ঢাকা, বাংলাদেশ   মঙ্গলবার ১৯ মার্চ ২০২৪, ৫ চৈত্র ১৪৩০

উন্নয়ন প্রকল্পে খেয়াল খুশিমতো রেট সিডিউল বদলানো যাবে না

প্রকাশিত: ২২:৩৩, ২ ডিসেম্বর ২০২০

উন্নয়ন প্রকল্পে খেয়াল খুশিমতো রেট সিডিউল বদলানো যাবে না

স্টাফ রিপোর্টার ॥ উন্নয়ন প্রকল্পের জন্য খেয়াল-খুশিমতো রেট সিডিউল পরিবর্তন করা যাবে না বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তাই প্রকল্প বাস্তবায়নে রেট সিডিউল পরিবর্তনের ক্ষেত্রে অর্থ মন্ত্রণালয়কে অবহিত করার নির্দেশও দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। একই সঙ্গে স্থানীয় সরকারের বরাদ্দ যথাযথ ব্যয় হচ্ছে কি-না সেটি তদারকি ও প্রত্যন্ত অঞ্চলে টেলিকমিউনিকেশন নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মঙ্গলবার জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় এ নির্দেশনা দেন প্রধানমন্ত্রী। এছাড়াও সভায় জানানো হয়, বাংলাদেশ থেকে ব্যান্ডউইথ কিনবে ভারতের সেভেন সিস্টার্স, ভুটান, সৌদি আরব। আর এই তথ্যে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। একনেক চেয়ারপার্সন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে সভায় দুই হাজার ১১৫ কোটি ২০ লাখ টাকা খরচে তৃতীয় সাবমেরিন স্থাপনসহ চারটি প্রকল্পের অনুমোদন দেয়া হয়েছে। তার মধ্যে সরকারী অর্থায়ন এক হাজার ৪৪০ কোটি ৮৭ লাখ টাকা, সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ৩০০ কোটি ৮৩ লাখ এবং বৈদেশিক উৎস হতে ঋণ ৩৭৩ কোটি ৫০ লাখ টাকা। গণভবন থেকে প্রধানমন্ত্রী ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী/সচিবরা শেরেবাংলা নগর থেকে একনেক সভায় অংশ নেন। একনেক সভা শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের সদস্য (সিনিয়র সচিব) ড. শামসুল আলম। সভায় ‘নরসিংদী জেলার অন্তর্গত আড়িয়াল খাঁ নদ, হাঁড়িভাঙ্গা, ব্রহ্মপুত্র নদ, পাহারিয়া নদী, মেঘনা শাখা নদী ও পুরাতন ব্রহ্মপুত্র শাখা পুনঃখনন’ শীর্ষক প্রকল্প অনুমোদন দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী রেট সিডিউল পরিবর্তনের ক্ষেত্রে এই অনুশাসন দেন। প্রকল্পটিতে ব্যয় বেড়েছে ৮০ শতাংশ। প্রকল্পটিতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন ছাড়াই রেট সিডিউলের পরিবর্তন করা হয়েছিল। এ বিষয়ে শামসুল আলম বলেন, পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের প্রকল্পে রেট সিডিউল পরিবর্তন করেছিল। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, অর্থ বিভাগের অনুমোদন নিয়ে শিডিউল পরিবর্তন করতে হবে। অনুমোদন না নিয়ে করাটা ঠিক নয়। কৃষি, পানিসম্পদ ও পল্লী প্রতিষ্ঠান বিভাগের সদস্য (সচিব) মো. জাকির হোসেন আকন্দ বলেন, রড, সিমেন্ট, বালু বা দ্রব্যের দাম বাড়লে তাদের রেট সিডিউলেও পরিবর্তন আনতে হয়। রেট সিডিউলের পরিবর্তন এনে তারা তাদের মন্ত্রণালয় থেকে অনুমোদন নিতেন। এখন অর্থ বিভাগ থেকে বলা হয়েছে যে, শুধু মন্ত্রণালয় নয়, রেট সিডিউলের ভেটিংটা তাদেরকে নিতে হবে অর্থ বিভাগ থেকে। স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের একটি প্রকল্প অনুমোদনকালে প্রধানমন্ত্রীর অনুশাসন তুলে ধরে শামসুল আলম বলেন, স্থানীয় সরকারের বরাদ্দ যথাযথ ব্যয় হচ্ছে কি-না সেটি তদারকিরও নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেছেন, আমরা তো স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের আওতাভুক্ত বিভিন্ন সিটি কর্পোরেশনে অনেক প্রকল্প বরাদ্দ দিচ্ছি। কিন্তু সেগুলোর যথাযথ ব্যয় হচ্ছে কি-না বিষয়টি নজরদারি করতে হবে। এসময় স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী কমিটি গঠনের মাধ্যমে প্রকল্পগুলো পরিদর্শন করবেন বলে আশ্বস্ত করেন। অনুমোদন হওয়া প্রকল্পগুলো নিয়ে ড. শামসুল আলম বলেন, অর্থনৈতিক রূপান্তরের ক্ষেত্রে অনুমোদিত চারটি প্রকল্পই গুরুত্বপূর্ণ। এক্ষেত্রে বদ্বীপ পরিকল্পনা বাস্তবায়নে নদী পুনঃখনন প্রকল্পটি বিশেষ ভূমিকা রাখবে। এছাড়া ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠন এবং কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতে ব্রডব্যান্ডের চাহিদা ব্যাপক বৃদ্ধি পাওয়ায় তৃতীয় সাবমেরিন ক্যাবল স্থাপনসহ টেলিকমিউনিকেশন সংক্রান্ত প্রকল্প দুটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়া এসডিজি বাস্তবায়নে শহরের নাগরিকদের জন্য সেবা নিশ্চিত করতে মিউনিসিপ্যাল গবর্ন্যান্স এ্যান্ড সার্ভিসেস প্রকল্পটি ব্যাপক ভূমিকা রাখবে। ডিজিটাল সংযোগের জন্য টেলিকমিউনিকেশন নেটওয়ার্ক আধুনিকীকরণ শীর্ষক প্রকল্পটি অনুমোদন দিতে গিয়ে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে টেলিকমিউনিকেশন নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণের নির্দেশ দেন প্রধানমন্ত্রী। এক্ষেত্রে শুধু নগরে নয়, হাওড়, বিল ও চর এবং পাহাড়ী এলাকাকে আওতাভুক্ত করে ইন্টারনেট সেবা পৌঁছে দিতে বিটিসিএলকে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। এদিকে, একনেক সভায় ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের ‘বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থা সম্প্রসারণের লক্ষ্যে তৃতীয় সাবমেরিন ক্যাবল স্থাপন’ শীর্ষক প্রকল্পের অনুমোদন দেয়া হয়। সভা শেষে ড. শামসুল আলম জানান, বাংলাদেশ থেকে ইন্টারনেট ব্যান্ডউইথ কিনবে ‘সেভেন সিস্টার্স’খ্যাত ভারতের সাতটি রাজ্য ও ভুটান। ইতোমধ্যে তারা বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। সৌদি আরবও বাংলাদেশের কাছ থেকে ব্যান্ডউইথ কেনার আগ্রহ প্রকাশ করেছে। প্রধানমন্ত্রীর অনুশাসন তুলে ধরে ড. শামসুল আলম বলেন, প্রকল্পটি নেয়ায় প্রধানমন্ত্রী খুশি হয়েছেন। এ প্রকল্পের মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা সম্ভব হবে। বাংলাদেশকে থেকে সৌদি-ভারত-ভুটান ব্যান্ডউইথ কিনতে আগ্রহ প্রকাশ করায় প্রধানমন্ত্রী উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন। একনেকে এ বিষয়ে আলোচনা করতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী কী বলেছিলেন, এ প্রশ্নের জবাবে শামসুল আলম বলেন, আমাদের ইন্টারনেটের চাহিদা প্রতি বছর ৭০ শতাংশ বাড়ছে। আমাদের একটি সাবমেরিন ২০২৫ সালের পর অকেজো হয়ে যাবে বা মেয়াদ শেষ হয়ে যাবে। সেক্ষেত্রে এই প্রকল্পটি এখনই গ্রহণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রধানমন্ত্রী অত্যন্ত খুশি হয়েছেন যে, এমন একটি প্রকল্প যথাসময়ে আনা হয়েছে। শামসুল আলম আরও বলেন, আমাদের পূর্বাঞ্চলে যে সেভেন সিস্টার্স রয়েছে, সেখানে কিছু কিছু ব্যান্ডউইথ সার্ভিস আমরা তাদের দিচ্ছি। এটা আমরা দিতে থাকব। ভুটান আনুষ্ঠানিকভাবে জানিয়েছে, তারা আমাদের কাছ থেকে ব্যান্ডউইথ কিনবে। সেক্ষেত্রে আমাদের একটা সুযোগ আছে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের। আইসিটির সচিব জানিয়েছেন, সৌদি আরবও ব্যান্ডউইথ আমাদের কাছ থেকে নিতে চাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী জানতে চেয়েছেন তারা কীভাবে নেবে, আমরা মূল লাইন থেকে দেব নাকি কক্সবাজার থেকে? তখন সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী বলেছেন, মূল লাইন থেকে সৌদি আরবকে দিতে পারব। এটি বোধহয় আমাদের অপেক্ষায় থাকতে হবে যে, তারা কীভাবে নেয় বা আমরা কীভাবে দিই। সেভেন সিস্টার্স ও ভুটানের বিষয়টা নিশ্চিত হয়েছে, আমরা তাদের যথাযথভাবে সেবা দেব। এ প্রকল্পের মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ৬৯৩ কোটি টাকা। এর মধ্যে প্রায় ৩০১ কোটি টাকা সরকারের নিজস্ব তহবিল থেকে জোগান দেয়া হবে। বাকি ৩৯২ কোটি টাকার জোগান দেবে প্রকল্প বাস্তবায়কারী কোম্পানি বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানি লিমিটেড (বিএসসিসিএল)। ইন্টারন্যাশনাল লং ডিস্টেন্স টেলিকমিউনিকেশনস সার্ভিস (আইএলডিটিএস) পলিসি ও আইসিটি নীতিমালার আলোকে দেশে উচ্চগতির ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট নিশ্চিত করতে বিএসসিসিএল অন্যতম শীর্ষ প্রতিষ্ঠান হিসেবে কাজ করছে। বিটিআরসি থেকে লাইসেন্স পাওয়া তিনটি ইন্টারন্যাশনাল টেরেস্ট্রিয়াল কেবল (আইটিসি) সার্ভিসেস অপারেটর কোম্পানিও একই কার্যক্রম পরিচালনা করছে। তবে দেশের চাহিদার প্রায় ৬০ শতাংশ ব্যান্ডউইথ বিএসসিসিএল এককভাবে সরবরাহ করছে। বর্তমানে কক্সবাজার ও কুয়াকাটার ল্যান্ডিং স্টেশনের মাধ্যমে দক্ষিণ পূর্ব এশিয়া, মধ্য পূর্ব পশ্চিম ইউরোপ-৪ বা (এসএমডব্লিউ-৪) ও দক্ষিণ পূর্ব এশিয়া ও পূর্ব এশিয়া, মধ্য পূর্ব পশ্চিম ইউরোপ-৫ (এসএমডাব্লিউ-৫) সাবমেরিন ক্যাবলে যুক্ত হয়ে বিএসসিসিএল ব্যান্ডউইথ সেবা দিচ্ছে। নতুন প্রকল্পের আওতায় এসএমডাব্লিউ-৬ সাবমেরিন ক্যাবলে যুক্ত হতে ১৩ হাজার ২৭৫ কিলোমিটার কোর সাবমেরিন ক্যাবল এবং এক হাজার ৮৫০ কিলোমিটার ব্রাঞ্চ সাবমেরিন ক্যাবল বসাতে হবে। প্রকল্প প্রস্তাবে বলা হয়েছে, সিঙ্গাপুর থেকে ফ্রান্স পর্যন্ত সংযুক্ত এসএমডাব্লিউ-৬ সাবমেরিন ক্যাবল ভারত মহাসাগর, আরব সাগর, লোহিত সাগর হয়ে ভূমধ্যসাগর অবধি বিস্তৃৃত হবে। এর কোর ল্যান্ডিং স্টেশন হবে সিঙ্গাপুর, ভারত, জিবুতি, মিসর ও ফ্রান্সে। বাংলাদেশের ব্রাঞ্চটি বঙ্গোপসাগর হয়ে কক্সবাজারে ক্যাবল ল্যান্ডিং স্টেশন পর্যন্ত বিস্তৃত হবে। বিএসসিসিএল ও আইটিসির ব্যান্ডউইথ ব্যবহার বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, গত কয়েক বছরে দেশে ব্যান্ডউইথ ব্যবহার বৃদ্ধির হার প্রায় ৭০ শতাংশ। ২০২১ সাল নাগাদ দেশে ৫জি সেবা চালু করার পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের। সেক্ষেত্রে ব্যান্ডউইথের চাহিদা আরও বৃদ্ধি পাবে। ২০০৫ সালে বাংলাদেশ প্রথম সাবমেরিন কেবল এসএমডাব্লিউ-৪ এবং ২০১৭ সালে দ্বিতীয় সাবমেরিন কেবল এসএমডাব্লিউ-৫ এ যুক্ত হয়। আলাদা দুটি কনস্টোমিয়ামের মাধ্যমে এই সাবমেরিন কেবল দুটি পরিচালিত হচ্ছে। এছাড়াও অনুমোদিত প্রকল্পগুলোর মধ্যে পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের ‘নরসিংদী জেলার অন্তর্ভুক্ত আড়িয়াল খাঁ নদী, হাড়িদোয়া নদী, ব্রহ্মপুত্র নদ, পাহাড়িয়া নদী, মেঘনা শাখা নদী ও পুরাতন ব্রহ্মপুত্র শাখা নদ পুনঃখনন’ প্রকল্পের প্রথম সংশোধন আনা হয়েছে। প্রকল্পটির মূল খরচ ছিল ৫০০ কোটি ২৮ লাখ টাকা। প্রথম সংশোধনীতে ৪০৩ কোটি ১৪ লাখ টাকা খরচ বাড়িয়ে করা হয়েছে ৯০৩ কোটি ৪২ লাখ টাকা। প্রকল্পটি ২০১৭ সালের জানুয়ারিতে শুরু হয়েছে। ২০২১ সালের জুনের মধ্যে শেষ হওয়ার কথা ছিল। সংশোধনীতে এর মেয়াদ বাড়িয়ে ২০২২ সালের জুন পর্যন্ত করা হয়েছে। ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দুটি প্রকল্পের অনুমোদন দেয়া হয়েছে। তার মধ্যে ‘ডিজিটাল সংযোগের জন্য টেলিকমিউনিকেশন নেটওয়ার্ক আধুনিকীকরণ’ প্রকল্পের প্রথম সংশোধন আনা হয়েছে। প্রকল্পটির মূল খরচ ছিল দুই হাজার ৫৭৩ কোটি ৪০ লাখ টাকা। সংশোধনীতে ৭৪১ কোটি ৫৪ লাখ বাড়িয়ে করা হয়েছে তিন হাজার ৩১৪ কোটি ৯৪ লাখ টাকা। প্রকল্পটি ২০১৭ সালের জুলাইয়ে শুরু হয়েছে। ২০২০ সালের জুনে শেষ হওয়ার কথা ছিল। সংশোধনীতে মেয়াদ বাড়িয়ে করা হয়েছে ২০২২ সালের জুন পর্যন্ত। স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের ‘মিউনিসিপ্যাল গবর্ন্যান্স এ্যান্ড সার্ভিসেস’ প্রকল্পটির দ্বিতীয় সংশোধন আনা হয়েছে। প্রকল্পটির মূল খরচ ছিল দুই হাজার ৪৭০ কোটি ৯৪ লাখ টাকা। প্রথম সংশোধনীতে এর মেয়াদ বাড়িয়ে করা হয়েছিল দুই হাজার ৪৭০ কোটি ৯৪ লাখ টাকা। সভায় দ্বিতীয় সংশোধনীতে ২৭৭ কোটি ৩৫ লাখ টাকা বাড়িয়ে করা হলো দুই হাজার ৭৪৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা। একনেক সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন, তথ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ হাছান মাহমুদ, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম, শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন, স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক, বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মোঃ শাহাব উদ্দিন, ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী, ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তিমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার এবং পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুকসহ সংশ্লিষ্ট সচিব ও উর্ধতন কর্মকর্তারা।
×