
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সম্ভাব্য তারিখ আলোচনায় আসার পর থেকেই চাঁদপুরের পাঁচটি সংসদীয় আসনে সম্ভাব্য প্রার্থীরা প্রচার প্রচারণায় নেমেছেন।
চাঁদপুরে বিএনপির একক প্রার্থী থাকলেও দলীয় মনোনয়ন কে পাবেন এখানো অনিশ্চিয়তায় নেতারা।
তবে জামায়াতে ইসলামীর সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে জেলার সব আসনেই দলীয় প্রচার প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে নেতাকর্মীরা।
স্বৈরশাসক শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর প্রাণবন্ত ও সক্রিয় হতে শুরু করেছে চাঁদপুরের মাঠের রাজনীতি।
প্রার্থীরা দলীয় সদস্য সংগ্রহ ও সভা সমাবেশ করে যাচ্ছে। বিশেষ করে ভোটার ও সাধারণ জনগণের কাছে যেতে শুরু করেছেন প্রার্থীরা।
আবার কোনো কোনো প্রার্থীরা তাদের দলীয় নেতাকর্মীদের সাথে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়ের মাধ্যমে শুরু করেছেন প্রচার প্রচারণা।
প্রত্যেক রাজনৈতিক দল নিজেদের দলীয় কৌশল অবলম্বন করে নানা সামাজিক ও রাজনৈতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে যাচ্ছে।
এছাড়াও পোস্টার, ফেস্টুন ও ব্যানার ছাপিয়ে প্রচারণাসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সরব রয়েছেন।
চাঁদপুরের আসনগুলোতে ফ্যাসিস্ট আওয়ামীলীগের নির্বাচনে অংশ নেয়নি জামায়াতে ইসলামী ও বিএনপি।
চাঁদপুর-১ (কচুয়া) আসনে মনোনয়ন প্রত্যাশীরা হচ্ছেন বিএনপির সাবেক শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী আ ন ম এহসানুল হক মিলন।
এই আসেন জামায়াতে ইসলামীর মনোনীত প্রার্থী মুহাদ্দিস আবু নছর আশরাফী।
বিএনপির অপর সম্ভাব্য প্রার্থী কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য নাজমুন নাহার বেবী।
এবং উপজেলা বিএনপির সাবেক সহ-সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার আ হ ম মনিরুজ্জামান দেওয়ান মানিক।
ঢাকা মহানগর উত্তর বনানী থানা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ন আহবায়ক ইমান হোসেন নূর ও অস্ট্রেলিয়া শাখা বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মো. হাবিবুর রহমান।
একই আসনে এনসিপির প্রার্থী হিসেবে রয়েছেন ডঃ আরিফ হোসেন।
গণঅধিকার থেকে প্রার্থী হিসেবে রয়েছেন পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-গণমাধ্যম বিষয়ক সম্পাদক এনায়েত হোসেন (এনায়েত হাসিব)।
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস থেকে ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সহ-সভাপতি মুফতি আনিছুর রহমান কাসেমী। ইসলামি আন্দোলন থেকে রবিউল ইসলাম রুবেল সহ আরো অনেক প্রার্থীর নামের গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে।
এছাড়াও সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে রয়েছেন মোশাররফ হোসেন (যুগ্ম আহ্বায়ক, চাঁদপুর জেলা গণঅধিকার পরিষদ), জয়নাল আবেদীন (যুগ্ম আহ্বায়ক, চাঁদপুর জেলা গণঅধিকার পরিষদ), বাংলাদেশ ইসলামি আন্দোলনের মাওঃ ওমর ফারুক ইব্রাহীম, মাওলানা মো: জুবায়ের শাহ।
রবিউল ইসলাম রুবেল ,মাওঃ আবু হানিফ পাটোয়ারী, হাফেজ মোঃ ইব্রাহিম খলিল।
তবে জাতীয় পার্টি (জাপা) সহ আরো কয়েকটি দল এখনো এই আসনে প্রচার প্রচারণা করতে দেখা যায়নি।
এ আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশীদের মধ্যে সাবেক শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী ড. আ ন ম এহসানুল হক মিলন, তিনি ১৯৯৬ ও ২০০১ সালে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন এবং তৎকালীন বিএনপি জোট সরকারের আমলে শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী হিসেবে সারাদেশে নকল প্রতিরোধে ব্যাপক ভূমিকা রাখেন।
জাতীয় নির্বাচনকে ঘিরে কচুয়ায়-১ আসনের বিতারা ইউপি চেয়ারম্যান প্রত্যাশি মুফতি মোঃ মাসুম বিল্লাহ মাদানী বলেন, বিগত ১৭ বছর আমরা কচুয়ায় কোন সভা-সমাবেশ ও দলীয় কর্মসূচী পালন করতে পারিনি।
তবুও আমাদের দল ও নেতাকর্মীরা বহু ত্যাগ শিকার করে দলকে সাংগঠনিকভাবে ধরে রেখেছে।
আমার বিশ্বাস আমরা আগামীতে নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের সমর্থন নিয়ে জামায়াতে ইসলামীর মনোনীত একক প্রার্থী মুহাদ্দিস আবু নছর আশরাফীকে সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত করতে পারব।
গণঅধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-গণমাধ্যম বিষয়ক সম্পাদক এনায়েত হোসেন (এনায়েত হাসিব) বলেন, বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের সময়ে ভিপি নুরুল হক নুর বহু হামলা-মামলা ও জেল-জুলুমের শিকার হয়েছেন। আমি তার দলের নেতা হিসেবে কচুয়ার মানুষের জন্য কাজ করতে চাই।
এই আসনে ১২টি ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভা ও ২৪৩টি গ্রাম নিয়ে গঠিত এই উপজেলা।
তবে স্থানীয় নির্বাচন কমিশন থেকে জানা যায় এই উপজেলায় মোট ভোটার সংখ্যা রয়েছে ৩ লক্ষ ৫১ হাজার ৬ শ ৭৬ জন।
তন্মধ্যে মহিলা ভোটার ১ লক্ষ ৬৯ হাজার ৯ শ ৬৯ জন ও পুরুষ ভোটার ১ লক্ষ ৮১ হাজার ৭ শ ৪ জন।
চাঁদপুর-২ (মতলব উত্তর ও দক্ষিণ)এই আসনে সম্ভাব্য প্রার্থী বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য ড. জালাল উদ্দিন একাধারে প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে।
একই আসনে জামায়াতে ইসলামীর মনোনীত প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা ডাঃ আবদুল মোবিন থেমে নেই পচার প্রচারণায়।
হাড্ডাহাড্ডি ভাবে সভা সমাবেশ ও কর্মী বৈঠকের মাধ্যমে দলীয় প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন।
বিএনপির অপর সম্ভাব্য প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছেন জেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক ড. তানভীর হুদা, ব্যারিস্টার ওয়াদুর রহমান টিপু, অধ্যাপক ডা: শামীম, ডা: মাহবুবুর রহমান শামীম, সাবেক চেয়ারম্যান এম এ শুক্কুর, ড: আনিছুল আউয়াল রয়েছেন।
এই আসনে ইসলামী আন্দোলন থেকে প্রার্থী হিসেবে মাও: মানছুর আহমেদ।
গণ অধিকার পরিষদ থেকে রয়েছেন, সংগঠনের চাঁদপুর জেলা কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক, মোবাশ্বের আহমেদ (রাব্বি) ।
এছাড়াও প্রার্থী হিসেবে রয়েছেন,বিএম গোলাপ হোসেন (যুগ্ম সদস্য সচিব, চাঁদপুর জেলা গণঅধিকার পরিষদ),ইসলামী আন্দোলনের সানোয়ার হোসেন, মাও: আফসার উদ্দিন।
বিএনপি-জামায়াতের প্রার্থীরা ৫ আগস্টের পর থেকেই এলাকায় সক্রিয়।
সামাজিক বিভিন্ন আচার,অনুষ্ঠানে যোগ দিচ্ছেন। ঈদ পরবর্তী সময়ে উপজেলা ও একাধিক ইউনিয়নে পথসভায় নেতাকর্মী এবং এলাকাবাসীর সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করছেন।
মতলব উত্তর ও দক্ষিণ উপজেলায় গণসংযোগ অব্যাহত রেখেছেন সম্ভাব্য প্রার্থীরা।
আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে দেশে সৎ নেতৃত্ব হিসেবে গত ৯ জুন প্রায় শতাধিক নেতাকর্মী জামায়াতে ইসলামীতে যোগদান করেন।
চাঁদপুর-৩ (সদর ও হাইমচর) এই আসনে সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে জেলা বিএনপি সভাপতি শেখ ফরিদ আহমেদ মানিক প্রথম স্থানে রয়েছে।
অপরদিকে জামায়াতে ইসলামীর মনোনীত প্রার্থী হিসেবে জেলা জামায়াতের সেক্রেটারী ও সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাড. মো. শাহজাহান মিয়া ও পিছিয়ে নেই।
চাঁদপুর -৩ আসনে বিএনপি থেকে আরো মনোনয়ন প্রত্যাশি রয়েছে।
বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য মোস্তফা খান সফরি ও জেলা বিএনপির উপদেষ্টা প্রবাসী আজম খানও শক্ত প্রার্থী হিসেবে রয়েছে।
গনফোরাম থেকে প্রার্থী হিসেবে জেলা সভাপতি এড: সেলিম আকবর, ইসলামী আন্দোলন থেকে জেলার সাবেক সভাপতি শেখ মুহা. জয়নাল আবেদীন, জেলা গণঅধিকার পরিষদ আহবায়ক কাজী রাসেল। এছাড়া এনসিপি ও জাতীয় পার্টির (জাপা) সহ অন্যান্য দল এখনো এই আসনে প্রচারণায় আসেননি।
চাঁদপুর-৪ (ফরিদগঞ্জ) আসনে সম্ভাব্য প্রার্থী বিএনপির সাবেক সংসদ সদস্য লায়ন হারুনুর রশিদ শক্ত প্রার্থী হিসেবে রয়েছে।
এই আসনে জামায়াতের মনোনীত প্রার্থী জেলা জামায়াতের আমীর মাওলানা বিল্লাল হোসেন মিয়াজীও একনিষ্ঠ হবে কাজ করে যাচ্ছে। বিএনপির অপর প্রার্থী উপজেলা বিএনপির আহবায়ক এম এ হান্নান, মোতাহার হোসেন পাটওয়ারী। এছাড়াও বিএনপি থেকে মনোনয়ন প্রত্যাশি হুমাউন কবির বেপারী অ্যাডভোকেট আব্বাস উদ্দিন, নাজিম উদ্দিন, লায়ন আল আমিন, কাজী রফিক রয়েছেন।
ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশ এরমধ্যে প্রার্থী হিসেবে রয়েছেন মকবুল হোসেন, মাও: দেলোয়ার হোসেন। গণঅধিকার পরিষদের জেলা কমিটির সদস্য সচিব মোঃ মাহমুদুল হাসান, সিএমএ গালিব ।
৫ আগস্টের পর থেকে তারা রাজনৈতিক মাঠে সক্রিয় ভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
উপজেলার প্রত্যেক ইউনিয়নে নেতাকর্মীদের সাথে মতবিনিময় করেছেন দলীয় প্রার্থীরা।
তবে এ আসনে এন সি পি ও জাতীয় পার্টি (জাপা ) সহ আরো বাকি দল গুলো দলীয় প্রচার প্রচারণা করতে দেখা যায়নি।
চাঁদপুর-৫ (হাজীগঞ্জ-শাহরাস্তি) আসনে সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার মমিনুল হক রয়েছে।
অপরদিকে জামায়াতে ইসলামীর মনোনীত প্রার্থী জেলা জামায়াতে সহকারী সেক্রেটারী ও সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবুল হোসাইন। এছাড়াও রয়েছেন বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক আনোয়ার হোসেন খোকন। এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারী।
বিএনপি থেকে আরো মনোনয়ন প্রত্যাশি হিসেবে রয়েছেন ব্যারিস্টার কামাল উদ্দিন. শ্রমিক দলের কেন্দ্রীয় সভাপতি আনোয়ার হোসেন।
ইসলামি আন্দোলন থেকে প্রার্থী হিসেবে রয়েছে হাফেজ মোহাম্মদ শাহাদাত প্রধানিয়া, জামাল মিয়া, আ: মতিন।
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত/ইসলামীক ফ্রন্ট থেকে আল্লামা সাইয়েদ বাহাদুর শাহ।
গণঅধিকার পরিষদ থেকে হাজী মোহাম্মদ ইউনুস।
হাজীগঞ্জ-শাহরাস্তি আসনে বিভিন্ন এলাকায় গণসংযোগ ও সাবেক নেতাদের সাথে মতবিনিময় করেছেন বিভিন্ন দলের প্রার্থীরা।
চাঁদপুরের পাঁচটি আসনে এনসিপি ও গণঅধিকার পরিষদের কিছু সংখ্যক নেতা ঈদ পূর্ববর্তী সময়ে সামাজিক ও রাজনৈতিক অনুষ্ঠানে সক্রিয় থাকলেও ঈদুল আযহা পরবর্তী সময়ে দেখা যায়নি।
তবে জামায়াতে ইসলামীর নেতারা বিশ্বাস করেন যে, বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ দীর্ঘদিন ধরে জুলুম, অন্যায় ও অবিচারের শিকার হয়ে আসছে। রাজনৈতিক প্রতিহিংসা, বিচারহীনতা, মানবাধিকার লঙ্ঘন এবং দুর্নীতি এখন দেশের একটি বাস্তব চিত্র হয়ে দাঁড়িয়েছে। জনগণ আজ শান্তি, নিরাপত্তা ও মর্যাদার জীবন চায়। এই প্রেক্ষাপটে জামায়াত মনে করে, একটি ন্যায়ভিত্তিক ও ইনসাফপূর্ণ সমাজ ও রাষ্ট্র গঠনের একমাত্র উপায় হলো ইসলামি আদর্শভিত্তিক নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠা করা।
নেতারা বলেন, জামায়াতে ইসলামী এমন একটি রাজনৈতিক দল, যার মূল দর্শন হলো ইনসাফ, ন্যায়বিচার, মানবিক মর্যাদা ও কল্যাণ। তারা বিশ্বাস করেন, জনগণের প্রকৃত মুক্তি এবং জাতির ভবিষ্যৎ রক্ষা করতে হলে ইসলামি মূল্যবোধসম্পন্ন নেতৃত্বের প্রয়োজন। এই নেতৃত্ব কেবল শোষণমুক্ত সমাজ গঠনেই নয়, বরং নৈতিকতা, সামাজিক নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক সুবিচার নিশ্চিত করতেও প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
তাদের মতে, আগামী জাতীয় নির্বাচন একটি মোড় পরিবর্তনের সুযোগ। সাধারণ মানুষ যারা বছরের পর বছর ধরে রাজনৈতিক নিপীড়ন, গুম-খুন, বিচারহীনতা ও দুর্নীতির শিকার হয়েছে, তারা এখন পরিবর্তনের জন্য মুখিয়ে আছে। তারা চান এমন একটি শাসনব্যবস্থা, যেখানে শাসকগণ জনগণের খেদমতগার হবে, শোষক নয়।
এই বাস্তবতা সামনে রেখে জামায়াতে ইসলামীর নেতারা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করেন—এবারের নির্বাচন হবে সাধারণ মানুষের রায়ে ইনসাফ প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা। জনগণ এবার নিঃশর্তভাবে জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থীদের ভোট দিয়ে তাদের সমর্থন জানাবে, কারণ জনগণ জানে—জামায়াত মানেই ন্যায়, জামায়াত মানেই ইনসাফ, জামায়াত মানেই জনগণের পক্ষে সাহসী কণ্ঠস্বর।
তারা আরো বলেন, নির্বাচনের মাধ্যমে ইসলামি নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠা করা গেলে—
দেশের বিচারব্যবস্থা হবে স্বাধীন ও নিরপেক্ষ
জনগণ পাবে আইনের শাসন ও নিরাপত্তা
দুর্নীতিমুক্ত ও জনকল্যাণমূলক প্রশাসন গড়ে উঠবে
শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও কর্মসংস্থানে আসবে গুণগত পরিবর্তন
ধর্মীয় সহনশীলতা ও সামাজিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত হবে
সার্বিকভাবে, জামায়াতে ইসলামীর নেতারা জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, "আসুন, আমরা সবাই মিলে অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াই, ইনসাফভিত্তিক বাংলাদেশ গড়তে ইসলামি নেতৃত্বকে বিজয়ী করি।"
Jahan