
ছবি: সংগৃহীত
স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া স্মৃতিচারণ করে তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে লেখেন, “২১ জুলাই ২০২৪, আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক নাহিদ ইসলামকে কারফিউ চলাকালে অচেতন অবস্থায় পূর্বাচল এলাকা থেকে উদ্ধার করা হয়।”
তিনি আরও জানান, “নাহিদের চোখ বেঁধে নির্যাতন করা হয়েছিল। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।”
সেদিনের পরিস্থিতি ছিল অত্যন্ত উদ্বেগজনক। সর্বোচ্চ আদালতের কোটা সংক্রান্ত রায়ে ৯৩ শতাংশ মেধাভিত্তিক এবং বাকি ৭ শতাংশ বিভিন্ন সংরক্ষিত শ্রেণির জন্য বরাদ্দ করা হয়। এই রায়কে ঘিরে দেশজুড়ে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।
কারফিউ চলাকালে বিভিন্ন স্থানে সহিংসতা ছড়িয়ে পড়ে, যেখানে অন্তত ১৯ জনের মৃত্যু ঘটে। ইন্টারনেট সংযোগ বন্ধ থাকায় জনজীবন একপ্রকার স্থবির হয়ে পড়ে। জাতিসংঘ, ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও যুক্তরাজ্য এ অবস্থার প্রতি গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে।
সেই সময় সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর প্রধানরা তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন এবং চলমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনায় বসেন।
এম.কে.