
ছবি: সংগৃহীত
প্রধান তথ্য অফিসার মো. নিজামূল কবীর বলেছেন, ফ্যাক্ট চেকিং ও গুজব প্রতিরোধে তথ্য সার্ভিসের কর্মকর্তাদের বিশেষ দক্ষতা অর্জন করতে হবে। এক্ষেত্রে তথ্যের চরিত্র নির্ধারণ ও উৎস যাচাইয়ে আধুনিক প্রযুক্তির বহুমুখী ব্যবহার সম্পর্কেও সক্ষমতা অর্জন আবশ্যক।
সচিবালয়ে তথ্য অধিদফতরের সভাকক্ষে আজ ‘ফ্যাক্ট চেকিং ও গুজব প্রতিরোধ’ বিষয়ক প্রশিক্ষণে প্রধান তথ্য অফিসার এসব কথা বলেন।
গুজবকে বর্তমান সময়ের বড়ো চ্যালেঞ্জ উল্লেখ করে প্রধান তথ্য অফিসার বলেন, একটি মহল পরিকল্পিতভাবে সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে গুজব ও অপতথ্য প্রচার করছে। গুজবের নেতিবাচক প্রভাব থেকে ব্যক্তি, সমাজ ও রাষ্ট্রকে রক্ষা করতে গুজব সম্পর্কে জনসচেতনতা সৃষ্টির কোনো বিকল্প নেই।
নিজামূল কবীর বলেন, গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচারিত গুজব মনিটরিং ও সত্যতা যাচাই-বাছাইয়ের জন্য তথ্য অধিদফতরের ‘গুজব প্রতিরোধ ও অবহিতকরণ কমিটি’ কাজ করছে। এ কমিটি গুজব প্রতিরোধে নিয়মিত আইকনোটেক্সট ও ভিডিও তৈরি করছে। এক্ষেত্রে জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে এসব আইকনোটেক্সট ও ভিডিও কার্যকর ভূমিকা পালন করছে।
তথ্য অধিদফতর আয়োজিত ফ্যাক্ট চেকিং ও গুজব প্রতিরোধ বিষয়ক প্রশিক্ষণে সম্পদ ব্যক্তি হিসেবে সেশন পরিচালনা করেন ডিজিটাল ইনভেস্টিগেটিভ জার্নালিস্ট কদরুদ্দীন শিশির। প্রশিক্ষণে জনসংযোগ কর্মকর্তাসহ তথ্য অধিদফতরের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা অংশগ্রহণ করেন।
ফারুক