ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০

ফলমূলে অপরাধপ্রবণতা!

প্রকাশিত: ০৫:৫৫, ২৭ আগস্ট ২০১৫

ফলমূলে অপরাধপ্রবণতা!

ফলমূলের পুষ্টিগুণের কারণে ডাক্তাররা সবর্দাই এগুলো খাওয়ার পরামর্শ দেন। স্বাস্থ্য ঠিক রাখার জন্য ফলমূল খাওয়ার কোন বিকল্প নেই এটা সব ডাক্তারেরই অভিমত। কিন্তু যে ফলমূল আপনি সুস্বাস্থ্যের উদ্দেশ্যে খাচ্ছেন তাতেই লুকিয়ে আছে বিষ। কী অবাক হচ্ছেন? হর্টিকালচার বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কৃত্রিমভাবে ফলন বাড়াতে ব্যবহার করা হয় অক্সিটোসিন। ফলনের পাশাপাশি এই হরমোন প্রয়োগে ভাল থাকে ফলের রং এবং গন্ধও। কিন্তু সমস্যা এর বিষক্রিয়া। অক্সিটোসিনের কারণে ফলের উজ্জ্বলতায় ক্রেতারা আকৃষ্ট হলেও এগুলো শরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। শুধু শরীর নয়, এগুলো মনো-সামাজিকভাবেও মানুষকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। ফলমূলের অক্সিটোসিনের প্রভাবে অপরাধ প্রবণতা বাড়তে পারে বলে সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা অভিমত প্রকাশ করেছেন। আম, কলা, শশা, কুমড়ো, পেয়ারা, আপেল, বেগুন, লাউ, তরমুজ, ডুমুর ইত্যাদি চাষে প্রচুর পরিমাণে অক্সিটোসিন ব্যবহার হয়। কেউ স্প্রে করে। আবার কখনও ইনেজেক্ট করা হয়। যদি প্রাকৃতিকভাবে সরাসরি দেহে অক্সিটোসিন প্রবেশ করে ক্ষতি নেই। কিন্তু সমস্যা এর সিন্থেটিক ফর্মের সংস্পর্শে। বিজ্ঞানীরা এ নিয়ে আরও অধিকতর গবেষণা করছেন। ইতোমধ্যে যতটুকু গবেষণা হয়েছে, তার ভিত্তিতেই তাদের অভিমত- ফলমূলকে যেভাবে সুস্বাস্থ্যের জন্য গ্রহণ করা হচ্ছে, তা ঠিক নয়। এর ক্ষতিকর দিকও আছে। এই যেমন অপরাধপ্রবণতা। -ওয়েবসাইট
×