
ছবি: সংগৃহীত
ভারত-পাকিস্তানের মধ্যকার ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার প্রেক্ষিতে জাতীয় দায়িত্ব পালনে সামনের সারিতে দেখা যেতে পারে ক্রিকেট কিংবদন্তি মহেন্দ্র সিং ধোনিকে। তিনি টেরিটোরিয়াল আর্মির একজন লেফটেন্যান্ট কর্নেল, এবং সাম্প্রতিক পরিস্থিতি তার সামরিক ভূমিকাকে সক্রিয় করে তুলতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
সাধারণত টেরিটোরিয়াল আর্মি ভারতীয় সেনাবাহিনীর সহায়ক শক্তি হিসেবে কাজ করে। তবে সীমান্তে উত্তেজনা বাড়ার ফলে এই বাহিনীর সদস্যদের প্রস্তুত থাকতে বলা হয়েছে। এ অবস্থায় ভক্তদের কৌতূহল—যদি যুদ্ধ শুরু হয়, তবে কী আবার সেনা পোশাকে দেখা যাবে বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ককে?
মহেন্দ্র সিং ধোনির সামরিক দায়িত্ব পালনের বিষয়টি ক্রীড়াঙ্গনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। অনেকেই অতীতের ক্রিকেট তারকা কপিল দেবের কথা স্মরণ করছেন, যিনি যুদ্ধকালীন সময়ে জাতির পাশে দাঁড়ানোর বার্তা দিয়েছিলেন।
এই পরিস্থিতি নতুন করে প্রশ্ন তুলছে—যুদ্ধের সময় ক্রীড়াবিদদের ভূমিকা কী হওয়া উচিত? যখন জাতীয় কর্তব্য আর খেলোয়াড়ি জীবন পরস্পরের মুখোমুখি দাঁড়ায়, তখন কাদের কাছে অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত?
ভারত-পাকিস্তান সম্পর্কের চলমান সংকট শুধু রাজনৈতিক বা কূটনৈতিক পরিসরে সীমাবদ্ধ নেই, এর প্রভাব পড়ছে সাধারণ নাগরিক এমনকি জাতীয় পর্যায়ের ক্রীড়াবিদদের জীবনেও।
আসিফ