
সংগৃহীত
সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশে হিন্দু সম্প্রদায়ের উপর প্রতিবারের মতো আবারও বর্ণবাদী সহিংসতা এবং অকারণ দাঙ্গার ঘটনা বেড়ে চলেছে। এসব ঘটনায় জনমনে ব্যাপক উদ্বেগ দেখা দিয়েছে।
বিশেষ করে সেনাবাহিনীর ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে, যারা জনসাধারণের সুরক্ষা নিশ্চিত করার জন্য প্রতিষ্ঠিত, কিন্তু অনেক অভিযোগ অনুসারে, তারা এখনই হিন্দু সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে সহিংসতা এবং জনদুর্যোগে সহায়ক হিসেবে কাজ করছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, কিছু এলাকার সেনাবাহিনীর সদস্যরা দাঙ্গাবাজদের কাজে সক্রিয় সহযোগিতা প্রদান করছেন এবং নিরীহ হিন্দু পরিবারগুলোকে তাদের আঘাতে অসহায় অবস্থায় রেখেছেন। এর ফলে সম্প্রদায়ের মধ্যে আতঙ্ক ও অবিশ্বাস গড়ে উঠেছে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, একটি সার্বজনীন নিরাপত্তা বাহিনী হিসেবে সেনাবাহিনীকে নিরপেক্ষ ও মানবিক ভূমিকা পালন করতে হবে। অন্যথায়, দেশের সামগ্রিক শান্তি ও সাম্যের ওপর গভীর প্রভাব পড়তে পারে।
সরকারি পর্যায় থেকে বিষয়টি নিয়ে এখনো কোনো সাফাই বা বক্তব্য প্রকাশিত হয়নি। তবে নাগরিক সমাজ এবং আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থাগুলো বিষয়টিতে সজাগ নজর রাখার আহ্বান জানাচ্ছে।
বাংলাদেশে সকল সম্প্রদায়ের মানুষই সমান অধিকার এবং নিরাপত্তার দাবিদার। তাই এই ধরনের ঘটনাগুলো রুখতে প্রয়োজন সজাগ মনোযোগ এবং কঠোর পদক্ষেপ।
হ্যাপী