Notice: Undefined variable: sImgDir in /home/da1lyjuakan7ha/public_html/details.php on line 123

Notice: Undefined variable: sImgDir in /home/da1lyjuakan7ha/public_html/details.php on line 125
নবম-দশম শ্রেণির পড়াশোনা

ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১

বিষয় ॥ কৃষি শিক্ষা, অষ্টম পরিচ্ছেদ মোঃ মনোয়ারুল হক

নবম-দশম শ্রেণির পড়াশোনা

প্রকাশিত: ২৩:৫৩, ২৭ আগস্ট ২০২০

নবম-দশম শ্রেণির পড়াশোনা

বিএসএস বিএড (কৃষি ডিপ্লোমা)। সিনিয়র শিক্ষক, কানকিরহাট বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়, সেনবাগ, নোয়াখালী। সুপ্রিয় শিক্ষার্থীরা, আন্তরিক প্রীতি ও শুভেচ্ছা রইল। গবাদিপশুর খাদ্য প্রাণীর বেঁচে থাকার জন্য আবশ্যক খাদ্য । যা কিছু গবাদি পশুর দেহে আহার্য্য রুপে গৃহীত হয় এবং পরিপাক, শোষণ ও বিপাকের মাধ্যমে দেহে ব্যবহ্রত হয় বা শক্তি উৎপাদন করে তাকে গবাদিপশুর খাদ্য বলে। যেমন-গম, ভুট্টা,ঘাস, খৈল, ভুসি ইত্যাদি। গবাদি পশুর খাদ্যকে প্রধানত নিম্নোক্ত দুই ভাবে ভাগ করা যায়। যথা- ১। আঁশ জাতীয় খাদ্য ২। দানাদার খাদ্য শিক্ষার্থীবন্ধুরা, এখন আমরা গবাদিপশুর খাদ্যগুলি নিয়ে আলোচনা করব- আঁশ জাতীয় খাদ্য এ জাতীয় খাদ্যে প্রচুর পরিমাণ আঁশ এবং কম পরিমাণ শক্তি পাওয়া যায়। যেমন-যেকোন খড়, প্রাকৃতিক বা চাষ করা সবুজ ঘাস হে, সাইলেজ প্রভৃতি। আঁশ জাতীয় খাদ্য গবাদিপশু চারণভূমি থেকে পেয়ে থাকে বা ঘাস কেটে পশুকে সরবরাহ করা হয়। তুলনামূলক লিগিউম জাতীয় ঘাস যেমন-আলফা-আলফা, কাউপি, খেসারি, মাস-কলাই, ইপিল-ইপিল, ইত্যাদিতে বেশী পরিমাণ প্রোটিন, শক্তি, ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ সাধারণ ঘাসের চেয়ে বেশি থাকে। দানাজাতীয় খাদ্য যে জাতীয় খাদ্যে কম পরিমাণ আঁশ এবং বেশি পরিমাণ শক্তি পাওয়া যায় তাকে দানাদার খাদ্য বলা হয়। দুধাল বা মাংস উৎপাদনকারী গবাদি পশুর ক্ষেত্রে শুধু আঁশ জাতীয় খাদ্য সরবরাহ করলে কাংখিত ফল পাওয়া যাবে না। সে ক্ষেত্রে পর্যাপ্ত পরিমাণে দানাদার খাদ্য সরবরাহ করতে হবে। দানাদার খাদ্যকে নিম্নোক্ত উপায়ে ভাগ করা যায়- ক) প্রাণিজ উৎস- ফিস-মিল, ব্লাাডমিল, ফেদার মিল প্রভৃতি। খ) উদ্ভিজ উৎস-গম, ভুট্টা, খৈল, ভুসি, কুঁড়া,ক্ষুদ প্রভৃতি। গবাদিপশুর ঘাস দুই পদ্ধতিতে সংরক্ষন করা যায়। যথা- ক) সাইলেজ খ) হে চলবে...
×