ঢাকা, বাংলাদেশ   শনিবার ২১ জুন ২০২৫, ৭ আষাঢ় ১৪৩২

অব্যবস্থাপনায় চামড়া শিল্পের ভবিষ্যৎ

ড. জাহাঙ্গীর আলম

প্রকাশিত: ১৮:৫০, ২১ জুন ২০২৫

অব্যবস্থাপনায় চামড়া শিল্পের ভবিষ্যৎ

সম্প্রতি চামড়ার আন্তর্জাতিক বাণিজ্য বৃদ্ধি পেয়েছে। সম্প্রসারিত হয়েছে রপ্তানির ভিত্তি। বেড়েছে আমাদের রপ্তানি আয়। কিন্তু দেশের অভ্যন্তরে দ্রুত কমেছে কাঁচা চামড়ার দাম। তাতে হতাশ হয়েছে চামড়া উৎপাদনকারী শ্রেণি। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে কোরবানির চামড়া থেকে প্রাপ্ত অর্থের ভাগিদার হতদরিদ্র মানুষ, এতিম ও মিসকিন। কাঁচা চামড়ার সরবরাহ বৃদ্ধি পায় কোরবানির ঈদের সময়। তখন এর দাম কমে যায়। চামড়া পচনশীল বিধায় তা ধরে রাখা যায় না। এ সময় খুব তৎপর থাকেন বড় ব্যবসায়ী, আড়তদার ও ট্যানারির মালিকদের সিন্ডিকেট এবং তাদের এজেন্ট মৌসুমি ব্যবসায়ীরা। বিভিন্ন অজুহাতে তারা চামড়ার দাম কমিয়ে দেয়। এ সময় চামড়া উৎপাদনকারীদের দর কষাকষির তেমন সুযোগ থাকে না। যেটুকু মূল্য পায় তাতেই বিক্রি করে দেয় কাঁচা চামড়া। এর বিক্রয়লব্ধ অর্থের মালিক দরিদ্রজন, এতিম ও মিসকিন। চামড়ার দর পতনে সমূহ ক্ষতি হয় তাদের। আর্থিকভাবে বঞ্চিত হয় তারা। তাতে বিঘ্নিত হয় দরিদ্র্য বিমোচন।
জাতীয় অর্থনীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ খাত চামড়া শিল্প। এ শিল্পের অধীনে ২২০টি ট্যানারি আছে। আরও আছে অসংখ্য জুতা, ব্যাগ, বেল্ট ও সুদর্শন সরঞ্জামাদি তৈরির কারখানা। তাতে সরাসরিভাবে নিয়োজিত রয়েছে প্রায় ১ লাখ ৮০ হাজার শ্রমিক-কর্মচারী। স্থুল দেশজ আয়ে (জিডিপিতে) চামড়া শিল্পের শরিকানা প্রায় ০.৪০ শতাংশ। মোট রপ্তানি আয়ে এ খাতের অবদান ২.২ শতাংশ। তৈরি পোশাক শিল্পের পর রপ্তানি আয় অর্জনের ক্ষেত্রে এ খাতের স্থান দ্বিতীয়। বছরের পর বছর এ খাতের রপ্তানি আয় বাড়ছে। কিন্তু চামড়া উৎপাদনকারী কৃষক, প্রান্তজন, এতিম ও মিসকিন বাড়তি রপ্তানি আয়ের ন্যায়সংগত হিস্যা পাচ্ছে না। বাংলাদেশ রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর তথ্য অনুসারে ২০১২-১৩ সালে দেশের চামড়া রপ্তানির আয় ছিল ৬৯২.৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০২২-২৩ সালে তা ১২২০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারে বৃদ্ধি পায়। ১০ বছর চামড়াজাত পণ্য ও পাদুকা রপ্তানির আয় বেড়েছে। চামড়া শিল্পে বহুমাত্রিকতা ও বৈচিত্র্য এসেছে। বিদেশে সম্প্রসারিত হয়েছে আমাদের চামড়ার বাজার। অবশ্য গত ৩ বছর চামড়ার আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে কিছুটা ধীরগতি লক্ষ করা গেছে। করোনা ও সাম্প্রতিক অর্থনৈতিক মন্দা এর প্রধান কারণ। তবে বাংলাদেশি চামড়ার চাহিদা বেড়েছে। রপ্তানি আয়ও গড়পড়তা বেড়েছে। তাতে লাভবান হয়েছে দেশ। লাভবান হয়েছে চামড়া শিল্পের মালিকরা ও রপ্তানির সঙ্গে জড়িত ব্যবসায়ীরা। কিন্তু কাঁচা চামড়ার উৎপাদনকারীরা এবং এর বিক্রয়লব্ধ অর্থের অংশীদাররা ঠকেছেন। তাদের চামড়ার ইউনিট মূল্য কমেছে। গত ১০ বছর ধরে ক্রমাগতভাবে হ্রাস পাচ্ছে কাঁচা চামড়ার সংগ্রহমূল্য। ২০১৩ সালে ঢাকায় প্রতি বর্গফুট গরুর চামড়ার দাম ছিল ৮৫-৯০ টাকা ও খাসির প্রতি বর্গফুট ৫০-৫৫ টাকা। ২০১৫ সালে এর ইউনিট মূল্য হ্রাস পেয়ে গরুর চামড়ার প্রতি বর্গফুট মূল্য ৫০-৫৫ টাকা এবং খাসির চামড়া ২০-২২ টাকায় এসে দাঁড়ায়। ২০২০ সালে তা আরও হ্রাস পেয়ে গরুর চামড়া প্রতি বর্গফুট ৩৫-৪০ টাকা এবং খাসির চামড়া প্রতি বর্গফুট ১৩-১৫ টাকায় নেমে আসে। গত বছর অর্থাৎ ২০২২ সালে তা কিছুটা বাড়িয়ে গরুর চামড়ার প্রতি বর্গফুট মূল্য ঢাকায় ৪৭-৫২ টাকায় এবং খাসির চামড়ার মূল্য ১৮-২০ টাকায় নির্ধারণ করা হয়। এবার তা আরও কিছুটা বাড়িয়ে ঢাকায় ৫০-৫৫ টাকা, ঢাকার বাইরে ৪৭-৫২ টাকা এবং খাসি ১৮-২০ টাকা নির্ধারণ করা হয়। এবারের নির্ধারিত দামে প্রতিটি বড় গরুর চামড়ার মূল্য দাঁড়ায় দুই থেকে আড়াই হাজার টাকা এবং ছোট গরুর চামড়ার মূল্য দাঁড়ায় ১২০০-১৫০০ টাকা। কিন্তু এবারের কোরবানির দিনে ও তারপরে তৃণমূল পর্যায়ের চামড়া উৎপাদনকারীরা এক-তৃতীয়াংশ দামও পাননি। বর্গফুটের পরিমাপে চামড়া বিক্রি হয়নি কোথাও। প্রতি পিস হিসেবে গরুর চামড়া বিক্রি হয়েছে ৩০০-৫০০ টাকায় এবং খাসি ২০-২৫ টাকায়। অনেকে চামড়ার উপযুক্ত দাম না পেয়ে পুঁতে ফেলেছে মাটির নিচে। গরুর চামড়ার সঙ্গে খাসির চামড়া দেওয়া হয়েছে ফ্রি।
দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে প্রাপ্ত তথ্যের বরাত দিয়ে গত ২ জুলাই প্রকাশিত জাতীয় দৈনিক পত্রিকাগুলোতে চামড়ার দরপতনের যে চিত্র তুলে ধরা হয়েছে তা খুবই হতাশাব্যঞ্জক। গ্রামে বা মফস্বলে কোরবানিদাতারা পানির দরে বিক্রি করে দিয়েছিল কোরবানির চামড়া। কোনো কোনো এলাকায় ১০০-২০০ টাকা দরেও গরুর চামড়া বিক্রি হয়েছে। দিনের প্রথম ভাগে মৌসুমি ব্যবসায়ীদের তেমন দেখা না পেয়ে বিভিন্ন মসজিদ ও মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের বিনামূল্যে চামড়া দিয়ে দিয়েছেন গ্রাম ও নগরবাসী। ট্যানারি ও আড়ত মালিকদের কারসাজিতে সরকারের বেঁধে দেওয়া কোরবানির পশুর চামড়ার দাম কোথাও কার্যকর হয়নি।
বাংলাদেশে যে পরিমাণ চামড়া উৎপাদন হয় তার প্রায় অর্ধেক পাওয়া যায় কোরবানির ঈদে। এর মোট আকার প্রায় ২৫ কোটি বর্গফুট। এতে গরুর চামড়া রয়েছে ৬৪.৮ শতাংশ, ছাগলের চামড়া ৩১.৮ শতাংশ, মহিষের চামড়া ২.২ শতাংশ, ভেড়ার চামড়া ১.২ শতাংশ। বর্তমান বাজার দরে এর ক্রয়মূল্য হবে প্রায় ২ হাজার কোটি টাকা। মোট উৎপাদিত চামড়ার ক্রয়মূল্য এবং তার প্রক্রিয়াকরণ খরচ মিলে দাঁড়াবে প্রায় ৬ হাজার কোটি টাকা। আন্তর্জাতিক বাজারে তা রপ্তানি করে বিক্রয়লব্ধ আয় হচ্ছে প্রায় ১৩ হাজার কোটি টাকা। এক্ষেত্রে ক্রয়মূল্য এবং রপ্তানি ও প্রক্রিয়াজাতকরণ খরচ বাদ দিলেও প্রচুর লাভ হওয়ার কথা চামড়া ব্যবসায়ীদের। তার ওপর শতকরা ১৫ ভাগ হারে রপ্তানি সহায়তা দিচ্ছে সরকার। এমতাবস্থায় চামড়া ক্রয়ে ট্যানারি মালিকদের অনীহা ও কাঁচা চামড়ার ক্রয়মূল্যে ধস নামার কারণ ভালোভাবে খতিয়ে দেখা দরকার।
এক সমীক্ষা থেকে দেখা যায়, প্রতি বর্গফুট চামড়া প্রক্রিয়াজাত করার পর ট্যানারির মালিকরা ২৫-৩০ টাকা লাভ করে থাকেন। বিদেশে ফিনিশড লেদার বিক্রি এবং চামড়াজাত পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে এই লাভের মাত্রা আরও বেশি হতে পারে। এমতাবস্থায় নিরপেক্ষ সমীক্ষার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক বাজার পর্যন্ত চামড়ার ভ্যালু চেন বিশ্লেষণ করা দরকার। অস্বাভাবিক মূল্যস্ফীতি ও আর্থিক স্থবিরতার কারণে এবার মানুষের ক্রয় ক্ষমতা দারুণভাবে হ্রাস পেয়েছে। সে কারণে এবার কোরবানির পশুর চাহিদা স্বাভাবিক অবস্থার চেয়ে কম ছিল। মোট ১ কোটি ৪১ লাখ ৮১২টি পশু কোরবানি হয়েছে। এর বিপরীতে এবার পশুর জোগান ছিল ১ কোটি ২৫ লাখ ৩৬ হাজার ৩৩৩টি। এর মধ্যে ছিল ৪৮ লাখ ৪৩ হাজার ৭৫২ টি গরু-মহিষ, ৭৬ লাখ ৯০ হাজার ছাগল-ভেড়া এবং ২ হাজার ৫৫টি অন্যান্য প্রাণী। ফলে এবার কোরবানিযোগ্য পশুর সরবরহে উদ্বৃত্ত ছিল। তবুও মূল্য বেড়েছে ১০-১৫ শতাংশ। পশু খাদ্য ও ওষুধের মূল্য বৃদ্ধি এর প্রধান কারণ। গড়ে কোরবানি করা গরুর মাংসের কেজি পড়েছে প্রায় ১০০০ টাকা।
এখন থেকে ১৫-২০ বছর আগে অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে কোরবানির পশুর চাহিদা মেটানো সম্ভব হতো না। মোট চাহিদার একটি উল্লেখযোগ্য অংশ মেটানো হতো পশু আমদানির মাধ্যমে। সেক্ষেত্রে বেশ গুরুত্বপূর্ণ ছিল অনুমোদনহীন সীমান্ত বাণিজ্য। প্রতি বছর প্রায় ২০-২৫ লক্ষ্য গরু আমদানি করা হতো ভারত, মিয়ানমার, নেপাল ও ভুটান থেকে। এর অর্ধেক আমদানি করা হতো কোরবানির ঈদের সময়। অধিকাংশই আসত ভারত থেকে। এখন গরু আমদানি নেই বললেই চলে। গত দু’বছর ধরে গরু আমদানি হয়েছে লাখেরও কম। বাংলাদেশ এখন গবাদি পশু ও পোল্ট্রি খাতে উদ্ধৃত্ত। কিন্তু দাম কমছে না, বরং বাড়ছে। গত ৮ বছর ধরে বাংলাদেশে মাংসের দাম দ্রুত বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০১৫ সালে গরুর মাংসের দাম ছিল প্রতি কেজি ২৮০-৩০০ টাকা। এখন তা বৃদ্ধি পেয়েছে ৭৫০-৮০০ টাকায়। সেই সঙ্গে ভেড়া ও খাসির মাংসের দামও বেড়েছে ১০০০ টাকার ওপরে। ভারত থেকে গরু রপ্তানিতে বাধা দিয়েছিল সনাতন হিন্দু ধর্মে বিশ্বাসী একশ্রেণির লোক। তা আমলে নেয় বর্তমান বিজেপি সরকার। তাতে বাংলাদেশে ভারতীয় গরুর আমদানি হ্রাস পায়। ফলে দেশে বেড়ে যায় মাংসের দাম। এ সুযোগে দেশে উৎপাদিত গরু মোটাতাজাকরণে কৃষকরা উদ্বুদ্ধ হয়। দ্রুত গড়ে ওঠে খামার। এখন মাংসের উৎপাদনে বাংলাদেশ প্রায় স্বয়ম্ভর। কিন্তু দাম বেশ চড়া। তাতে খামারিরা লাভবান হচ্ছেন। কিন্তু নিরুৎসাহিত হচ্ছেন নিম্ন আয়ের অসংখ্য ভোক্তা। তাতে কার্যকর চাহিদা হ্রাস পাচ্ছে। এমতাবস্থায় পশুপ্রতি মাংসের উৎপাদন বাড়িয়ে প্রতি ইউনিট খরচ হ্রাস করা জরুরি।
সম্প্রতি দেশে গরুর দাম বাড়ছে। চামড়ার দাম কমছে। বিশেষ করে কোরবানির পশুর চামড়া বিক্রি করা এবং তার উপযুক্ত দাম পাওয়া একটি বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। গত কয়েক বছর ধরে চামড়ার মূল্যে বড় ধরনের ধস আমরা লক্ষ্য করছি। এর প্রতিকার দরকার। আন্তর্জাতিক দামের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে দেশের চামড়ার মূল্য নির্ধারণ করা উচিত। নির্ধারিত মূল্যে যাতে কৃষকদের কাছ থেকে চামড়া ক্রয় করা হয়, তাও নিশ্চিত করতে হবে। কোরবানির চামড়ার বিক্রয়লব্ধ অর্থের মালিক দরিদ্রজন, এতিম ও মিসকিন। ফলে প্রান্তিক পর্যায়ে চামড়ার ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করা সবারই দায়িত্ব।
আন্তর্জাতিক বাজারে বিশেষ করে ইউরোপে বাংলাদেশের চামড়ার উপযুক্ত মূল্য না পাওয়ার একটা বড় কারণ এলডব্লিউজি (লেদার ওয়াকিং গ্রুপ) সনদ না থাকা। এ ক্ষেত্রে সাভার চামড়া শিল্পের কেন্দ্রীয় বর্জ্য শোধনাগার বা সেন্ট্রাল ইফ্লুয়েন্ট ট্রিটমেনট প্লান্ট (সিইটিপি) পুনর্নির্মাণ করা প্রয়োজন। তাতে খরচ হতে পারে ৫০০-৬০০ কোটি টাকা। চামড়া শিল্পের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা এবং সরকার যৌথভাবে এ ক্ষেত্রে বিনিয়োগ করতে পারেন। বাংলাদেশে মাত্র তিনটি কোম্পানি এলডব্লিউজি সনদপ্রাপ্ত। এরা হচ্ছে চট্টগ্রামে টিকে গ্রুপের কোম্পানি রিফ লেদার, ঢাকার সাভারে এপেক্স গ্রুপের এপেক্স ফুটওয়ার এবং আবেদিন গ্রুপের এবিসি লেদার। অন্য কোম্পানিকেও ওই পথ অনুসরণ করা উচিত। বর্তমানে ভারতে এলডব্লিউজি সনদপ্রাপ্ত কোম্পানির সংখ্যা ২৪৮টি, পাকিস্তানে ৪১টি এবং থাইল্যান্ডে ২২টি। বাংলাদেশে শতাধিক কোম্পানি ওই সনদ নিতে পারে। সম্প্রতি ওয়েট ব্লু চামড়া রপ্তানির কথা সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় থেকে বলা হচ্ছে। কিন্তু তা কার্যকর হচ্ছে না। তাতে একটি সিন্ডিকেট চাপ দিয়ে যাচ্ছে। কারণ কাঁচা চামড়া রপ্তানি হলে দেশে চামড়ার দাম বেড়ে যাবে। প্রান্তিক পর্যায় থেকে পানির দামে কোরবানির চামড়া কেনা সম্ভব হবে না। চামড়া শিল্পের কথিত এই সিন্ডিকেট অকার্যকর করার জন্য সংশ্লিষ্ট সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। বর্তমানে চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যের আন্তর্জাতিক বাজারের আকার ৩ লাখ ২৬ হাজার ৭০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। এক্ষেত্রে বাংলাদেশের শরিকানা মাত্র শূন্য দশমিক ৩৭ শতাংশ। এই হিস্যা ন্যূনপক্ষে এক শতাংশে উন্নিত করতে হলে চামড়ার উৎপাদন ও মূল্য স্থিতিশীল করা উচিত। আমাদের রপ্তানি বহুমুখী করার জন্য চামড়া শিল্পের ওপর আরও গুরুত্ব দেওয়া দরকার।
লেখক : একুশে পদকপ্রাপ্ত কৃষি অর্থনীতিবিদ, সাবেক মহাপরিচালক, বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউট এবং সাবেক উপাচার্য, ইউনিভার্সিটি অব গ্লোবাল ভিলেজ

প্যানেল

×