ছবি সংগৃহীত
খাবারের ছয়টি মূল উপাদানের মধ্যে অন্যতম একটি উপাদান ভিটামিন। সব ভিটামিনের চাহিদা পূরণ করা অত্যাবশ্যক। শরীরে ভিটামিনের ঘাটতি থাকলে অনেক ধরনের রোগ হতে পারে। বিভিন্ন ভিটামিনের মধ্যে একটি ভিটামিন হলো ভিটামিন ই।
ভিটামিন ই শরীরের একান্ত প্রয়োজন। এই ভিটামিন শরীরের একাধিক জরুরি কাজ করে। তাই এর ঘাটতি মেটাতে অবশ্যই এই কয়েকটি খাবার খান।
বাদাম এবং বীজ হল ভিটামিন ই এর উৎকৃষ্ট উৎস। বাদাম, সূর্যমুখী বীজ এবং হ্যাজেলনাট এই ভিটামিনে বিশেষভাবে বেশি। আপনার সালাদে এক মুঠো বাদাম বা সূর্যমুখী বীজ ছিটিয়ে ভিটামিন ই গ্রহণকে বাড়িয়ে তুলতে পারে।
মাছ কিছু মাছ, যেমন স্যামন এবং ট্রাউট, প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ই সরবরাহ করে। আপনার খাদ্যতালিকায় মাছ অন্তর্ভুক্ত করা শুধুমাত্র আপনার ভিটামিন ই এর চাহিদা মেটাতে সাহায্য করে না বরং ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডের মতো অন্যান্য উপকারী পুষ্টিও সরবরাহ করে।
মস্তিষ্কের জন্য খুব উপকারী কারণ স্মৃতিশক্তি বাড়াতে, ডিমেনশিয়া ও অ্যালঝাইমার রোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে পাইনবাদাম। কারণ এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ই, ম্যাগনেশিয়াম, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। যা কিন্তু মস্তিষ্কের জন্য খুব উপকারী।
ভিটামিন ই, এ-ও পাওয়া যায় ক্যাপসিকাম থেকে। তাই চোখের স্বাস্থ্য ভালো রাখতেও বেল পেপার সহায়ক। শরীরের আয়রন গ্রহণ করার ক্ষমতাও বাড়ায়। তবে দীর্ঘদিন ফ্রিজে রেখে বেল পেপার না খাওয়াই ভালো।
পিনাট বাটার বা চিনাবাদামের মাখন খুবই পুষ্টিকর একটি খাবার। এতে রয়েছে নানা ধরনের পুষ্টি উপাদান যেমন প্রোটিন, ফাইবার, ফ্যাট, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, জিংক, নিয়াসিন, ভিটামিন ই ও ভিটামিন বি-৬ ইত্যাদি।
ইসরাত