ঢাকা, বাংলাদেশ   শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১

বৈদ্যুতিক সংবেদনশীলতা

প্রকাশিত: ০৬:৩৭, ১৮ অক্টোবর ২০১৬

বৈদ্যুতিক সংবেদনশীলতা

এই সমীক্ষায় প্রায় অর্ধেক লোক তাঁদের ‘বিদ্যুত সংবেদনশীল’ বলে মনে করেন এবং তাদের মাথাব্যথা এবং স্নায়ুবিক কাজ বাধাগ্রস্ত হয়। কিন্তু তাঁরা বুঝতে পারেন না মোবাইল ফোনের রেডিয়েশনের জন্য ইহা হয় কিনা। স্বাস্থের উপর ইলেকট্রো-মেগনেটিকের প্রভাব বা প্রতিক্রিয়ার গবেষক মি. এলাসডেয়ার ফিলিপস্ যিনি পাওয়ারওয়াচের পরিচালক মনে করেন যে, মোবাইল ফোনের রেডিয়েশন প্রতিক্রিয়ার সুস্পষ্ট ধারণা আছে, তাই আমাদের আরও সতর্কতার সঙ্গে কাজ করতে হবে। গবেষণায় জানানো হয় যে, যদি বিকেলে বা রাতে ফোনে কথা বলতে হয়, তাই মোবাইল ফোনের পরিবর্তে ল্যান্ড ফোন ব্যবহার করা ভাল এবং বিছানার পাশে মোবাইল ফোন না রাখাই উত্তম কাজ। যদিও মি. মাইক দোলান, মোবাইল অপারেটর এ্যাসোসিয়েশনের নির্বাহী পরিচালক ওই ধারণার সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করেন। তিনি বলেন, ইহা বিজ্ঞানের মহাসমুদ্রে এক বিন্দু পানি মাত্র। এক কাপ কফি পান করলে যা ক্ষতি হয, তার চেয়েও কম। গত বছর সেপ্টেম্বরে যুক্তরাজ্য মোবাইল টেলিকমিউনিকেশন এবং হেলথ রিসার্চ প্রোগ্রামের উদ্যোগে ছয় বছর ব্যাপী এক সমীক্ষায় উপসংহারে বলা হয় যে, মোবাইল ফোন ব্যবহারে ব্রেনের স্বল্পকালীন সমস্যা হয় না। কিন্তু গবেষকরা দীর্ঘমেয়াদী ক্ষতির সম্ভাবনা উড়িয়ে দেননি, এমনকি ক্যান্সারও হতে পারে। যুক্তরাজ্যের মোবাইল ফোনের সার্ভিসসমূহ ৮৭২ হতে ৯৬০ মেগাহার্টস, ১৭১০ হতে ১৮৭৫ মেগাহার্টস এবং ১৯২০ হতে ২১৭০ মেগাহার্টসের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখা হয়। (সূত্র : আমেরিকান একাডেমি অব অটোল্যারিংগোলজি-হেড এ্যান্ড নেক সার্জারি ) অধ্যাপক ডাঃ এম আলমগীর চৌধুরী নাক, কান, গলা বিশেষজ্ঞ সার্জন বিভাগীয় প্রধান, ইএনটি বিভাগ আনোয়ার খান মডার্ন মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, রোড ৮, ধানম-ি, ঢাকা, ০১৯১৯ ২২২ ১৮২ ই-মেইল: ধষধসমরৎ.পযড়ফিযঁৎু০৭@মসধরষ.পড়স
×