
ছবি: ক্যাঁচাল
কাশ্মীরের পেহেলগামের মনোরম প্রাকৃতিক পরিবেশে বেড়াতে এসেছে অক্ষয় ও তার প্রেমিকা। তাদের সম্পর্ক সদ্য গড়েছে দৃঢ় ভিত্তিতে, আর এই সফরেই অক্ষয় সিদ্ধান্ত নেয়, প্রেমিকাকে সিঁদুর দিয়ে প্রতীকীভাবে বিয়ের প্রস্তাব দেবে। সে সঙ্গে এনেছে এক ছোট্ট সিঁদুরের কৌটা—ভালোবাসার প্রতিশ্রুতির প্রতীক।
ঠিক তখনই, পেহেলগামে ঘটে এক ভয়াবহ জঙ্গি হামলা। সব কিছু ভেঙে চুরমার হয়ে যায়। অক্ষয়ের প্রেমিকা নিহত হন বিস্ফোরণে। হাতে ধরা সিঁদুরের কৌটা রক্তে রঙিন হয়ে পড়ে—প্রেম অপূর্ণ থেকে যায়। এই দুর্ঘটনায় দীপিকা, কঙ্গনা ও অক্ষয়ের ভেতর জন্ম নেয় তীব্র প্রতিশোধস্পৃহা। তিনজন মিলে সিদ্ধান্ত নেয়—এই হামলার পেছনের শক্তিকে নিঃশেষ করবে। শুরু হয় একটি ভিন্নধর্মী অপারেশনের পরিকল্পনা।
কিছুটা প্যারোডিক্যাল টোনে, মিশ্র হয় আবেগ, বিদ্রুপ আর দেশপ্রেমের নাটকীয় চিত্রনাট্য। এক দৃশ্যে, তারা একটি গা-জ্বালানো আইটেম সং-এ অংশ নেয়—যেখানে তারা এক অদ্ভুত রকমের "ডিস্কো রিচুয়াল"-এ অংশ নেয়।
অপারেশনের নামকরণ হয়—"অপারেশন সিঁদুর"। এই নাম একদিকে যেমন অপূর্ণ প্রেমের প্রতিশোধের প্রতীক, তেমনি এটি দুটি নারীর ভালোবাসাকে নতুন পরিচয় দেয়।
অ্যাকশন-প্ল্যানের মূল দায়িত্ব নেয় দীপিকা ও কঙ্গনা। অভিযান শুরু হয়, শত্রু ঘাঁটিতে হানিট্র্যাপ ব্যবহার করে শত্রুদের দুর্বল করে ফেলা হয়। চূড়ান্ত মুহূর্তে অভিযানের নেতৃত্বে থাকা দীপিকা ও কঙ্গনা বিজয়ী হয়।
মিশন সফল। কন্ট্রোল রুমে দাঁড়িয়ে অক্ষয় চুপিচুপি কেঁদে ফেলে। ব্যাকগ্রাউন্ডে বাজে এক প্রতীকী দেশাত্মবোধক গান— "ভারত ভাগ্য বিধাতা"
বিঃদ্রঃ: এই গল্পটি ১০০% কাল্পনিক। এখানে ব্যবহৃত নাম, স্থান, সংস্কৃতি, এবং ঘটনাবলি সম্পূর্ণরূপে লেখকের কল্পনার ফসল, এবং এগুলোর বাস্তবের সঙ্গে কোনো মিল থাকলে তা সম্পূর্ণ কাকতালীয়।
এফএ