ঢাকা, বাংলাদেশ   শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১

শিক্ষা কাজে লাগিয়ে দেশকে এগিয়ে নিতে হবে ॥ চুমকি

প্রকাশিত: ০৬:৩৫, ২৫ জুলাই ২০১৮

শিক্ষা কাজে লাগিয়ে দেশকে এগিয়ে নিতে হবে ॥ চুমকি

স্টাফ রিপোর্টার, গাজীপুর ॥ মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি এমপি বলেছেন, বাংলাদেশের নারীরা এগিয়ে যাচ্ছে। তাই দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতিটি ছাত্রীকে তাদের নিজের শিক্ষা-দীক্ষা কাজে লাগিয়ে সব দিক থেকে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। লেখাপড়া শেষ করে ভবিষ্যতে দেশের জন্য তোমাদের কাজ করতে হবে। তবেই এ দেশ উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হবে। তিনি মঙ্গলবার দুপুরে গাজীপুরের কালীগঞ্জ উপজেলার সেন্ট মেরিস্ গার্লস হাইস্কুল এ্যান্ড কলেজের নবীনবরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন। সেন্ট মেরিস্ গার্লস হাইস্কুল এ্যান্ড কলেজের গবর্নিং বডির সভাপতি ফাদার আলবিন গমেজের সভাপতিত্বে প্রতিষ্ঠানের মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত সভায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা খন্দকার মু. মুশফিকুর রহমান, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোয়াজ্জেম হোসেন পলাশ, আব্দুল গনি ভূইয়া, মেরী মিনতি, কাজী সালাউদ্দিন আহম্মেদ, বাদল বেঞ্জামিন প্রমুখ। সভা পরিচালনা করেন অধ্যক্ষ বীনা খ্রীস্টিনা রোজারিও। পরে প্রতিমন্ত্রী কালীগঞ্জ উপজেলা পরিষদ চত্বরে অনুষ্ঠিত জাতীয় মৎস্য সপ্তাহের সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন। তিন বছরেও ভেঙ্গে পড়া কালভার্ট মেরামত হয়নি ॥ দুর্ভোগ নিজস্ব সংবাদদাতা, আমতলী, বরগুনা, ২৪ জুলাই ॥ আমতলীর কুকুয়া ইউনিয়নের কুকুয়াহাট বাজার সংলগ্ন কৃষ্ণনগর আবাসন সন্নিকটে কৌড়ার খালের কালভার্টটি গত তিন বছর পূর্বে জোয়ারের পানির ¯্রােতে ভেঙ্গে গেছে। কালভার্ট সংস্কার না হওয়ায় দুর্ভোগে পড়েছে ঐ এলাকার পাঁচ হাজার মানুষ। জানা গেছে, উপজেলার কুকুয়া ইউনিয়নের কুকুয়া বাজার সংলগ্ন স্থান দিয়ে প্রবাহিত কৌড়ার খাল। ওই খালের ওপর ২০০৮ সালে এলজিইডি কালভার্ট নির্মাণ করে। নিম্নমানের কাজ হওয়ায় তিন বছরের মাথায় কালভার্ট ভেঙ্গে যেতে শুরু করে। ২০১৫ সালে জোয়ারের পানির ¯্রােতে কালভার্টটি ভেঙ্গে পড়ে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। গত তিন বছর ধরে কালভার্টটি ভাঙ্গা অবস্থায় পড়ে আছে। এতে দুর্ভোগে পড়েছে কৃষ্ণনগর, কুতুবপুরসহ কয়েক গ্রামের পাঁচ হাজার মানুষ। ইউপি চেয়ারম্যান বোরহান উদ্দিন আহম্মেদ মাসুম তালুকদারের সহযোগিতায় স্থানীয়রা চাঁদা তুলে বাঁশের সাঁকো নির্মাণ করে। ওই সাঁকো দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে হলদিয়া, চাওড়া, আঠারোগাছিয়া ইউনিয়নের মানুষ ও বিভিন্ন বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা চলাচল করছে।
×