
জানুয়ারি থেকে নভেম্বর সময়ে বাংলাদেশ থেকে ৪২ দশমিক ৮৩ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানি হয়েছে
চলতি বছরের প্রথম ১১ মাসে অর্থাৎ জানুয়ারি থেকে নভেম্বর সময়ে বাংলাদেশ থেকে ৪২ দশমিক ৮৩ বিলিয়ন ডলার মূল্যের পোশাক রপ্তানি হয়েছে। যা আগের বছরের তুলনায় ৪ দশমিক ৩৫ শতাংশ বেশি। বুধবার বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) পরিচালক মহিউদ্দিন রুবেলের স্বাক্ষর করা বিজ্ঞতিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
তবে বৈশ্বিকভাবে ২০২৩ সালটি পোশাক খাতের জন্য ২০২২ সালের মতো অতটা ভালো ছিল না বলেও উল্লেখ করেন তিনি। বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার তথ্যের বরাতে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২০২২ সালের ৫৭৬ বিলিয়ন ডলার মূল্যের তৈরি পোশাক বিশ্ববাজারে রপ্তানি হয়েছে। তবে সেই প্রবণতা ২০২৩ সালে কিছুটা কমার আশঙ্কা রয়েছে।
কারণ ইতোমধ্যে ইউরোপ ও আমেরিকার পোশাক আমদানি কমেছে। বলা হয়েছে, ২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে নভেম্বর মাস সময়ে ইউরোপে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি বেড়েছে মাত্র ২ দশমিক ২৮ শতাংশ। যেখানে আমেরিকার বাজারে রপ্তানি কমেছে ৯ শতাংশ। অর্থাৎ সার্বিক মূল্যায়নে দেশের প্রধান দুটি বাজারে রপ্তানি খুব একটা বাড়েনি। অপরদিকে অপ্রচলিত বাজারে রপ্তানি বেড়েছে ২২ দশমিক ৫৩ শতাংশ। অর্থাৎ অপ্রচলিত বাজারে প্রবৃদ্ধির কল্যাণেই আমাদের সার্বিক রপ্তানিতে এখনো কিছুটা প্রবৃদ্ধি বজায় আছে। বিজ্ঞপ্তিতে মহিউদ্দিন রুবেল জানান, ২০২৪ সালটি কেমন যাবে এটি বলা কঠিন।