
ছবি: জনকণ্ঠ
তিন বছর আগে মাত্র ৮ কেজি মাংস দিয়ে মাহমুদপুর বাজারে হালিম বিক্রি শুরু করে পাবনার মালঞ্চি ইউনিয়নের মো: শহিদুল ইসলাম। জেলার বিভিন্ন অঞ্চল থেকে তরুণ-তরুণীসহ নানা বয়সের ভোজন রসিক মানুষ তার দোকানে হালিম খেতে ভীর জমায়। তার হালিম রান্না খুবই সুস্বাদু হওয়ায় অল্প সময়ের পাবনার হালিম ব্যবসায়ীদের মধ্যে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে।
হালিম খেতে আসা দেলোয়ার হোসেন শুভ, বলেন অল্প দামে ভালোমানের খাবার আসলেই আমাদের ভোজন রসিক মানুষদের জন্য আনন্দের বিষয় মাংসের পরিমান অন্যদের থেকে অনেক বেশি।
এই বিষয়ে মোঃ ইমরান নামের আরেকজন বলেন, মূল্য নাগালের মধ্যে হালিমে মাংসের পরিমান বেশি খেতে সুস্বাদু মজাদার। আমি পাবনার শহরে থাকি শহর থেকে প্রায়ই এইখানে হালিম খেতে আসি।
আতিয়া ফয়েজ আশা নামের এক মেয়ে বলেন, বাসায় রান্না করার মতো হালিম এইটা। সাধারণত দোকানে এত ভালোমানের হালিম পাওয়া যায় না৷ আমরা মাঝে মাঝে পরিবারসহ এইখানে হালিম খেতে আসি।
এই বিষয়ে জানতে চাইলে মো: শহিদুল ইসলাম বলেন, ২০২২ সালে মাত্র ৮ কেজি মাংসের হালিম দিয়ে আমার ব্যবসা শুরু। বর্তমান প্রতিদিন প্রায় ৬০,৭০,৮০ কেজি গরুর মাংসের হালিম বিক্রি হচ্ছে। ছোট বাটি ৪০ টাকা ও বড় বাটি ৭০ টাকায় বিক্রি করছি।
শহীদ