মায়ের দুধ
* শিথিল হন। আলতো চেয়ারে বসুন বুকের দুধ খাওয়ানোর অভিপ্রায়ে।
* নবজাতককে কোলে নিন। ওর মাথাটা কনুইয়ের মধ্যে নিন। ও আপনার দিকে ফিরে থাকবে। পা দুটো থাকবে ঢালু করে নিচের দিকে। আপনার হাত দিয়ে ওকে বেড় দিয়ে ধরে রাখুন। আপনার অন্য হাত দিয়ে স্তনের নিচে আঙ্গুল দিয়ে সাপোর্ট দিন। বোঁটাটি আলতো করে ওর মুখের ভেতর ঢুকায়ে দিন। ও বোঁটার সঙ্গে সঙ্গে চারপার্শ্বের কালো অংশ (এরিওলা) টুকুও মুখের ভেতর ঢুকায়ে নেবে এবং একটি নলের মতো তৈরি করে চুক চুক করে টানতে থাকবে।
* এক পার্শ্বে স্তন পুরাপুরি টানার পর অন্য পার্শ্বের স্তনে ধরুন।
* পরের বার যখন দুধ খাওয়াবেন তখন শেষের স্তনটি দিয়ে শুরু করুন।
* কতক্ষণ? যতক্ষণ ও টানবে, ততক্ষণ।
* কতক্ষণ পর পর খাওয়াবেন? যখনই ও দুধ খেতে চাইবে তখনই দিতে হবে।
* প্রথম ২-৩ দিন কষ কষ দুধ আসে একে শাল দুধ বলে, খুবই পুষ্টিসম্পন্ন এই শাল দুধ। তারপর বাচ্চা যত চুষবে তত আপনার ‘দুধ নামবে’।
* দুধ খাওয়ানোর পর পেটের বাতাস বের করুন। কাঁধে নিয়ে করতে পারেন বা কনুইয়ের মধ্যে ওর দেহ নিয়ে কোলের মধ্যে বসায়ে রাখুন।
* কি করে বুঝবেন ও যথেষ্ট দুধ পাচ্ছে? দিনে রাতে যদি ৬ বার প্রস্রাব করে তাহলে বুঝবেন ও যথেষ্ট দুধ পাচ্ছে।
* আপনি ৩ বারের জায়গায় ৪ বার খান দিনে। তরল খাদ্য বাড়িয়ে দিন। নিশ্চিন্ত থাকুন। মনে রাখবেন অতি ঘুমহীনতা বা দুশ্চিন্তা আপনার দুধের গতিকে কমায়ে দিতে পারে। পরিবারের অন্যরা আপনাকে মানসিক সাহচার্য দেবে।
* পুরোপুরি ৬ মাস শুধু বুকের দুধ খাওয়ায়ে বাচ্চা পালনের মনোবৃত্তি তৈরি করুন।
শসার ১০ উপকারী দিক
* অস্থি সন্ধির ব্যথা দূর করে
* কোলেস্টেরল মাত্রা কমায়
* ওজন কমতে সাহায্য করে
* ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণ করে
* ক্যান্সারবিরোধী শসা
* ব্রণ দূর করে
* চোখের নিচে কালি ও ফোলা দূর করে
* মসৃণ ত্বক আনয়ন করে
* মাথা যন্ত্রণা দূরে রাখে
* শরীরে যথেষ্ট পরিমাণ পানি সরবরাহ করে
লবঙ্গের গুণাবলী
০ সর্দি-কাশিতে লবঙ্গ খুব উপকারী
০ প্রাকৃতিক মুখগহ্বর পরিষ্কারকারক
০ বমি ভাব কমিয়ে দেয়
০ বদ হজম দূর করে
০ পেট ফাঁপা কমায়
০ মুখগহ্বরের ক্ষত কমায়
০ দাঁতের ব্যথা ও মাড়ির রক্তক্ষরণ কমায়
০ উচ্চ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়
০ রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়
০ এন্টি সেপটিক হিসেবে কাজ করে