https://sentuhandukcapil.tebingtinggikota.go.id/qris/https://sentuhandukcapil.tebingtinggikota.go.id/pulsa/https://sentuhandukcapil.tebingtinggikota.go.id/gacor/https://sentuhandukcapil.tebingtinggikota.go.id/dana/https://www.dailyjanakantha.com/multimedia/css/https://www.dailyjanakantha.com/multimedia/console/https://www.dailyjanakantha.com/multimedia/category/https://www.dailyjanakantha.com/multimedia/json/https://www.dailyjanakantha.com/multimedia/vendor/https://organik.tebingtinggikota.go.id/produk/ks/https://dpmptsp.pulangpisaukab.go.id/berita/gm/https://organik.tebingtinggikota.go.id/produk/luar/https://organik.tebingtinggikota.go.id/pulsa/https://sentuhandukcapil.tebingtinggikota.go.id/luar/https://sso.umk.ac.id/public/jsonn/https://www.inovadoor.com.br/https://sso.umk.ac.id/public/spaces/https://sso.umk.ac.id/public/posts/https://sso.umk.ac.id/public/document/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/toto-slot/https://mawapres.iainptk.ac.id/wp-content/apps/https://sso.umk.ac.id/public/plugin/https://sso.umk.ac.id/public/amp/https://159.203.61.47/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/config/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/jpg/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/tmb/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/kmb/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/amp/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/restore/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/vendor/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/file/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/vps-root/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/files/https://sso.umk.ac.id/public/analog/https://sso.umk.ac.id/public/etc/https://sso.umk.ac.id/public/bulk/https://138.197.28.154/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/json/https://dema.iainptk.ac.id/scholar/https://wonosari.bondowosokab.go.id/wp-content/upgrade/https://untagsmg.ac.id/draft/https://sso.umk.ac.id/public/web/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/data/https://sso.umk.ac.id/public/right/https://sso.umk.ac.id/public/assets/https://dpmptsp.pulangpisaukab.go.id/themess/https://dpmptsp.pulangpisaukab.go.id/wp-content/luar/https://sso.umk.ac.id/public/tmp/https://sso.umk.ac.id/public/font/https://dema.iainptk.ac.id/assets/https://dema.iainptk.ac.id/root/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/assets/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/nc_plugin/https://gem.araneo.co.id/https://mawapres.iainptk.ac.id/mp/https://152.42.212.40/https://mawapres.iainptk.ac.id/wp-content/nc_plugin/https://mawapres.iainptk.ac.id/wp-content/pages/https://admpublik.fisip.ulm.ac.id/wp-content/luar/https://env.itb.ac.id/wp-content/pul/https://env.itb.ac.id/wp-content/luar/https://env.itb.ac.id/vendor/https://sikerja.bondowosokab.go.id/font/https://pmb.kspsb.id/gemilang77/https://pmb.kspsb.id/merpati77/https://disporpar.pringsewukab.go.id/wp-content/filess/https://pmnaker.singkawangkota.go.id/filess/https://triathlonshopusa.com/https://websitenuri77.blog.fc2.com/
দৈনিক জনকণ্ঠ || Daily Janakantha

ঢাকা, বাংলাদেশ   রোববার ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১

ঢাকা যেন তপ্ত দ্বীপ

তিন দশকে তাপমাত্রা বেড়েছে ৫ ডিগ্রি, দায়ী ৮ কারণ
ঢাকা যেন তপ্ত দ্বীপ

ভয়ংকর হয়ে উঠেছে বৈশাখ। এবার রাজধানী ঢাকাতেও ‘মরুভূমির লু হাওয়া’ ছড়াচ্ছে। দেশজুড়ে গ্রীষ্মের অতি তীব্র তাপপ্রবাহ ইটপাথরের নগরী ঢাকাকে আরও দুর্বিষহ করে তুলেছে। অতিরিক্ত আর্দ্রতা আর নিশ্চল বাতাসে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ। বৈশ্বিক উষ্ণতা ভূমিকা রাখলেও ধ্বংসাত্মক নগরায়ণই এই তাপ বৃদ্ধির অন্যতম কারণ বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। তারা বলছেন, ধ্বংসাত্মক নগরায়নের কারণ ঢাকা ‘হিট আইল্যান্ডে’ পরিণত হয়েছে। নির্বিচারে নগর এলাকায় গাছপালা ও জলাধার ধ্বংস করে ভবন নির্মাণ করা হয়েছে। ঢাকার এমনো ওয়ার্ড আছে যেখানে ৯০ ভাগই কংক্রিট। ফলে তাপ আটকে গরম বেশি অনুভূত হচ্ছে। এ কারণে গত সাত বছরে ঢাকার তাপমাত্রা বেড়েছে সাড়ে তিন ডিগ্রি। তিন দশকের গড় তাপমাত্রার চেয়ে ঢাকার তাপমাত্রা বেড়েছে চার থেকে পাঁচ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর ছয় দশকে অসহনীয় তপ্ত দিনের সংখ্যা বেড়েছে অন্তত তিনগুণ। এতে মানুষের কর্মক্ষমতা কমে গিয়ে আর্থিক ক্ষতি বাড়ছে। ঢাকায় উচ্চ তাপমাত্রার কারণে প্রতি বছর ৬০০ কোটি ডলার ক্ষতি হচ্ছে এবং ২০৫০ সাল নাগাদ এ ক্ষতির পরিমাণ ৮ হাজার ৪০০ কোটি ডলার ছাড়িয়ে যেতে পারে।

waltonbd
waltonbd
Sopno
Sopno
রাজধানীতে দানবের  মতো চলছে  ময়লার গাড়ি

রাজধানীতে দানবের মতো চলছে ময়লার গাড়ি

বডি, হেডলাইট, ইন্ডিকেটর, রং দেখেই বোঝা যায় গাড়িটি ফিটনেসবিহীন। গাড়ির স্টিয়ারিংয়ে থাকা চালকদের অনেকেরই নেই ড্রাইভিং লাইন্সেস। কিশোর বয়সেই স্টিয়ারিং ধরে গাড়ি নিয়ে দিনের পর দিন ছুটে বেড়াচ্ছে জনবহুল এই নগরীতে। কখনো কখনো আইন অমান্য করে ট্রাফিক পুলিশের সামনেই চলছে উল্টো পথে। দিনের বেলায় চলাচলে নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও মানা হচ্ছে না নিয়ম। সাইরেন বাজিয়ে যখন যে রাস্তায় মন চাচ্ছে, সে রাস্তায় ঢুকে যাচ্ছে চালক। চালকের কাছে মানুষকে যেন মানুষই মনে হয় না। অন্য গাড়িকেও পাত্তা দেন না তারা। যেন ট্যাংকার নিয়ে দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন নগরীতে। রাজধানীতে এভাবে দানবের মতো চলাচল করছে সিটি করপোরেশনের ময়লাবাহী গাড়িগুলো। চালকদের এরূপ বেপরোয়া ও উগ্র মনোভাবের ফলে সংস্থার গাড়িগুলো দিয়ে প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা। গত তিন বছরে ময়লার গাড়ির ধাক্কায় শিক্ষার্থী, সাংবাদিক, ব্যাংকার, গৃহবধূ, রিক্সাচালকসহ অন্তত ১৩ জন নিহত হয়েছেন। তবু টনক নড়ছে না কর্তৃপক্ষের। বরং সিটি করপোরেশন দায়ী চালকদের বিরুদ্ধে অভ্যন্তরীণ ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বললেও এর মধ্যে শুভংকরের ফাঁকি রয়েই গেছে।

SomajVabna
ভালুকায় কেঁচো সার উৎপাদনে  সফল যুবক

ভালুকায় কেঁচো সার উৎপাদনে  সফল যুবক

সরকারি সহায়তা নিয়ে কেঁচো সার উৎপাদন করে সফলতা পেয়েছেন পৌর সদরের সফল কৃষক শহিদুল ইসলাম। প্রত্যক্ষদর্শী জানায়, আধাপচা গোবর থেকে কেঁচো সার উৎপাদন ও ব্যবহারে ব্যপক সফলতা পেয়েছেন পৌর সদরের ৯নং ওয়ার্ডের কাঠালী গ্রামের মৃত হেকিম সরকারের পুত্র শহিদুল ইসলাম। চারটি গোলাকার রিংয়ের প্রতি প্যাঁচে ৪৫ দিনে বিশেষ জাতের কেঁচো আধাপচা গোবর খেয়ে মলত্যাগ করে, যা  থেকে বিশেষ প্রক্রিয়ায় প্রায় ১৪০ কেজি ভার্মিকম্পোস্ট বা কেঁচো সার সংগ্রহ করতে পারেন।   সফল কৃষক শহিদুল ইসলাম জানান, কেঁচো সার তৈরির আগ্রহী হলে স্থানীয় কৃষি অফিস তাকে  প্রশিক্ষণ ও উপকরণ, কেচোঁ ও কারিগরি সহায়তা দেয়। বর্তমানে তার কাছ থেকে আশপাশের কৃষকরা ২০ টাকা কেজি দরে সার কিনে নিয়ে শাকসবজি ও অনান্য ফসলে ব্যবহার করছেন।  

অনাবাদি লবণাক্ত জমিতে  সূর্যমুখী আবাদে  পাল্টে গেছে দৃশ্যপট

অনাবাদি লবণাক্ত জমিতে সূর্যমুখী আবাদে পাল্টে গেছে দৃশ্যপট

অন্তত ৫০ বছর ধরে মাত্র একটি ফসল আমন আবাদ করেছেন। এর পর মাসের পর মাস পড়ে থাকত অনাবাদি। এই প্রথম আমন ছাড়া অন্য কোনো ফসল সূর্যমুখীর আবাদ করেছেন কৃষক আব্দুল মুমিন। লবণাক্ততার কারণে বাপ-দাদার আমল থেকেই মাত্র একটি ফসল ‘আমন’ নির্ভর ছিল এই জমি। এ বছর এক একর জমিতে সূর্যমুখী আবাদ করেছেন। ফলনও ভালো হয়েছে। ৩০-৩৫ মণ ফলন পাওয়ার আশাবাদ ব্যক্ত করলেন মুমিন। খরা ও লবণ সহিষ্ণু হাইসান-৩৩ জাতের এই সূর্যমূখির ফলনে গোটা মোয়াজ্জেমপুর গ্রামের মাঠঘাট পরিপূর্ণ। বিবর্ণ, ধূসর বর্ণের মাইলের পর মাইল কৃষি জমিতে এ বছর সবুজ আর হলুদের আস্তরণ। দৃষ্টিনন্দন এই দৃশ্য। ফটোশুটের জন্যও গ্রামটিতে দর্শনার্থীদের ভিড় থাকে।

IFIC
IFIC
গান আর কথামালায় সাদি মহম্মদকে স্মরণ

গান আর কথামালায় সাদি মহম্মদকে স্মরণ

 গান আর কথামালায় স্মরণ করা হয় রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী সাদি মহম্মদকে। গত ১৩ মার্চ এক সন্ধ্যায় হঠাৎ মৃত্যুর পথ বেছে নেন নন্দিত এই শিল্পী। নিজের দীপ্ত প্রতিভার দ্যুতি ছড়িয়ে দিয়েছেন অসংখ্য শিক্ষার্থীর মাঝে। যারা পরবর্তীতে হয়ে উঠেছেন রবীন্দ্রসংগীতের সফল শিল্পী। ছায়ানটে সেই গুণী গুরুর স্মরণে গান-কথার বিশেষ আয়োজন সাজিয়েছে সাদি মহম্মদেরই গড়ে যাওয়া প্রতিষ্ঠান রবিরাগ। সন্ধ্যা ৭টায় নীরবতা পালনের মধ্য দিয়ে শুরু হয় অনুষ্ঠানটি। শুরুতেই বক্তব্য রাখেন রবিরাগের সভাপতি রবীন্দ্র সংগীতশিল্পী আমিনা আহমেদ। তিনি বলেন, বয়সে সাদি আমার ছোট। অথচ আমাকেই কিনা বিদায় জানাতে হলো ছোট ভাইকে।

ঐক্য আলোচনায় হামাস-ফাতাহ

ঐক্য আলোচনায় হামাস-ফাতাহ

ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস এবং তাদের রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ ফাতাহের মধ্যে ঐক্য আলোচনার আয়োজন করছে চীন। শনিবার চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ওয়াং ওয়েনবির নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন। বেজিংয়ে শীঘ্রই এই সংলাপ অনুষ্ঠিত হবে। শনিবার সংবাদ সম্মেলনে চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ওয়াং ওয়েনবিন বলেন, আমরা ফিলিস্তিনের জাতীয় কর্তৃপক্ষকে শক্তিশালী দেখতে চাই। ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী যেসব রাজনৈতিক পক্ষ সংলাপ এবং আলোচনার মাধ্যমে ঐক্য স্থাপন করতে চায়, তাদের প্রতি আমাদের পূর্ণ সমর্থন রয়েছে। তিনি জানান, ফিলিস্তিনের প্রতিপক্ষ দুই গোষ্ঠীর মধ্যে ঐক্য স্থাপনই সংলাপের মূল উদ্দেশ্য। খবর বিবিসি, এএফপি ও আলজাজিরার।

শাক-সবজি রপ্তানিতে বিমানের কার্গো সুবিধা দাবি

শাক-সবজি রপ্তানিতে বিমানের কার্গো সুবিধা দাবি

আকাশপথে কৃষিজাতপণ্য শাক-সবজি ও ফলমূলের রপ্তানি বাড়াতে হলে বিমানের কার্গো সুবিধা বাড়ানোর ওপর জোর দিয়েছেন উদ্যোক্তারা। তাঁদের মতে, এ শিল্পখাতটি একটি সম্ভাবনাময়খাত। কৃষিজাতপণ্য রপ্তানি করে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা সম্ভব। একইভাবে রপ্তানি বাড়ানো গেলে কৃষকরাও তাদের উৎপাদিত পণ্যের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করতে পারতেন। কিন্তু আকাশপথে রপ্তানিতে বিমানের কার্গো স্পেস সুবিধা পাওয়া দিন দিন কঠিন হয়ে পড়ছে। ফলে রপ্তানি বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। এ অবস্থায়  বিমানের কার্গো সুবিধা বাড়াতে সরকারি হস্তক্ষেপ কামনা করছেন রপ্তানিকারকরা।