ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১

সম্মেলনের এক বছর পর ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি

প্রকাশিত: ১০:৪৫, ১৪ মে ২০১৯

  সম্মেলনের এক বছর পর ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি

বিশ্ববিদ্যালয় রিপোর্টার ॥ সম্মেলনের প্রায় এক বছর পর ঘোষণা করা হয়েছে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের ৩০১ সদস্যবিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অনুমোদনের পর সোমবার কমিটি ঘোষণা করা হয় বলে জানিয়েছেন ছাত্রলীগের সভাপতি রেজওয়ানুল হক চৌধুরী শোভন। তবে ছাত্রদল, অছাত্র, বিবাহিত, নেশাগ্রস্তদের নিয়ে কমিটি গঠনের অভিযোগ ওঠায় নেতানেত্রীদের প্রতিবাদের মুখে পড়েছে কমিটি। ঢাকা বিশ^বিদ্যালয় ক্যাম্পাসে প্রতিবাদ বিক্ষোভ শুরু হলে নেতানেত্রীদের ওপর হামলা হয়েছে। হামলায় আহত বেশ কয়েকজনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। কমিটি ঘোষণার পরই নানা অভিযোগে প্রতিবাদ বিক্ষোভ শুরু করেছেন পদ বঞ্চিত ও সিনিয়র অনেক নেতাকর্মী। তারা প্রতিবাদ বিক্ষোভ করে কমিটিতে ছাত্রদল, অছাত্র, বিবাহিত, নেশাগ্রস্তদের নিয়ে কমিটি গঠনের অভিযোগ এনেছেন কেন্দ্রীয় দুই নেতার বিরুদ্ধে। দুই নেতসহ একটি চক্র ছাত্রলীগকে সাংগঠনিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করতে প্রধানমন্ত্রীর কাছে মিথ্যা তথ্য দিয়ে কমিটির অনুমোদন নিয়েছে বলে অভিযোগ এনে প্রতিবাদ চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে ছাত্রলীগ এমনকি কমিটিতে থাকলেও এখন গঠিত কমিটিতে ঠাঁই না পাওয়া পদবঞ্চিত ছাত্রনেতারা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনের সামনে বিক্ষোভ করেছেন সন্ধ্যায়। সন্ধ্যা ৬টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হাকিম চত্বর থেকে পদবঞ্চিত ছাত্রনেতাদের বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়। এতে নেতৃত্ব দেন ছাত্রলীগের গত কমিটির কেন্দ্রীয় দফতর সম্পাদক দেলোয়ার শাহজাদা, প্রচার সম্পাদক সাইফ বাবু, কর্মসূচী ও পরিকল্পনা বিষয়ক সম্পাদক রাকিব হোসেন, জসিম উদ্দিন হল শাখা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক শাহেদ খান, সাবেক সদস্য তানভীর হাসান সৈকত, শ্রাবণী শায়লা প্রমুখ। মিছিলটি মধুর ক্যান্টিনের সামনে গেলে নতুন কমিটিতে পদপ্রাপ্তরা বাধা দেন। হাতাহাতির এক পর্যায়ে ছাত্রলীগের নারী নেত্রীদের গায়েও হাত তোলেন কিছু নেতাকর্মী। শামসনু নাহার হল শাখা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জিয়াসমিন শান্তা বলেন, আমরা দীর্ঘদিন ছাত্রলীগ করেছি। কিন্তু আমাদের কোন পদ দেয়া হয়নি। আমরা নিয়মতান্ত্রিকভাবে বিক্ষোভ করছিলাম। কিন্তু আমাদের গায়ে হাত দেয়া হয়েছে। নতুন কমিটির সাদিক খান, অর্থ সম্পাদক রাকিব হোসেন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাকিল ভূইয়া, সহসভাপতি কামাল খান, উপক্রীড়া সম্পাদক বায়জিদ কোতোয়াল হামলা করেন বলে অভিযোগ করেন পদবঞ্চিতরা। পদবঞ্চিত ছাত্রনেতা তিলোত্তমা শিকদার বলেন, আমি গত কমিটিতে উপ-অর্থ সম্পাদক ছিলাম। এবারও উপ-সম্পাদক রাখা হয়েছে। একটি হলের সাধারণ সম্পাদক ছিলাম। আমাদের রীতিমতো অপমান করা হয়েছে। এদিকে প্রতিবাদ জানিয়ে সন্ধ্যায় ৭ টায় মধুর কেন্টিনে সংবাদ সম্মেলন করতে গেলে হামলা চালানো হয় তাদের ওপর। কেন্দ্রীয় দুই নেতার একজনের বিরুদ্ধে হামলার নির্দেশ দেয়ার অভিযোগ এসেছে। এসময় হামলা চালানো হয়েছে বেশ কয়েক নেত্রীর ওপরও। যারা কমিটিতে স্থান পেয়েছেন এমন নেতানেত্রীরাও হামলার শিকার হয়েছেন। হামলায় আহত বেশ কয়েকজনকে ঢাকা মেডিক্যালে ভর্তি করা হয়েছে। হামলায় যারা আহত হয়েছেন- রোকেয়া হলের বিগত কমিটির সাধারণ সম্পাদক শ্রাবণী দিশা, বর্তমান কমিটির সংস্কৃতিবিষয়ক উপসম্পাদক ও ডাকসুর সদস্য তিলোত্তমা শিকদার, ডাকসুর ক্রীড়া সম্পাদক ও ছাত্রলীগের সাবেক কমিটির উপবিজ্ঞান সম্পাদক তানভীর আহমেদ, রোকেয়া হলের সভাপতি ও ডাকসুর কমন রুম ও ক্যাফেটারিয়া সম্পাদক বিএম লিপি (নতুন কমিটিতে উপসাংস্কৃতিক সম্পাদক), শামসুন্নাহার হলের সাধারণ সম্পাদক ইয়াসমিন শান্তা, শামসুন্নাহার হলের সভাপতি ও ডাকসু সদস্য নিপু ইসলাম তন্বী (বর্তমান কমিটির উপসংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক), কুয়েত মৈত্রী হলের সাধারণ সম্পাদক শ্রাবণী শায়লা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাবেক আইন সম্পাদক সাইফুর রহমান। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, ছাত্রলীগের ৩০১ সদস্যবিশিষ্ট কমিটি ঘোষণা হওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যে পদবঞ্চিতরা ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল শুরু করে? বিক্ষোভে হামলা হলে সন্ধ্যা সাড়ে সাতটায় মধুর ক্যান্টিনে সংবাদ সম্মেলন করার ঘোষণা দেয়? সংবাদ সম্মেলন শুরু হলে বিভিন্ন হলে গোলাম রাব্বানীর অনুসারী ও পদপ্রাপ্তরা বঞ্চিতদের ওপর হামলা করে। এ সময় তাদের ওপর পানিভর্তি জগ, কাঁচের গ্লাস ও চেয়ার ছুড়ে মারা হয়েছে বলে জানা যায়। সম্মেলনে কারা হামলা করেছে তা জানতে চাইলে আহতরা বলেন, সহসভাপতি সোহানুর রহমান। ছাত্রবৃত্তি বিষয়ক সম্পাদক আতাউল গনি কৌশিক, স্যার এ এফ রহমান হলের জিএস রাহীম সরকার, জিয়াউর রহমান হল সংসদের জিএস হাসিবুর হোসেন শান্ত, বিজ্ঞান অনুষদ সাধারণ সম্পাদক মুরসালিন অনু, সহসভাপতি কামাল খান ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল ইমরান। পদবঞ্চিতদের বিক্ষোভ ও সংবাদ সম্মেলনে দফায় দফায় হামলা করেছে বর্তমান কমিটির সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকের অনুসারীরা। বিক্ষোভ সমাবেশে গত কমিটির নেতা সাঈফ বাবু বলেন, তারা (শোভন-রাব্বানী) একটি বিতর্কিত কমিটি ঘোষণা করেছেন। আপনারা জানেন, এই কমিটিতে শিবির কোটাধারীদের স্থান দেয়া হয়েছে। যারা ক্যাম্পাসে বিগত ১০ বছরে ছাত্রলীগের মিছিল-মিটিং করেছে, ডাকসু নির্বাচনসহ কোটা সংস্কার আন্দোলনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে তাদের এই কমিটিতে স্থান দেয়া হয়নি। আমরা শেখ হাসিনার কাছে একটি দাবি জানাতে চাই, এই বিতর্কিত কমিটিতে যারা বিতর্কিত তাদের বাদ দিয়ে প্রকৃত ছাত্রলীগকর্মীদের মূল্যায়ন করার। এদিকে সভাপতি বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাদের সাংগঠনিক নেত্রী, আজকে আমাদের পূর্ণাঙ্গ কমিটি তিনি অনুমোদন করেছেন। সেই অনুযায়ী ৩০১ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি প্রকাশ করা হয়েছে। ছাত্রলীগের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছিল গত বছরের ১১ ও ১২ মে। নতুন নেতৃত্ব নির্বাচন ছাড়াই শেষ হয় এ সম্মেলন। এরও আগে অনুষ্ঠিত হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি), ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণের সম্মেলন। আড়াই মাস পর গত বছরের ৩১ জুলাই রেজওয়ানুল হক চৌধুরী শোভনকে সভাপতি ও গোলাম রাব্বানীকে সাধারণ সম্পাদক করে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটি ঘোষিত হয়। একই দিনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণের কমিটিরও অনুমোদন দেয়া হয়। এরপর থেকেই অপেক্ষা। কমিটি নিয়ে ঘটেছে না ঘটনা তবু হচ্ছিল না কমিটি। সোমবার সভাপতি রেজওয়ানুল হক চৌধুরী শোভন ও সাধারণ সম্পাদক গোলাম রাব্বানীর স্বাক্ষরিত কমিটির তালিকা গণমাধ্যমে পাঠানো হয়। কমিটিতে কারা আছেন ॥ সহ-সভাপতি- আল নাহিয়ান খান জয়, তানজিল ভূঁইয়া তানভীর, রেজাউল করিম সুমন, সোহান খান, আরেফিন সিদ্দিক সুজন, আতিকুর রহমান খান, বরকত হোসেন হাওলাদার, আবু সালমান প্রধান শাওন, ইয়াজ আল রিয়াদ, শওকতুজ্জামান সৈকত, এম সাজ্জাদ হোসেন, ইমরুল হাসান নিশু, শাহরিয়ার কবির বিদ্যুত, সরকার জহির রায়হান, ফুয়াদ রহমান খান, সাদিক খান, ইসরাত কাসফিয়া ইরা, তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরী, এস এম তৌফিকুল হাসান সাগর, মোঃ তৌহিদুর রহমান হিমেল, মাহমুদুল হাসান, নাসির উদ্দিন, মনজুর মোর্সেদ অসীম, সাইফুল ইসলাম জনি, শহিদুল ইসলাম, সুজন ভূঁইয়া, ফরহাদ হোসেন তপু, তৌহিদুর রহমান পরশ, আপেল মাহমুদ, কামাল খান, আলিমুল হক, আওলাদ খান, সৈয়দ আরিফ হোসেন, মাজহারুল ইসলাম শামীম, আসাদুজ্জামান সোহেল, খালিদ হাসান নয়ন, জাহাঙ্গীর মঞ্জিল পিপাস, আবু সাঈদ (সাস্ট) আমিনুল ইসলাম বুলবুল, নুরে-আলম আশিক, তানজিদুল ইসলাম শিমুল, রুহল আমিন, ইসমাইল হোসেন তপু, মহিউদ্দিন শিকদার লিপু, নজরুল ইসলাম, সোহানী হাসান তিথি, মাহমুদুল হাসান তুষার, এস এম হাসান আতিক, সুরঞ্জন ঘোষ, মাজহারুল ইসলাম মিরাজ, জিয়ান আল রশিদ, হাফিজুর রহমান, আরিফুল ইসলাম আরিফ (জা.বি), রাকিব উদ্দিন, সোহেল রানা, আয়নাল সর্দার, নিশাত সাদিয়া খান মিলি, মুনমুন নাহার বৈশাখী, অসীম কুমার বৈদ্য, তরিকুল ইসলাম, সাইদুর রহমান সম্রাট। সাধারণ সম্পাদক গোলাম রাব্বানীর সঙ্গে যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রয়েছেন ১১ জন। যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক যারা- লেখক ভট্টাচার্য, প্রদীপ চৌধুরী, আরিফুজ্জামান আল ইমরান, শামস-ই-নোমান, মোঃ শাকিল ভূঁইয়া, মহিউদ্দিন আহম্মেদ, মোর্শেদুল হাসান রুপম, মাহাবুব খান, বেনজীর হোসেন নিশি, বেলাল হোসেন বিদ্যুত, তাহসান আহম্মেদ রাসেল। সাংগঠনিক সম্পাদক॥ মোট ১১জন হয়েছেন সাংগঠনিক সম্পাদক। তারা হলেন- মামুন বিন সাত্তার, সাজ্জাদ হোসেন, ফেরদৌস আলম, মুজাহিদুল ইসলাম সোহাগ, সাদ বিন কাদের, সোহানুর রহমান সোহান, শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান, নাজিম উদ্দিন, নাজমুল সিদ্দিকি নাজ, বরিকুল ইসলাম বাঁধন, সাবরিনা ইতি। অর্থ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন রাকিব হোসেন। এই কমিটিতে রয়েছেন চারজন উপ-অর্থ বিষয়ক। এরা হচ্ছেন- মেহেদী হাসান, বোরহান উদ্দিন, তড়িৎ চৌধুরী ও মহসিন খন্দকার। আইন বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন ফুয়াদ হোসেন শাহাদাত। এই কমিটিতে রয়েছে চারজন উপ-আইন বিষয়ক সম্পাদক। এরা হচ্ছেন- মোঃ সুজন শেখ, শাহাদুল হাসান আল মুরাদ, বি এম শরিফুল ইসলাম সবুজ ও আপন দাস। পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন শামীম পারভেজ। এই কমিটিতে আছে তিনজন উপ-সম্পাদক। এরা হচ্ছেন কে এম রাসেল, মোস্তাক আহম্মেদ সোহাগ ও বাদশা শাওন। স্কুল ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন পুতুল চন্ত্র রায়। এই কমিটিতে রয়েছেন তিনজন উপ-স্কুল ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক। এরা হচ্ছেন রোকনুজ্জামান রোকন, আব্দুল কাইউম হীরা, পলাশ কুমার দাস। ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন আল-আমীন সিদ্দিক সুজন। তার সঙ্গে উপক্রীড়া সম্পাদক পদে রয়েছেন আরও তিন জন। তারা হলেন, মেহেদী হাসান, এনামুল হক তানান, বায়েজিদ কোতয়াল। বিজ্ঞান বিষয়ক সম্পদক সাদুন মোস্তফার রঙ্গে উপ-বিজ্ঞান বিষয়ক সম্পাদক রয়েছেন আরও চার জন। তারা হলেন: আবু সাইদ কনক, সবুর খান কলিন্স, খন্দকার হাবিব আহসান, মোঃ মাহফুজুর রহমান। আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক মোহাম্মদ রাকিনুল হক চৌধুরী। আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপ-সম্পাদক হিসেবে রয়েছেন আরও ৫ জন। তারা হলেন, ফুয়াদ হাসান, মিহির রঞ্জন দাস, এম এম মাহবুবুর রহমান সালেহী, ওয়াহিদুজ্জামান লিখন, এম এম শওকত হোসেন। পাঠাগার সম্পাদক হয়েছেন জাভেদ হোসেন। সঙ্গে রয়েছেন উপ-সম্পাদক হিসেবে ৫ জন। তারা হলেন: জিয়াসমিন শান্তা, শাহিন আলম, রুশী চৌধুরী, আতিকুল ইসলাম। তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক পল্লব কুমার বর্মন। সঙ্গে উপ-সম্পাদক হয়েছেন আরও ৩জন। তারা হলেন: আব্দুর জব্বার রাজ, সরোয়ার আলম, আসাদুল ইসলাম রুবেল। তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক কমিটিতে সম্পাদক হয়েছেন শাকিল আহমেদ জুয়েল বাবু। সঙ্গে সম্পাদক রয়েছেন ৫ জন। তারা হলেন: রশিদ শাহরিয়ার উদয়, আশিকুর রহমান রুপক, সাদিকুল ইসলাম, আব্দুল হামিদ, আক্তার হোসেন। ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক তাজউদ্দিন। তার সঙ্গে রয়েছেন ৪ জন উপ-সম্পাদক। তারা হলেন: মনিরুজ্জামান বাবু, জামান শাহেদ, রবিন বাহাদুর, রিন্টু বড়ুয়া। গণশিক্ষা বিষয়ে সম্পাদক হয়েছেন আবদুল্লাহ হীল বারী। উপসম্পাদক রয়েছেন ৩ জন। তারা হলেন: নাহিদ উকিল জুয়েল, মনিরুজ্জামান তরুণ, সোলায়মান হোসেন মুন্না। ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সম্পাদক হয়েছেন ইমরান জমাদ্দার। সঙ্গে উপ-সম্পাদক রয়েছেন ৪ জন। তারা হলেন: ফেরদৌস শাহরিয়ার নিলয়, ফারুক আহম্মেদ, সালেকুর রহমান শাকিল, মাজহারুল রহমান শাকিল, মাজহারুল হক মাহফুজ। স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা সেবা বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন শাহরিয়ার ফেরদৌস হিমেল। সঙ্গে রয়েছেন ৪ উপসম্পাদক। তারা হলেন: শাফিউল ইসলাম সাজিব, ফুরকান চৌধুরী, ডাঃ শাহজালাল, রাতুল সিকদার। সাহিত্য বিষয়ক সম্পাদকের দায়িত্ব পেয়েছেন আসিফ তালুকদার। সঙ্গে রয়েছেন ৩ জন উপ-সম্পাদক। তারা হলেন: শরিফুল ইসলাম, সর্দার আরিফুল ইসলাম, রিয়াদ হাসান। প্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন হায়দার মোহাম্মদ জিতু। সঙ্গে রয়েছেন ৩ জন উপ-সম্পাদক। মেশকাত হোসেন, বি এম ইমরান হোসেন মানিক, মোঃ সোহাগ হোসেন। কর্মসংস্থান বিষয়ক সম্পাদক পদে দায়িত্ব পেয়েছেন মোঃ রনি। এছাড়া উপ-সম্পাদক হয়েছেন ৪ জন। তারা হলেন: খাদেমুল বাশার জয়, তানভীর রহমান মাহীদ, বায়জিদ হোসেন, অভিমন্যু বিশ্বাস অভি। নাট্য ও বিতর্ক বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন জুয়েল মোল্লা। তার সঙ্গে রয়েছেন ৩ জন উপ-সম্পাদক। তারা হলেন: মাজহারুল কবির শয়ন, নুরে আলম লিটন, নাইমুর রহমান রানা। বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন আসিফ ইকবাল অনিক। সঙ্গে রয়েছেন ৫ উপ-সম্পাদক। তারা হলেন: ওবায়দুর রহমান, মোস্তাফিজুর রহমান খান, মোঃ তুষার, রাকিবুল ইসলাম সাকিব, সাখাওয়াত হোসেন বকুল। আপ্যায়ন সম্পাদক হয়েছেন আশরাফুল ইসলাম ফাহাদ। সঙ্গে রয়েছেন ৪ উপ-সম্পাদক। তারা হলেন: হারুন-অর-রশিদ, শাহিন তালুকদার, খাজা খায়ের সুজন, শাহরিয়ার মাহমুদ রাজু। মুক্তিযুদ্ধ ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদকের দায়িত্ব পেয়েছেন মেহেদী হাসান তাপস। সঙ্গে রয়েছেন ৩ জন উপ-সম্পাদক। আরিফ মাহমুদ (৭১ হল), হেলাল উদ্দিন, রনক জাহান রাইন। মানব সম্পদ উন্নয়দ সম্পাদক হয়েছেন মোঃ নাহিদ হাসান শাহিন। সঙ্গে রয়েছেন ৪ জন উপ-সম্পাদক। তারা হলেন: হীরণ ভূঁইয়া, সোলায়মান খান সুজন, মহিউদ্দিন অপু, বেলাল হোসেন মুন্না। ছাত্রবৃত্তি সম্পাদক হয়েছেন আতাউল গনি কৌশিক। সঙ্গে রয়েছে ৪ জন উপ-সম্পাদক। তারা হলেন: ইউসুফ উদ্দিন খান, শ্রাবণী শায়লা, শাহনেয়াজ কবির সানী, ফৌজিয়া ইসলাম তামান্না। কৃষি-শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদকের দায়িত্ব পেয়েছেন মাকসুদুর রহমান মিঠু। সঙ্গে রয়েছেন ৩ জন উপ-সম্পাদক। তারা হলেন: মিজানুর রহমান রুদ্র, মিয়া মোহাম্মদ রুবেল, রবিউল ইসলাম হাসিব। কর্মসূচী ও পরিকল্পনা সম্পাদক হয়েছেন সাদ্দাম হোসেন। সঙ্গে উপ-সম্পাদক রয়েছেন আরও ৪ জন। তারা হলেন: আল-মামুন, আল ইমরান, শাহাদত হোসেন, এম নজরুল ইসলাম। সহ-সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন মোট ২৩ জন। তারা হলেন: ফারজানা ইয়াসমিন রাখি, আশিক খান, তামান্না তাসনিম তমা, মোঃ ফজলে রাব্বি খান, শরিফ হাসান, মোঃ মেহেদী হাসান রাজু, নওমি সুমাইয়া রহমান, সীমান্ত হোসেইন, রেজাউল করিম (টঙ্গী কলেজ), সাইদ খান শাওন, রুবেল হোসেন, রনি চৌধুরী, ওমর ফারুক পাংকু, সোহেল ভূঁইয়া, রাশেদ ফেরদৌস আকাশ, আসমা সিদ্দিকা আশা, ফারুক হোসেন, সৈয়দ ফয়সাল হাসান, আঞ্জুমানারা অনু, মারুফ মোর্শেদ পাভেল, সাইফুর রহমান (সিলেট), রাফি সাকিব, শেখ আরজু। ১২ জন নির্বাহী সদস্যের তালিকাও গণমাধ্যমের হাতে এসেছে। তারা হলেন: ইন্দ্রনীল দেব শর্মা রনি, আশিকুজ্জামান বাপ্পী, ফয়সাল করিম দাউদ খান, আশিকুর রহমান রাজিব, পরশ রহমান রাফসানজানী, শাহাদাৎ হোসেন রকি, সাখাওয়াত হোসেন মিলন, সাইফুল সিরাজ, কাওসার আহমেদ বিজয়, রহিমা আক্তার মুক্তি, রাকিব বিন আলমগীর।
×