ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪, ২৬ আশ্বিন ১৪৩১

সঙ্গী খুঁজছেন হৃতিক!

আনন্দকণ্ঠ ডেস্ক

প্রকাশিত: ০০:২৯, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪

সঙ্গী খুঁজছেন হৃতিক!

হৃতিক রোশন

ডেটিং অ্যাপে প্রোফাইল খুললেন বলিউড অভিনেতা হৃতিক রোশন। হঠাৎ করেই বলিউডে রটে গেল তিনি গোপনে ডেটিং সাইটে ঘোরাফেরা করছেন! শুধুই কি তাই? ডেটিং অ্যাপে নাকি বেশ কিছু ছবি আপলোড করে ‘সঙ্গী’ খুঁজছেন বলিউডের গ্রিক গড!  তাহলে কি বাচিক শিল্পী ও অভিনেত্রী সাবা আজাদের সঙ্গে সম্পর্কে ভাঙন হৃতিকের? নতুন কাউকে ‘কহোনা প্যার হে’ বলতে চাইছেন?

রাকেশ রোশনপুত্রের ঘনিষ্ঠদের মতে, বেশ কয়েক মাস ধরেই নাকি সাবার সঙ্গে সম্পর্ক কিছুটা হলেও অম্লমধুর! তবে এ ব্যাপারে কিন্তু এখনও কোনো মন্তব্য করেননি হৃতিক। ডেটিং অ্যাপে বিষয়টি একটু খোলসা করা যাক। সম্প্রতি বলিপাড়ার নিন্দুকদের নজরে এসেছে এটি। এক নির্দিষ্ট ডেটিং অ্যাপ খোলা মাত্রই চোখে পড়েছে হৃতিকের একেবারে হট প্রোফাইল! নাহ, কোনো বিজ্ঞাপনী স্টান্ট নয়। বরং সত্যিই সঙ্গী খুঁজছেন তিনি। তবে অনেকে একটু সন্দেহ প্রকাশও করেছেন।

অনেকের মতে, কেউ হয়তো হৃতিকের ছবি ব্যবহার করেছেন। এদিকে শুধু হৃতিক নয়। আরও দুই অভিনেতার প্রোফাইলও দেখা গেছে। একজন হলেন মালাইকা অরোরার প্রাক্তন অর্জুন কাপুর। অন্যদিকে, অনন্যা পা-ের প্রাক্তন আদিত্য রায় কাপুর। তবে কেউই এই বিষয়টি নিয়ে স্পিকটি নট! গোটা কা-ই ঘুরে বেড়াচ্ছে বলিউডপাড়ায়। প্রসঙ্গত, হৃতিক রোশনের প্রেমিকা বলেই বাচিক শিল্পী ও অভিনেত্রী সাবা আজাদের হাতে কোনো কাজ নেই। এমনই অভিযোগ সাবার।

ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে এই অভিযোগ করেছেন তিনি। সাবার দাবি, গত দুই বছর ধরে তিনি কোনো ভয়েস ওভারের কাজ পাননি। শুধু সুপারস্টারের প্রেমিকা বলে তাকে কাজ দেওয়া হয়নি। সাবার অভিযোগ, এই বিষয়ে যখন তিনি এক পরিচালকের সঙ্গে আলোচনা করতে গিয়েছিলেন, চমকে দেওয়া উত্তর পেয়েছিলেন। পরিচালক জানান, সাবা তো এখন সফল এক পুরুষের সঙ্গিনী। সেই কারণেই ভেবে নেওয়া হয়েছে যে, ভয়েস ওভারের মতো কাজ তিনি আর করবেন না। 
এতেই বেজায় চটেছেন সাবা। সোশ্যাল মিডিয়ায় তিনি লেখেন, ‘আমরা কি সত্যিই সেই অন্ধকার যুগে বাস করছি, যেখানে ধরে নেওয়া হয় যে মহিলার সফল সঙ্গী আছে, তাই তাকে আর নিজের খাবার জোগাড় করতে হবে না? কিংবা নিজের ভাড়া বা বিল দিতে হবে না? নিজের কাজে গর্বিত হওয়ার সুযোগ থাকবে না অথবা নিজের ও পরিবারের খেয়াল রাখার প্রয়োজন নেই? অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে বলছি, এটা একরোখা পিতৃতান্ত্রিক ও পিছিয়ে পড়া মানসিকতা।’

×