ঢাকা, বাংলাদেশ   শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১

বায়ান্ন বছরে বাংলাদেশ-৮

মোস্তাফা জব্বার

প্রকাশিত: ২৩:০৪, ২৯ জানুয়ারি ২০২৩

বায়ান্ন বছরে বাংলাদেশ-৮

.

সরকারি সকল সেবা এক প্ল্যাটফর্মে আনার অঙ্গীকার নিয়ে ‘আমার সরকার বা মাই গভ’ প্ল্যাটফর্ম চালু করা হয়েছে।  কেউ বিপদে পড়লে অ্যাপটি খুলে মোবাইল ফোন ঝাঁকালে সরাসরি ৯৯৯ নম্বরে চলে যাবে  ফোন। একই সঙ্গে ব্যবহারকারীরা ৩৩৩ নম্বরে কল করেও নানা ধরনের তথ্য ও  সেবা নিতে পারবেন অ্যাপটি  থেকে। প্রয়োজনীয় তথ্যের  সেবার জন্য আবেদন, কাগজপত্র দাখিল, আবেদনের ফি পরিশোধ এবং আবেদন পরবর্তী আপডেট জানা যাবে অ্যাপেই। শুধু ভয়েস ব্যবহার করেও সেবার আবেদন, আপডেটসহ অন্যান্য বিষয় জানা যাবে। আর আবেদনকারীর পরিচয় নিশ্চিত করা হবে জাতীয় পরিচয়পত্রের সাহায্যে। উত্তরাধিকার ক্যালকুলেটর (উত্তরাধিকার বাংলা) একটি স্বয়ংক্রিয় ক্যালকুলেটর যা দ্বারা মৃত ব্যক্তির সম্পত্তি উত্তরাধিকারীদের মধ্যে বণ্টন হিসাব করা যায়।

মৃত ব্যক্তির সম্পদ বণ্টন ব্যবস্থার জটিলতা থেকে সহজে মুক্তি পাওয়ার চিন্তা থেকেই উত্তরাধিকার বাতায়ন এবং অ্যাপের যাত্রা। এখন পর্যন্ত ১ লাখেরও অধিক নাগরিক উত্তরাধিকার ক্যালকুলেটর ব্যবহার করছেন। বাংলাদেশের উচ্চ আদালত ও অধঃস্তন আদালতসহ বিচার বিভাগের সকল তথ্য সমৃদ্ধ বিচার বিভাগীয় তথ্য বাতায়ন। স্বচ্ছ, জবাবদিহিমূলক, উদ্ভাবনী ও জনমুখী বিচার বিভাগ প্রতিষ্ঠা এবং আদালত ও নাগরিকের মধ্যকার দূরত্ব কমানোর লক্ষ্যে এ বাতায়নের যাত্রা। বর্তমানে ৬৪টি  জেলা আদালতে, ৫টি দায়রা আদালতে এবং ৮টি ট্রাইব্যুনালে বিচার বিভাগীয় বাতায়ন সক্রিয় রয়েছে।
ডিজিটাল  মোবাইল  কোর্ট সিস্টেমের মাধ্যমে খুব সহজে ও দ্রুততার সঙ্গে অনলাইনে এবং প্রয়োজনে অফলাইনে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটগণ  মোবাইল  কোর্টের সকল কার্যক্রম  যেমন : অভিযোগনামা দায়ের, অভিযোগ গঠন, জব্দ তালিকা প্রস্তুত, জবানবন্দি গ্রহণ ও আদেশ প্রদান করতে পারেন। এখন পর্যন্ত ডিজিটাল- মোবাইল  কোর্টে ৮ হাজারেরও অধিক জন ব্যবহারকারী রয়েছেন এবং ৩৯২ লাখেরও অধিক মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে।
২০৩০ সালে এসডিজি অর্জনের জন্য সঠিক নীতি-নির্ধারণ এবং সম্পদের সুষ্ঠু বণ্টন নিশ্চিত করতে এবং তথ্যনির্ভর নীতি নির্ধারণ ও সিদ্ধান্ত গ্রহণের উপযোগী হালনাগাদ তথ্যভিত্তিক অনলাইন ডাটাবেস নিশ্চিত করার লক্ষ্যে তৈরি করা হয়েছে এসডিজি ট্র্যাকার। এসডিজি লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সকলকে একই প্ল্যাটফর্মে রাখার ফলে সকল প্রতিষ্ঠান তাদের নিজেদের এবং সহযোগী প্রতিষ্ঠানের অবস্থান পর্যবেক্ষণ করতে পারছে। এতে করে মন্ত্রণালয়গুলো তাদের অবস্থান সহজে জানতে পারছে বলে বাস্তবসম্মত নতুন লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করতে তাদের অসুবিধা হচ্ছে না। মোট ৮৩৫ জন সরকারি কর্মকর্তাকে ট্র্যাকার বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে।

প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে ব্যাংকিং সেবার আওতার বাইরের ব্যাপক জনগোষ্ঠীকে আর্থিক সেবার আওতায় নিয়ে আসার লক্ষ্যে  দেশের সকল ডিজিটাল সেন্টার থেকে এজেন্ট ব্যাংকিং উদ্যোগটি গৃহীত হয়েছে। ফলে নাগরিকগণ ডিজিটাল  সেন্টার  থেকে অ্যাকাউন্ট খোলা, টাকা পাঠানো, সঞ্চয় করা, ঋণ গ্রহণ, বিদেশ থেকে পাঠানো রেমিটেন্স উত্তোলন, সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির টাকা উত্তোলন, বিভিন্ন ধরনের ফি প্রদান ইত্যাদি আর্থিক সুবিধা পাচ্ছে। প্রান্তিক পর্যায়ের নাগরিকদের জন্য ব্যাংকিং সেবা নিশ্চিতকরণে ৪,৪৭০টি ডিজিটাল  সেন্টার  থেকে এজেন্ট ব্যাংকিং সেবা প্রদান করা হচ্ছে যার মাধ্যমে ২২ হাজার কোটি টাকারও অধিক আর্থিক  লেনদেন সম্পন্ন হয়েছে।
জিটুপি সিস্টেমের মাধ্যমে জাতীয় পরিচয়পত্র ভিত্তিক একক আইডি ব্যবহার করে ডিজিটাল সেবা প্রদান ও সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় ভাতা প্রদান করা হচ্ছে। এটি সামাজিক নিরাপত্তা  বেষ্টনীর আওতায় রাষ্ট্র কর্তৃক দরিদ্র ও সুবিধাবঞ্চিত জনগোষ্ঠীকে আর্থিক বা অন্য কোনো সহায়তা প্রদানের ব্যবস্থা। অদ্যাবধি সমাজের সুবিধাবঞ্চিত ৮৯ লাখ ৪৮ হাজারেরও অধিক জনগোষ্ঠীর নিকট ডিজিটাল উপায়ে ভাতা  পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।
সরকারি বিভিন্ন সেবার ফি আদায় ও লেনদেনের ক্ষেত্রে চালান ব্যবহার হয়ে থাকে। বিদ্যমান ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে একজন নাগরিক বা সেবাগ্রহীতার যেমন অতিরিক্ত সময়, অর্থ ও যাতায়াত ব্যয় হয়, তেমনি সংশ্লিষ্ট ব্যাংক বা প্রতিষ্ঠানসমূহের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দৈনিক চালানের হিসাব মেলানো, নির্ধারিত প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে অর্থ যথাসময়ে  প্রেরণ এবং অন্যান্য দাপ্তরিক কাজ সম্পন্ন করতে বাড়তি সময় ব্যয় ও মানসিক চাপ তৈরি হয়। সরকারি বিভিন্ন সেবার ফি ইলেকট্রনিক উপায়ে গ্রহণের জন্য অর্থ বিভাগের প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে সরকারের রাজস্ব আদায়ের এই গুরুত্বপূর্ণ ব্যবস্থাটির একটি ইলেকট্রনিক চালান ব্যবস্থাপনা সিস্টেম তৈরি করা হয়েছে। বর্তমানে ডিজিটাল-চালান সিস্টেমে ৪৭টি সেবা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এই সিস্টেমের মাধ্যমে নাগরিক কর্তৃক ৩,৯০০ কোটি টাকারও অধিক  লেনদেন সম্পন্ন হয়েছে।
ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে পার্সন-টু-বিজনেস (পিটুবি) পদ্ধতির কেন্দ্রীয়করণের উদ্দেশ্যে পরিষেবা বিল ও ফি প্রদানের পদ্ধতি সহজ করার লক্ষ্যে ‘একপে’ নামে একটি ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম চালু করা হয়েছে। দেশের সব পরিষেবা বিল, শিক্ষাসংক্রান্ত ফি ও অন্য সব ধরনের ফি প্রদানের পদ্ধতি সহজ ও সমন্বিত করা হয়েছে ‘একপে’-এর মাধ্যমে। এ পর্যন্ত ১৫টি আর্থিক সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে একপে-এর পার্টনারশিপ সম্পন্ন হয়েছে। অদ্যাবধি এই সিস্টেম হতে ২৭ লাখের অধিক নাগরিক উপকৃত হয়েছেন।
সহজ ও দ্রুত সময়ে নিত্য-প্রয়োজনীয় পণ্য জনগণের  দোরগোড়ায়  পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে বাংলাদেশের প্রথম রুরাল অ্যাসিস্টেড ডিজিটাল-কমার্স প্ল্যাটফর্ম হলো একশপ। ইতোমধ্যে ৮ লাখেরও অধিক গ্রাহক একশপের মাধ্যমে ডিজিটাল-কমার্স সেবা গ্রহণ করেছে। বর্তমানে ১০ হাজারেরও অধিক গ্রামীণ কারিগর একশপের মাধ্যমে পণ্য বিক্রয় করছে। ইতোমধ্যে একশপ ৭৫২৪ লাখেরও অধিক পণ্য ক্যাশ অন ডেলিভারির মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে  পৌঁছে দিয়েছে।
কিশোর বাতায়ন কিশোর-কিশোরীদের জন্য নির্মিত একটি শিক্ষামূলক ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম  যেখানে কিশোর-কিশোরীরা একই সঙ্গে বাতায়নে বিদ্যমান কনটেন্ট  দেখতে পারছে ও নতুন কনটেন্ট যুক্ত করতে পারছে। শিক্ষকদের  পেশাগত দক্ষতা উন্নয়নের মাধ্যমে তাদের ক্ষমতায়নের জন্য শিক্ষক বাতায়ন তৈরি করা হয়েছে। যাতে সাধারণ, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষার বিভিন্ন বিষয়ের অডিও, ভিডিও, অ্যানিমেশন, চিত্র, ডকুমেন্ট, প্রকাশনা ইত্যাদি কন্টেন্ট সংরক্ষিত রয়েছে। শিক্ষক বাতায়নের নিবন্ধিত সদস্য ৫ লাখ ৮৭ হাজারেরও অধিক। কনটেন্টের সংখ্যা ৫ লাখ ২৪ হাজারেরও অধিক এবং মডেল কন্টেন্ট সর্বমোট ৯৫৩টি যা শিক্ষকরা পাঠদানে ব্যবহার করছেন।
‘মুক্তপাঠ’ বাংলা ভাষায় সর্ববৃহৎ ডিজিটাল-লার্নিং প্ল্যাটফর্ম  যেখানে অনলাইনে সাধারণ শিক্ষা, কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা এবং জীবনব্যাপী শিক্ষার সুযোগ রয়েছে। মুক্তপাঠে এ পর্যন্ত ১১ লাখ ৫৯ হাজারেরও অধিক প্রশিক্ষণার্থী নিবন্ধিত রয়েছে যারা ১৮৭টি কোর্সের বিষয়ে জ্ঞানার্জনের সুযোগ পাচ্ছে এবং ১০ লাখ ১৬ হাজারেরও অধিক প্রশিক্ষণার্থী সফলতার সঙ্গে  কোর্স সম্পন্ন করায় সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়েছে। চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় এটুআই  প্রোগ্রাম বিভিন্ন চতুর্থ শিল্পভিত্তিক কার্যক্রম গ্রহণ করেছে। উদ্ভাবনী সংস্কৃতি তৈরি এবং শিক্ষার্থী-শিক্ষকসহ সকল পর্যায়ের জনগোষ্ঠীকে ডিভাইস বা সিস্টেম অথবা উভয়ের সমন্বয়ে গঠিত সমাধানের কেন্দ্রবিন্দু হচ্ছে আই-ল্যাব বা ইনোভেশন ল্যাব। ইতোমধ্যে উদ্ভাবনী সংস্কৃতিকে  বেগবান করতে এটুআই  প্রোগ্রাম ১৩৮টি বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘ইনোভেশন হাব’ তৈরি করেছে।
নাগরিক সমস্যার উদ্ভাবনী, সাশ্রয়ী, বাস্তবায়নযোগ্য সমাধান গ্রহণের একটি অনলাইন সিস্টেম আইডিয়া ব্যাংক, যেখানে  যেকোনো উদ্ভাবক তাদের আইডিয়া জমা দিতে পারেন। আইডিয়া ব্যাংক ব্যবহার করে উদ্ভাবকগণ প্রস্তাবিত সমাধান বাস্তবায়নের জন্য প্রণোদনা কিংবা স্বীকৃতির জন্য আবেদন করতে পারেন।
আইডিয়া ব্যাংকে একটি প্রকল্প বাস্তবায়নের সব পর্যায়ে তা দৃঢ়ভাবে মনিটরিং করার জন্য ও প্রকল্প সংশ্লিষ্ট সব ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপনের ব্যবস্থা আছে। বর্তমানে আইডিয়া ব্যাংকে প্রায় ১৯ হাজার জন ব্যবহারকারী রয়েছেন। এখন পর্যন্ত আইডিয়া ব্যাংকের মাধ্যমে এটুআই ইনোভেশন ফান্ড (এআইএফ), উইমেন্স ইনোভেশন ক্যাম্প, চ্যালেঞ্জ ফান্ড, ইনোভেশন ইত্যাদি ধাপের মাধ্যমে প্রায় ১১,৮৭১টি আইডিয়া এসেছে, যার মাধ্যমে ২৭২টি আইডিয়াকে অর্থায়ন করা হয়েছে।
বিশ্বের  দেশসমূহের মধ্যে পারস্পরিক জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা বিনিময় সহজতর করার লক্ষ্যে ২০১৭ সালের নভেম্বরে তুরস্কের আন্তালিয়ায় সাউথ-সাউথ নেটওয়ার্ক ফর পাবলিক সার্ভিস ইনোভেশন প্রতিষ্ঠা লাভ করে। সাউথ-সাউথ অ্যান্ড ট্রায়াংগুলার  কো-অপারেশন নেটওয়ার্ক গঠনের আওতায় পাঁচটি বেস্ট প্র্যাকটিস চিহ্নিত করা হয়েছে। বেস্ট প্র্যাকটিসগুলো হচ্ছে ডিজিটাল  সেন্টার, সার্ভিস ইনোভেশন ফান্ড, অ্যাম্পেথি  ট্রেনিং, টিসিভি এবং এসডিজি ট্র্যাকার। এছাড়া সোমালিয়া, নেপাল, ভুটান, মালদ্বীপ, ফিজি, ফিলিপিন্স এবং প্যারাগুয়ের সঙ্গে সমঝোতার মাধ্যমে এসডিজি, ওপেন গভর্নমেন্ট ডাটা, চেঞ্জ ল্যাবসহ বিভিন্ন বিষয়ে জ্ঞান এবং সেবা বা সিস্টেম আদান-প্রদান করা হচ্ছে।
দক্ষ মানবসম্পদ উন্নয়নের জন্য ৬৪ জেলায় শেখ কামাল আইটি  ট্রেনিং অ্যান্ড ইনকিউবেশন সেন্টার স্থাপন করা হচ্ছে। গবেষণা ও উন্নয়নের জন্য বিশ্বমানের পরিবেশ এবং ভবিষ্যতের জন্য টেকনোদক্ষ মানবসম্পদ তৈরি করার লক্ষ্যে মাদারীপুরের শিবচরে শেখ হাসিনা ইনস্টিটিউট ফর ফ্রন্টিয়ার  টেকনোলজি নামে বিশেষায়িত ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করা হচ্ছে।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদের  ব্রেন চাইল্ড এই প্রকল্প বাস্তবায়নের মাধ্যমে একদিকে যেমন বেকারত্ব দূর হবে, একইসঙ্গে তথ্যপ্রযুক্তিতে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে একরকম উল্লম্ফন সৃষ্টি হবে। মূলত এসএসসি ও এইচএসসি পর্যায়ে ছাত্র-ছাত্রীদের আইটিতে দক্ষ জনশক্তি হিসেবে গড়ে তোলার মাধ্যমে মানবসম্পদ উন্নয়নের লক্ষ্যে এই প্রকল্প গৃহীত হয়।
বাংলাদেশের লক্ষ্য এখন বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে  তোলা। আশা করি ৪১ এ বাংলাদেশকে সোনার বাংলাদেশ হিসেবে বিশ্ববাসী চিনবে। (সমাপ্ত)

ঢাকা, ২৮ জানুয়ারি ২০২৩

 লেখক : তথ্যপ্রযুক্তিবিদ, কলামিস্ট,  দেশের প্রথম ডিজিটাল নিউজ সার্ভিস আবাস-এর  চেয়ারম্যান- সাংবাদিক, বিজয় কীবোর্ড ও সফটওয়্যার এবং বিজয় ডিজিটাল শিক্ষা সফটওয়্যারের উদ্ভাবক, ডিজিটাল প্রযুক্তির অনেক  ট্রেডমার্ক,
প্যাটেন্ট ও কপিরাইটের স্বত্বাধিকারী
[email protected]

www.bijoyekushe.net

 

×