
ছবি: সংগৃহীত
ইসরায়েল নিয়ন্ত্রিত গোলান হাইটসের সীমান্ত জুড়ে টহল দিচ্ছে ইসরায়েলি সেনারা। পাশেই সুইদার দিক থেকে আসা গাড়ির গতিবিধি নজরে রাখছে দ্রুস সম্প্রদায়ের অস্ত্রধারীরা। কয়েকদিন আগেই সুয়েদায় স্বজনদের পাশে দাঁড়াতে সীমান্ত পার হয়ে সিরিয়ায় ঢুকে পড়েছিল দ্রুস যুবকেরা।
ইতোমধ্যে দ্রুস ও বেদুইনদের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে রীতিমতো খালি হয়ে গেছে জনপথ।শতাধিক বেদুইন পরিবার আশ্রয় নিয়েছে তারার একটি স্কুলে। শিশুদের ঘুমানো, নারীদের কান্না—সব মিলিয়ে এক মানবিক বিপর্যয়ের চিত্র ফুটে উঠেছে সেখানে।
বেদুইনদের অভিযোগ, ৯০ বছরের বৃদ্ধা থেকে শুরু করে পাঁচ বছরের শিশু পর্যন্ত সবাইকে গুলি করে হত্যা করেছে দ্রুসরা।
এই টানাপড়নের মধ্যেই সিরিয়ায় হস্তক্ষেপ করেছে ইসরায়েল। দেশটির দক্ষিণে ও রাজধানী দামেস্কে চালিয়েছে বিমান হামলা।যেখানে লক্ষ্যবস্তু বানানো হয়েছিল প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় ও প্রেসিডেন্টের বাসভবন।
তবে হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র ক্যারোলিন লেবিড জানান, এসব হামলায় হতবাক হয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প।
পরে তিনি নেতা নিয়েওকে ফোন করে পরিস্থিতি সংশোধন করতে বলেন।
এদিকে লেবানন সফররত বিশেষ মার্কিন দূত থমাস ব্যারাক বলেন, “যুক্তরাষ্ট্র শুধু শান্তি আনার চেষ্টা করছে। কোনো সংঘর্ষে নতুন করে আর সেনা পাঠাবে না তারা।”
অন্যদিকে সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট আলসারা জানান,“দ্রুসদের রক্ষা করা হবে, কিন্তু যারা হত্যা করেছে তাদের আইনের আওতায় আনা হবেই।”
শেখ ফরিদ