
ছবি: সংগৃহীত
ইসরায়েল অধিকৃত পশ্চিম তীরে নতুন করে ২২টি ইহুদি বসতির অনুমোদন দিয়েছে বলে জানিয়েছেন দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রী ইসরায়েল কাটজ এবং অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মোত্রিচ। এটি গত কয়েক দশকের মধ্যে ইসরায়েলের সবচেয়ে বড় বসতি সম্প্রসারণের উদ্যোগ।
নতুন অনুমোদিত বসতিগুলোর মধ্যে অনেকগুলো আগে থেকেই অননুমোদিত ‘আউটপোস্ট’ হিসেবে ছিল, যেগুলো এখন ইসরায়েলি আইনের অধীনে বৈধতা পাচ্ছে।
বসতি স্থাপন ইস্যুটি বহুদিন ধরেই ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনিদের মধ্যে অন্যতম বিতর্কিত বিষয়। আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী এসব বসতি অবৈধ বলে বিবেচিত হলেও ইসরায়েল তা অস্বীকার করে।
প্রতিরক্ষা মন্ত্রী ইসরায়েল কাটজ বলেন, "এই পদক্ষেপটি একটি ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনের সম্ভাবনা রুখে দেয়, যা ইসরায়েলের জন্য হুমকি হতে পারত।" অপরদিকে, ফিলিস্তিনি প্রেসিডেন্সি একে "বিপজ্জনক উসকানি" বলে অভিহিত করেছে।
ইসরায়েলি বসতি বিরোধী সংস্থা ‘পিস নাউ’ জানিয়েছে, এই নতুন বসতিগুলো "পশ্চিম তীরের চেহারা 劇তরভাবে পাল্টে দেবে এবং দখলদারিত্বকে আরও গভীর করবে।"
১৯৬৭ সালের মধ্যপ্রাচ্য যুদ্ধে পশ্চিম তীর ও পূর্ব জেরুজালেম দখল করার পর থেকে ইসরায়েল সেখানে প্রায় ৭০০,০০০ ইহুদি বসবাসকারী প্রায় ১৬০টি বসতি গড়ে তুলেছে। ফিলিস্তিনিরা এই ভূখণ্ডকে তাদের ভবিষ্যৎ রাষ্ট্রের অংশ হিসেবে দাবি করে।
শহীদ