ঢাকা, বাংলাদেশ   বুধবার ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১

ক্যাম্পাস সংবাদ

প্রকাশিত: ০৬:৫৮, ১৯ জুন ২০১৬

ক্যাম্পাস সংবাদ

ঢাকা মহিলা কলেজের রজতজয়ন্তী ঐতিহ্যবাহী ঢাকা মহিলা কলেজ ২৫ বছর পূর্ণ করেছে। এ উপলক্ষে সম্প্রতি কলেজ প্রাঙ্গণে রজতজয়ন্তী উদযাপন এবং পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। কলেজের অধ্যক্ষ জসিম উদ্দীন আহম্মেদের তত্ত্বাবধানে দিনব্যাপী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা-১০ আসনের সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার ফজলে নূর তাপস, বিশেষ অতিথি ছিলেন শিক্ষা প্রকৌশল অধিদফতরের প্রধান প্রকৌশলী দেওয়ান মোহাম্মদ হানজালা। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন কলেজের গবর্নিং বডির চেয়ারম্যান ডাঃ খালেদা বেগম। অনুষ্ঠানে সঞ্চালকের দায়িত্ব পালন করেন কলেজের বাংলা বিভাগের প্রভাষক সুস্মিতা হক ও ইংরেজী বিভাগের সহকারী অধ্যাপক এএইচএম মামুন অর রশিদ। সভায় বক্তারা ঢাকা মহিলা কলেজ আদর্শ নারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে উঠবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। বক্তারা ছাত্রীদের ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার জন্য ছাত্রীদের সৎ, শিক্ষিত ও মেধাবী হয়ে দেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখার আহ্বান জানান। দিনব্যাপী আয়োজনে ছিল সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, সেমিনার ও আলোচনা সভা। এ আয়োজন উপলক্ষে বর্ণিল সাজে সেজেছিল কলেজ ক্যাম্পাস। রজতজয়ন্তী উপলক্ষে শিক্ষার্থীদের মাঝেও ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখা যায়। সেন্ট জুডস ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের পুরস্কার বিতরণী ছাত্রছাত্রীদের ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে সেন্ট জুডস ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের বার্ষিক সাংস্কৃতিক ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান গত শনিবার (১৮ জুন, ২০১৬) কেন্দ্রীয় পাবলিক লাইব্রেরীর শওকত ওসমান স্মৃতি মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়েছে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন এটিএন বাংলার উপদেষ্টা (প্রোগ্রাম) নওয়াজিশ আলী খান। তিনি কৃতী ছাত্রছাত্রীদের মাঝে ক্রেস্ট এবং রিপোর্ট কার্ড বিতরণ করেন। প্রধান অতিথি নওয়াজিশ আলী খান বলেন, নিজের মেধাকে বিকশিত করতে হলে স্বশিক্ষায় শিক্ষিত হতে হবে। শিক্ষার্থীদের জীবনের লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য পড়াশোনায় অধিকতর মনোযোগী হওয়ার আহ্বান জানান তিনি। সেন্ট জুডস ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের অধ্যক্ষ ড. অগাস্টিন ক্রুজ সভাপতির বক্তৃতায় বলেন, শিক্ষার মানোন্নয়নে ছাত্রছাত্রী, অভিভাবক ও শিক্ষকদের একযোগে কাজ করতে হবে। তাহলেই ভাল ফলের পাশাপাশি জ্ঞানার্জন সম্ভব হবে। অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেনÑ স্কুলের সিনিয়র শিক্ষক ও অভিভাবকরা। বক্তারা বলেন, বর্তমান যুগ প্রতিযোগিতার যুগ। জীবনে মানুষের মতো মানুষ হিসেবে নিজেকে গড়ে তোলার জন্য লেখাপড়ার বিকল্প নেই। স্কুলের শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠানে কবিতা আবৃত্তি, নৃত্য, সঙ্গীত, ফ্যাশন শোর আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে প্লে গ্রুপ থেকে দশম শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার ও সার্টিফিকেট বিতরণ করা হয়। ক্যাম্পাস প্রতিবেদক
×