ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০

অন্যসব স্বাস্থ্য ভাবনা

প্রকাশিত: ২১:৩১, ১ ডিসেম্বর ২০২০

অন্যসব স্বাস্থ্য ভাবনা

ওজন কমানোর ৩০টি স্থায়ী উপায় ১। প্রতিদিন ৩০ মিনিট ব্যায়ম করুন। ২। অল্প অল্প করে দৈনিক ৫ বার আহার করুন। ৩। প্রতিদিন খাদ্য গ্রহণে ফল ও সবজি অবশ্যই থাকতে হবে। ৪। প্রতিদিন ওজন মাপুন। ৫। একটি খাদ্য সম্পর্কিত পত্রিকা রাখতে পারেন বাসায়। ৬। বাসায় সমস্ত অস্থাস্থ্যকর স্নাক্স দূর করুন। ৭। জমা করুন শুধু স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাদ্য এবং স্নাক্স ৮। বন্ধুদের নিয়ে শরীর চর্চার একটি গ্রুপ গড়ে তুলুন। ৯। বাসায় খেতে চেষ্টা করুন। ১০। গামলাতে খাদ্য সরবরাহ ব্যবস্থা দূর করুন। ১১। ডিজার্টের আগে অন্য স্বাস্থ্যকর খাদ্য ভরিয়ে ফেলুন টেবিল। ১২। প্রতিদিনের কাজ ঠিকমতো করুন। ১৩। টিভি দেখতে দেখতে খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। ১৪। বিভিন্ন কাজে নিমগ্ন থাকুন। ২৫। তৈরি খাদ্য খাবেন না। ১৬। খাওয়ার আগে চিন্তামুক্ত এবং শিথিল হন। ১৭। সকালে উচ্চ ফাইবার যুক্ত খাবরের নাস্তা করুন। ১৮। পেডোমিটার কিনুন এবং ব্যবহার করুন। ১৯। ৩০ মিনিট হাঁটুন প্রতিদিন। ২০। সব রকমের খাদ্যবস্তু সম্বলিত সাপ্তাহিক খাদ্য রুটিনের পরিকল্পনা করুন। ২১। Have a craving plan ২২। নিজেকে সব সময় অখাদ্য বাসি পচা খাদ্য থেকে দূরে রাখুন। ২৩। অনলাইনের ‘ওজন গ্রুপের’ সঙ্গে বন্ধুত্ব করুন। ২৪। নীল জামা পড়ুন, নীল ক্ষিদেকে কমায়। ২৫। বড় প্লেট ফেলে দিন। ২৬। ঢিলে-ঢালা কাপড়-চোপড় পরা পরিহার করুন। ২৭। আয়না রাখুন সফলতাটুকু অবোলকনের জন্য। ২৮। নিজ রক্তের ফ্যাটের পরিমাণ জানুন প্রতিবছরে। উচ্চ ফ্যাটের খাদ্য দ্রব্য পরিহার করুন। ২৯। বাটার ওয়েল ও ঘি খাবেন না ৩০। প্রচুর ক্যালসিয়াম খান ক্যালসিয়াম ক্ষুধাকে কমায়। বেশি আলিঙ্গন করুন, বাঁচুন বেশিদিন আলিঙ্গন অত্যন্ত স্বাস্থ্যকর। গবেষকরা বলছেন প্রতিদিন ও রাতে অন্তত ৮ বার আপনার প্রিয়তমের আলিঙ্গন করুন। চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা একে রোগ উপশামকারী বলে মনে করছে হাসির মতোই। আলিঙ্গন শরীরের অসুখ সারায়, একাকিত্ব দূর করে হতাশা, দুশিন্তা ও স্ট্রোক কমায় গবেষণায় দেখা যায়। প্রকৃত গভীর আলিঙ্গন অনেক উপকার। - অনেক রকম মানসিক সমস্যা দূর করে। - আলিঙ্গনের স্নেহময় স্পর্শ একে অপরের ভেতরে বিশ্বাস ও নির্ভরতা জাগায়। একে অপরের মন ও হৃদয়কে খুলে দেয়। -আলিঙ্গনে প্রচুর অক্সিটোসিন হরমোন নিঃসরণ হয়। অক্সিটোসিন আপনার মাংসপেশিকে শিথিল করে, আপনার একাকিত্ব ও রাগকে কমিয়ে দেয়। - বেশি সময় আলিঙ্গন রক্তে সেরোটনিন বাড়িয়ে দেয়। সেরোটনিন আপনার মনোভাব পরিবর্তন করে সুখকে বাড়িয়ে দেয়। -আলিঙ্গন আপনার রোগ প্রতিরোধকে বাড়িয়ে দেয়। মৃদু বুকের উপর চাপ থাইমাস গ্লান্ডকে উজ্জীবিত করে। আপনার রক্তের শ্বেতকণিকা ও লিফপোসাইন উজ্জীবিত হয়। যা আপনার শরীরের অতন্ত্র প্রহরী। - বেশি বেশি আলিঙ্গন করুন প্রেম ভালবাসায় বেশি বছর বাঁচুন। একটি ডিম কি প্রতিদিন খেতে পারি? প্রতিদিন তো একটা ডিম খাওয়ার পক্ষে এখন বিজ্ঞানীরা প্রায় সবাই। ডিম হলো খুব ভাল ভিটামিনের উৎস প্রকৃতির উন্নতম ‘সুষম খাদ্য’। কারণ ডিমের কুসুমের ভেতর নিহিত অনেক পুষ্টি আমাদের শরীর নিতে পারে সহজে। পুরো ডিমে প্রচুর নিউটিন ও জিয়োজ্যানথিন থাকে। নিউটিন ও জিয়োজ্যানথিনের ক্যারিটিনয়েড আপনাকে স্ট্রোক মোকাবেলা করতে সাহায্য করে, ঘা সারিয়ে তোলে এবং বার্ধক্যজনিত ক্ষয়কে রুদ্ধ করে। মারিয়া লুজ ফার্নান্দেজ পিএসডি কানেকটিকাট ইউনিভার্সিটির পুষ্টি বিভাগের প্রধান এটাই বলেন। - একটি ডিমে থাকে আপনার প্রতিদিনের প্রয়োজনীয় কোলিন ৩৫%। কোলিন আপনাকে আলজিমার্স রোগ থেকে দূরে রাখে। ডিমে ভিটামিনগুলো বেশ সুষমভাবে সন্নিবেশিত থাকে। - ডিম কিন্তু আপনার হার্টের ক্ষতি করে না। এ রকমই বলছেন বিশেষজ্ঞরা। প্রচলিত ধারণা ভেঙ্গে দিয়ে বিজ্ঞানীরা দেখছেন ডিম আপনার শরীরে ভাল কোলেস্টেরল অর্থাৎ এইচডিএলকে বাড়ায়। আপনার হার্ট ও চোখের স্বাস্থ্যের জন্য যা কিনা অতীব উপকারী। - একটা ডিমে প্রতিদিনে ৬ পুরো গ্রাম প্রোটিন থাকে। প্রতিদিনের প্রোটিনের চাহিদা তাই একটা ডিমেই অনেকটা ঘুচে যায়।
×