ঢাকা, বাংলাদেশ   মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১০ বৈশাখ ১৪৩১

ঢাবি শিক্ষিকাকে মারতে তেড়ে এলেন শীর্ষক খবরের প্রতিবাদ

প্রকাশিত: ০৬:০৫, ১৬ জুন ২০১৭

ঢাবি শিক্ষিকাকে মারতে তেড়ে এলেন শীর্ষক খবরের প্রতিবাদ

বৃহস্পতিবার দৈনিক জনকণ্ঠের শেষের পাতায় ‘ঢাবি শিক্ষিকাকে মারতে তেড়ে এলেন একই ইনস্টিটিউটের এক শিক্ষক’ শীর্ষক সংবাদ সম্পর্কে সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদ একটি প্রতিবাদ পাঠিয়েছেন। প্রতিবাদপত্রে ড. সামাদ বলেন, আমি সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সাবেক পরিচালক ও একজন জ্যেষ্ঠ শিক্ষক। গত ১২/০৬/২০১৭ তারিখের সিএ্যান্ডডি কমিটির সভায় যথারীতি আমি যোগ দিই এবং দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আমার স্বাক্ষর গ্রহণ করেন। কাজেই পরিচালকের ভাষায়, ‘সভা সমাপ্তির পরে’ আমি সভায় যোগ দিয়েছিÑএ তথ্য সর্বৈব অসত্য ও বানোয়াট। সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিউটের বর্তমান পরিচালক ‘নারীর প্রতি অবমাননা’ বিষয়ে আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ করেছেন তা অসত্য ও আপত্তিকর। উল্লিখিত সভা শেষে পরিচালকের কাছে স্পেশালাইসড মাস্টার্স প্রোগ্রামে ক্লাস না দেয়ার বিষয়ে জানতে চেয়েছি মাত্র। আমি একজন বয়োজ্যেষ্ঠ অধ্যাপক। শিক্ষকতা জীবনে এ পর্যায়ে আমার বিরুদ্ধে নারীর প্রতি অবমাননার কথিত অভিযোগের কথা শুনে আমি হতবাক ও বিস্মিত হয়েছি। আমি শুধু শিক্ষক নই, একজন সংস্কৃতি কর্মীও। বর্তমানে আমি জাতীয় কবিতা পরিষদের সভাপতি ও সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সিনিয়র সহ-সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছি। আচার-আচরণে সকল প্রকার শালীনতা এবং সব মানুষের প্রতি সংবেদনশীলতা বজায় রাখাই আমাদের জীবনের পাথেয়। সামগ্রিক বিষয়টি একটি মহল কর্তৃক ধারাবাহিকভাবে আমাকে সমাজে হেয় প্রতিপন্ন করার উদ্দেশ্যে সাজানো বলে আমার বিশ্বাস।
×