ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১

চীনে রফতানি আয় বেড়েছে ১৭ শতাংশ

প্রকাশিত: ০৫:১১, ১৬ জুলাই ২০১৭

চীনে রফতানি আয় বেড়েছে ১৭ শতাংশ

অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ সদ্য শেষ হওয়া ২০১৬-১৭ অর্থবছরে চীনে পণ্য রফতানি আয় বেড়েছে। বাংলাদেশে রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্য মতে আলোচ্য সময়ে দেশটিতে বাংলাদেশী পণ্যে রফতানি আয় বেড়েছে প্রায় ১৭ দশমিক ৪৮ শতাংশ। ইপিবির সর্বশেষ তথ্যে দেখা গেছে, আলোচ্য অর্থবছরে চীনে রফতানি হয়েছে মোট ৯৪ কোটি ৯৪ ডলারের পণ্য। আর এর আগের অর্থবছর অর্থাৎ ২০১৫-১৬ অর্থবছরের রফতানি হয় ৮০ কোটি ৮১ লাখ ডলারের পণ্য। শুধু তাই নয়, ইপিবি বলছে গত ৮ বছরে চীনে বাংলাদেশী পণ্যের রফতানি বেড়েছে প্রায় ৮ গুণ। ২০১০ সালে দেশটিতে মাত্র ১৮ কোটি ডলারের পণ্য রফতানি হয়েছিল। এরপর থেকে বড় রকমের জটিল ছাড়া ধারাবাহিকভাবে দেশটিতে রফতানি বেড়েছে। চীনের পণ্যের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করেই বাজারে জায়গা দখল করতে হয়েছে বাংলাদেশী পণ্যের। তবে চীন কিছু কিছু পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা দেয়ায় রফতানি বেড়ছে। দেশে বাড়ছে রড শিল্প সম্প্রসারণের সম্ভাবনা অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ সরকারের নেয়া বড় প্রকল্প আর দ্রুত শিল্পায়নের কারণে বাংলাদেশেও বাড়ছে রড শিল্প সম্প্রসারণের সম্ভাবনা। তবে এজন্য পণ্যের মান আরও বাড়াতে হবে। চট্টগ্রামে তৃতীয় আন্তর্জাতিক স্টিল সম্মেলনে এমন মত দিয়েছেন বিভিন্ন দেশের বিশেষজ্ঞরা। তবে এ খাতের দেশীয় উদ্যোক্তারা বলছেন, বাংলাদেশে উৎপাদিত রডের গুণগতমান অন্য অনেক দেশের তুলনায় ভাল। অর্থনৈতিক অগ্রগতির সঙ্গে বাড়ছে বাংলাদেশের অবকাঠামোগত উন্নয়ন। আর সঙ্গে সুযোগ সম্প্রসারিত হচ্ছে ইস্পাত বা রড নির্মাণ শিল্পের। বর্তমানে দেশে বছরে রডের চাহিদা রয়েছে প্রায় ৬৫ লাখ মেট্রিন টন। এ খাতের বিশ্বব্যাপী প্রযুক্তিগত উন্নয়ন ও ব্যবসা সম্প্রসারণের সম্ভাবনা নিয়ে বন্দর নগরীরতে সম্প্রতি দিনব্যাপী এ আন্তর্জাতিক সম্মেলনের আয়োজন করে ভারতীয় প্রতিষ্ঠান স্টিল গ্রুপ। এতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের খ্যাতনামা রড নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ও তাদের বিশেষজ্ঞরা এ খাতের বিকাশে নানা পরামর্শ তুলে ধরেন। বাংলাদেশের উদ্যোক্তারা বলেন, এ সম্মেলন বিশ্বের সর্বশেষ প্রযুক্তির সঙ্গে পরিচিতি হতে দেশীয় রড নির্মাতাদের সুযোগ করে দিয়েছে।
×