
ছবি: সংগৃহীত
সোনারগাঁও পৌরসভাকে "এ" ক্যাটাগরিতে নিয়ে আসতে হলে সঠিক সময়ে নিয়মিত নির্ধারিত পৌরকর দিতে হবে। বর্তমান হিসেব অনুযায়ী সোনারগাঁও পৌরসভার দেড় কোটি টাকা পৌর কর এখনো বাকি।
নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁও পৌরসভায় পানি সরবরাহ ও মানববর্জ্য ব্যবস্থাপনাসহ এনভায়রনমেন্টাল স্যানিটেশন প্রকল্পের আওতায় সুষ্ঠু বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, স্বাস্থ্যবিধি ও নিরাপদ পানি পরিকল্পনা বিষয়ক দিনব্যাপী কর্মশালা ইউএনও সোনারগাঁও পৌর প্রশাসক ফারজানা রহমান এসব কথা বলেন।
বুধবার (১৪ মে) দুপুরে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর, সোনারগাঁও উপজেলা, নারায়ণগঞ্জের আয়োজনে সোনারগাঁও পৌরসভার সহযোগিতায় ৩২ টি পৌরসভায় পানি সরবরাহ ও মানববর্জ্য ব্যবস্হাপনাসহ এনভায়রনমেন্ট স্যানিটেশন প্রকল্পের আওতায় সুষ্ঠু বর্জ্য ব্যবস্তাপনা স্বাস্থ্যবিধি ও নিরাপদ পানি পরিকল্পনা বিষয়ক কর্মশালা দিনব্যাপী উপজেলা পরিষদ সভা কক্ষে অনুষ্ঠিত হয়।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফারজানা রহমানের সভাপতিত্বে প্রধান সঞ্চালক হিসাবে উপস্থিত ছিলেন নারায়নগজ জেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ শেখ ফরিদ, ডেভেলপমেন্ট অফিসার মোহাম্মদ বাবুল আখতার, সোনারগাঁ পৌর সচিব মাশরেকুল আলম অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সোনারগাঁ জনস্বাস্থ্য ইঞ্জিনিয়ার শাহিন আলম, সোনারগাঁ জনস্বাস্থ্য উপ-সহকারী প্রকৌশলী মিজানুর রহমান, বিএনপির জনপ্রতিনিধি আব্দুর রহিম, সাংবাদিক জনপ্রতিনিধি ইমরান হোসেন, ভিপি পারভেজ, উপজেলা ও পৌর বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা এবং সচেতন পৌর নাগরিকবৃন্দ।
কর্মশালায় বলা হয়, পৌর এলাকায় সেপটিক ট্যাংক থেকে মানববর্জ্য খোলা ড্রেনে ফেলার কারণে মানুষ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। বিশেষ করে শিশুরা রোগাক্রান্ত হচ্ছে বেশি এর থেকে পরিত্রাণে মানববর্জ্য ব্যবস্থাপনার জন্য সামাজিক সচেতনতা ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। এক্ষেত্রে বর্জ্য শোধনাগার নির্মাণে সরকারকে জায়গা দিয়ে সহযোগিতা করা পৌরবাসীর দায়িত্ব। বর্জ্য শোধানাগার নির্মাণ করতে পারলে পৌরবাসী দূর্গন্ধমুক্ত, জীবাণুমুক্ত ও রোগমুক্ত জীবন যাপন করা সহজ হবে।
আসিফ