* ছোট ছোট্ট বাচ্চারা শীত আসার সঙ্গে সঙ্গে বেশ সর্দি কাশি জ্বরে ভোগে।
* শীতের সময় রেসপিরেটরি ভাইরাসগুলোর উৎপাত বেড়ে যায়।
* রেসপিরেটরি সিনসেটিয়াল ভাইরাস, এডিনোভাইরাস, ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস, প্যারা ইনফ্লুঞ্জা ভাইরাস ইত্যাদি।
* করোনাও কিন্তু এক ধরনের রেসপিরেটরি ভাইরাস।
* শীতের সময় বাচ্চারা সবচেয়ে ভুগে থাকে ব্রংকোলাইটিসে।
* এরোগ সাধারণত হয় ২ মাস থেকে ২ বছর বয়সের বাচ্চাদের। তবে বেশি ভুগে থাকে ৬ মাস থেকে ৯ মাসের বাচ্চারা।
* সর্দি কাশি সামান্য জ্বর নিয়ে বাচ্চা ঘর ঘর করতে থাক।
* তারপর শুরু হয় শ্বাসকষ্ট।
* কিন্তু মজার ব্যাপার হলো এরই মধ্যে বাচ্চা হাসি খুশি থাকে। কিন্তু বুকে বাঁশির আওয়াজ পাওয়া যায়।
* চিকিৎসা উপসর্গভিত্তিক।
* জ্বরের জন্যে প্যারাসিটামল সিরাপ, লবণ পানির তৈরি নরসোল ড্রপ দিয়ে নাক পরিষ্কার রাখুন।
* শ্বাসকষ্ট হলে নেবুলাইজ সালবিউটামল ব্যবহার করা হয়। বেশি নেবুলাইজ ইপিনেফ্রিন ব্যবহার করা যেতে পারে।
* ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন হলে বাচ্চার বয়স ৩ মাসের কম হলে এন্টিবায়োটিক লাগে।
* কখনও কখনও এ ক্ষেত্রে নিবিড় পরিচর্যাও লাগতে পারে।
ডাঃ এ টি এম রফিক উজ্জ্বল
হলি ফ্যামিলি হাসপাতাল
০১৭১৫২৮৫৫৫৯
আরো পড়ুন
শীর্ষ সংবাদ: