ঢাকা, বাংলাদেশ   শনিবার ১০ মে ২০২৫, ২৬ বৈশাখ ১৪৩২

পাকিস্তানের এক নারীই কাঁপিয়ে দিল পুরো ভারত! কে সে?

প্রকাশিত: ২১:৫৫, ৯ মে ২০২৫

পাকিস্তানের এক নারীই কাঁপিয়ে দিল পুরো ভারত! কে সে?

ছবি: সংগৃহীত।

যখন আকাশ ধোঁয়ায় ঢাকা, তখন রানার সিগনালে জ্বলছিল লালবাতি। পাকিস্তানের আকাশ সীমান্তে এক লড়াইয়ের প্রস্তুতি—ভারতীয় রাফাল যুদ্ধবিমান পাকিস্তানের আকাশে প্রবেশ করতেই পরিস্থিতি বদলে যায়। সামরিক ঘাঁটিগুলোতে হাই এলার্ট জারি হয়ে যায় এবং সারা দেশ নিঃশ্বাস থামিয়ে অপেক্ষা করতে থাকে। এমন পরিস্থিতিতে ককপিটে বসেছিলেন এক সাহসী নারী, স্কোয়াডন লিডার আয়েশা।

ঠান্ডা মাথায় স্ক্রিনে চোখ রেখে, নিখুঁত নিশানা মেরে দিলেন কমান্ডো লক অন টার্গেট। কিছু সেকেন্ডের মধ্যে পাকিস্তানের আকাশে ভারতের আধিপত্যের স্বপ্ন থেমে গেল। রাফাল যুদ্ধবিমানটি আকাশে বিস্ফোরিত হয়ে ছিন্নভিন্ন হয়ে পড়ে।

পাকিস্তানে তখন বিজয়ের আনন্দ। শুধু পুরুষরা নয়, নারীরাও যে সামরিক ক্ষেত্রে অত্যন্ত দক্ষ হতে পারে, আয়েশা তার প্রমাণ দিলেন। পাকিস্তানের সামরিক ইতিহাসে তিনি প্রথম নারী, যিনি শত্রুর যুদ্ধবিমান ধ্বংস করলেন। এটি কেবল একটি সামরিক সাফল্য নয়, বরং এটি একটি বৈপ্লবিক বার্তা—নারীরা শুধু ঘরের বাইরে নয়, দেশের গর্বও হতে পারে।

আয়েশার সাহসিকতা এবং প্রতিশ্রুতি সারা বিশ্বে প্রশংসিত হয়। যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন, তুরস্ক সহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমে তার বীরত্বগাথা প্রকাশিত হয়। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নিজে তাকে ফোন করে অভিনন্দন জানান এবং প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় ঘোষণা করে যে তাকে জাতীয় বীরের সম্মানে ভূষিত করা হবে।

অন্যদিকে, ভারতের সংবাদমাধ্যমে হতাশা এবং ক্ষোভের ছায়া। পাঁচটি যুদ্ধবিমান হারানোর খবর পেয়ে দেশজুড়ে সমালোচনা শুরু হয়। পাকিস্তান দাবি করে তিনটি রাফাল এবং দুটি সুখই মিক সিরিজের যুদ্ধবিমান তারা ধ্বংস করেছে এবং পাইলটদের বন্দীও করেছে। সামরিক বিশ্লেষকরা একমত যে, এটি শুধুমাত্র একটি বিমান ধ্বংসের ঘটনা নয়, বরং এই অপারেশন পুরো যুদ্ধের মোরাল পরিবর্তন করেছে।

এছাড়া, এই গল্পের কেন্দ্রবিন্দু ছিল নারী স্কোয়াডন লিডার আয়েশা, যিনি প্রমাণ করেছেন যে, সাহস, দক্ষতা এবং মনোযোগই হচ্ছে যুদ্ধের আসল অস্ত্র। আজ আয়েশা পাকিস্তানের আকাশরানী হিসেবে ইতিহাসে জায়গা করে নিয়েছেন।

নুসরাত

×