ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০

শেষ হাসি সাবালেঙ্কা-মার্টেন্সের

প্রকাশিত: ১২:০১, ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৯

শেষ হাসি সাবালেঙ্কা-মার্টেন্সের

স্পোর্টস রিপোর্টার ॥ ক্যারিয়ারের প্রথম গ্র্যান্ডস্লাম জয়ের স্বাদ পেয়েছেন এরিনা সাবালেঙ্কা এবং এলিস মার্টেন্স। ইউএস ওপেনের দ্বৈতে অস্ট্রেলিয়ার এ্যাশলে বার্টি এবং বেলারুশ সুন্দরী ভিক্টোরিয়া আজারেঙ্কার জুটিকে পরাজিত করে এই কীর্তি গড়েন তারা। শিরোপা জয়ের লড়াইয়ে বেলজিয়ামের মার্টেন্স এবং বেলারুশের সাবালেঙ্কা জুটি ৭-৫ এবং ৭-৫ সেটে পরাজিত করেন বার্টি-আজারেঙ্কাকে। ডাবলসে ক্যারিয়ারের প্রথম গ্র্যান্ডস্লাম জয়ের পর দারুণ খুশি এলিস মার্টেন্স। কিন্তু বিশ্বাস করতে কিছুটা সময় লেগেছে এই বেলজিয়ান তারকার। তবে এর পেছনে সাবালেঙ্কার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন তিনি। ম্যাচের শেষে মার্টেন্স বলেন, ‘আমরা যে গ্র্যান্ডস্লাম জিতলাম সেটা আমি বিশ্বাসই করতে পারছিলাম না। এজন্য অবশ্য এরিনাকে ধন্যবাদ জানাই। সে আমাকে সহায়তা করেছে। পাশাপাশি আমিও তাকে সহায়তা করেছি।’ বড় কোন শিরোপা জিততে পারেননি সাবালেঙ্কা। তারপরও টেনিস কোর্টে আলো ছড়িয়েছেন বেলারুশের এই তরুণ প্রতিভাবান খেলোয়াড়। টেনিস কোর্টে প্রতিটি মুহূর্তই উপভোগ করছেন তিনি। এ প্রসঙ্গে সাবালেঙ্কা বলেন, ‘এ বছরে যা ঘটছে আমার কাছে তা অবিশ্বাস্যই মনে হচ্ছে। বিশেষ করে ডাবলসে। কোর্টে প্রতিটি সেকেন্ড উপভোগ করেছি আমি।’ মহিলা এককে এ মৌসুমের অন্যতম চমক এ্যাশলে বার্টি। ক্যারিয়ারের প্রথম গ্র্যান্ডস্লাম জয়ের স্বাদ পেয়েছেন তিনি। ফ্রেঞ্চ ওপেনের শিরোপা উঁচিয়ে ধরে। এরপর বিশ্ব টেনিস র‌্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষস্থানটাও দখল করে নেন তিনি। দ্বৈতের শিরোপা জিতে নতুন ইতিহাস গড়ার সুযোগ ছিল এ্যাশলে বার্টির সামনে। কেননা, গত মৌসুমেও যে ইউএস ওপেনের ডাবলসে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলেন তিনি। সেবার অবশ্য এ্যাশলে বার্টি জুটি বেঁধেছিলেন স্বদেশী তরুণী কোকো ভেন্ডেওয়েগের সঙ্গে। এর আগে টানা দুইবার ইউএস ওপেনের ডাবলসের শিরোপা জয়ের রেকর্ড গড়েছিলেন ফ্রান্সের নাথালি ডেচি। ২০০৬ এবং ২০০৭ সালে। এবার সেই কীর্তি গড়ার হাতছানি ছিল এ্যাশলে বার্টির। কিন্তু সেই স্বপ্নে বাধা হয়ে দাঁড়ালেন মার্টেন্স-সাবালেঙ্কা। ক্যান্সারের বিরুদ্ধে ক্লার্কের লড়াই স্পোর্টস রিপোর্টার ॥ স্কিন ক্যান্সারে আক্রান্ত অস্ট্রেলিয়ার সাবেক অধিনায়ক মাইকেল ক্লার্ক। ২০০৬ সালে ক্যান্সার ধরা পড়ার পর চিকিৎসকদের কাছে নিয়মিত যেতে হচ্ছে তাকে। এই মারণব্যাধির বিরুদ্ধে লড়াই করে জয়ের পথে হাঁটছেন ২০১৫ অস্ট্রেলিয়ার বিশ্বকাপজয়ী এই অধিনায়ক। নিজের ইনস্টাগ্রাম ওয়ালে ক্যান্সারের সঙ্গে যুদ্ধের একটা ছবি পোস্ট করেন ক্লার্ক। সেখানে দেখা যায়, মাথার এলোমেলো চুলে হাত দিয়ে আছেন তিনি। কপালের ঠিক মাঝখানে সেলাইয়ের দাগ। এখান থেকেই ক্যান্সার আক্রান্ত ত্বক কেটে ফেলে দেয়া হয়েছে। ছবির ক্যাপশনে ক্লার্ক লিখেছেন, আরেকটা দিন।
×