https://agrotekconference.uinsgd.ac.id/luar/https://agrotekconference.uinsgd.ac.id/pulsa/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/apj/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/apr/https://m2reg.ulm.ac.id/pulsa/https://m2reg.ulm.ac.id/luar/https://m2reg.ulm.ac.id/toto/https://m2reg.ulm.ac.id/gacor/https://es.uinsgd.ac.id/vendor/https://febi.uinsgd.ac.id/official/gacor/https://bki.uinsgd.ac.id/resmi/https://bki.uinsgd.ac.id/situstoto/https://agrotekconference.uinsgd.ac.id/gacor/https://bki.uinsgd.ac.id/luar/https://sso.umk.ac.id/public/mail/https://inspektorat.banjarkab.go.id/macau/https://inspektorat.banjarkab.go.id/category/pulsa/https://inspektorat.banjarkab.go.id/macau/https://sentuhandukcapil.tebingtinggikota.go.id/qris/https://sentuhandukcapil.tebingtinggikota.go.id/pulsa/https://sentuhandukcapil.tebingtinggikota.go.id/gacor/https://sentuhandukcapil.tebingtinggikota.go.id/dana/https://organik.tebingtinggikota.go.id/produk/ks/https://dpmptsp.pulangpisaukab.go.id/berita/gm/https://organik.tebingtinggikota.go.id/produk/luar/https://organik.tebingtinggikota.go.id/pulsa/https://sentuhandukcapil.tebingtinggikota.go.id/luar/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/toto-slot/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/config/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/jpg/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/tmb/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/kmb/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/amp/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/restore/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/vendor/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/file/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/vps-root/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/files/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/json/https://dema.iainptk.ac.id/scholar/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/data/https://dema.iainptk.ac.id/assets/https://dema.iainptk.ac.id/root/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/assets/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/nc_plugin/https://152.42.212.40/https://websitenuri77.blog.fc2.com/
দৈনিক জনকণ্ঠ || Daily Janakantha

ঢাকা, বাংলাদেশ   মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪, ২৩ বৈশাখ ১৪৩১

Google ads
Google ads
waltonbd
waltonbd
Sopno
Sopno
আসছে এআই শিশু!

আসছে এআই শিশু!

অভাবনীয় উন্নতি সাধন করেছে এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। প্রথমে প্রেমিক-প্রেমিকা ও পোষা প্রাণীর এআই সংস্করণ এসেছিল। এবার চীনের গবেষকরা ‘টং টং’ নামে এআই শিশু সৃষ্টি করেছেন! বেজিং ইনস্টিটিউট ফর জেনারেল আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স সেই ভার্চুয়াল চাইল্ডের উদ্ভাবক। ভার্চুয়াল শিশুটি স্বাভাবিক সংলাপ চালাতে সক্ষম। পাশাপাশি শিশুটি কনটেক্সট বা প্রেক্ষাপট বুঝতে এবং সংলাপের সময়ে সামঞ্জস্য বজায় রাখতেও সক্ষম। টং টংয়ের বৈশিষ্ট্য হলো, সে শিখতে, মানিয়ে নিতে এবং নিজের ভার্চুয়াল পরিবেশের সঙ্গে ভাবের আদান-প্রদান করতে পারে। এমনকি মানুষের আবেগ শনাক্ত করে প্রতিক্রিয়াও দেখাতে পারে। এক পরীক্ষায় তার সহজ কিছু ক্ষমতার পরিচয় মিলেছে। পড়ে যাওয়া তরল পরিষ্কার, বেঁকে যাওয়া ছবির ফ্রেম মেরামত বা উঁচু জায়গায় চেয়ার নিয়ে যাওয়ার কাজ সে করতে পারে অনায়াসে। মানুষের নির্দেশ ছাড়াই স্বতন্ত্রভাবে এমন কাজ চলছে। ডেভেলপারদের মতে, পুরোপুরি উন্নত এআই যদি কোনো প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের মতো হয়, তা হলে টং টংয়ের ক্ষমতা চার বছর বয়সী শিশুর সঙ্গে তুলনা করা যেতে পারে। তা ছাড়া শিশুর মতো চেহারার পেছনে অন্য কারণও রয়েছে। মানুষ অতি বুদ্ধিমান এআই শুনলে ভয় পায়, কিন্তু শিশুদের ভালোবাসে। প্রথমদিকে এআই শিশু একটু অদ্ভুত লাগতে পারে বটে, কিন্তু যাদের নিজস্ব সন্তান পাওয়ার উপায় নেই, তাদের জন্য সেটা একটা পথ হতে পারে। অথবা যে বাবা-মায়েরা সন্তান হারিয়েছেন, তারা হয়তো এভাবে শোকের মাত্রা কিছুটা কমাতে পারেন। যথেষ্ট তথ্য থাকলে তারা হয়তো হারানো শিশুর ডিজিটাল সত্তা সৃষ্টি করতে পারেন। কিন্তু এক্ষেত্রেও এআইর ভুলত্রুটি থেকে সুরক্ষার কথা ভাবতে হবে। যেমন আপনার এআই শিশু আচমকা নিজের ব্যক্তিত্ব বদলে ফেললে কেমন লাগবে ভাবুন তো? অথবা সে পুরোপুরি কাজ বন্ধ করে দিলেও আপনার আবেগে বড় ধাক্কা লাগতে পারে। তা ছাড়া স্বাধীনভাবে চিন্তা ও আবেগ সৃষ্টি করতে সক্ষম কোনো এআইর সঙ্গে সম্পর্কের বন্ধন গড়ে তোলার ক্ষেত্রে নানা প্রশ্ন উঠে আসে। -ইয়াহু নিউজ।

উপজেলা নির্বাচনে শৃঙ্খলা ভঙ্গ করলে শাস্তি

উপজেলা নির্বাচনে শৃঙ্খলা ভঙ্গ করলে শাস্তি

সারাদেশে আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে যারা দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ করবে তাদের কোনো না কোনোভাবে শাস্তির মুখোমুখি হতেই হবে বলে সাফ জানিয়ে দিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। উদাহরণ টেনে তিনি বলেন, গত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৭৩ জন  এমপি বাদ পড়েছেন -এটা কি একরকম শাস্তি নয়! মন্ত্রিপরিষদে ২৫ জন নেই। সময় মতো শাস্তি হবে। এটা একটা উদাহরণ।  সোমবার রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির কার্যালয়ে সভাপতিম-লীর বৈঠক শেষে ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, গণতন্ত্রের প্রতি বিএনপির আগ্রহ কোনোদিনই ছিল না। দলটি ’৭৫ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত গণতন্ত্রকে ধ্বংস করেছে। মাগুরা মার্কা ১৫ ফেব্রুয়ারি প্রহসনের নির্বাচন, ১ কোটি ২৩ লাখ ভুয়া ভোটার, ‘হ্যাঁ-না’ ভোটে ১১৪ শতাংশ ভোটার উপস্থিতি- এসবই বিএনপির সৃষ্টি। তিনি বলেন, গণতন্ত্রকে শৃঙ্খলমুক্ত করার কাজটি করেছেন শেখ হাসিনা। নির্বাচন কমিশনকে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে অধীন থেকে মুক্ত করে আইন করে স্বাধীন নির্বাচন কমিশন গঠন করেছেন। ৮২টি সংশোধনী এনেছেন। আর বিএনপি কি করেছে? পৃথিবীর কোনো দেশেই গণতন্ত্র শতভাগ পারফেক্ট নয় জানিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, আমরাও পারফেক্ট এমন দাবি করি না। তবে গণতন্ত্রকে ত্রুটি মুক্ত করার চেষ্টা আমাদের রয়েছে। গণতন্ত্রকে ম্যাচুরিটি করতে আপ্রাণ চেষ্টা চলছে।

ভোটাধিকার ফিরে পেতে চায় জনগণ

ভোটাধিকার ফিরে পেতে চায় জনগণ

দেশের জনগণ গণতন্ত্র চায় বলেই তাদের ভোটাধিকার ফিরে পেতে চায় বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান। শনিবার সকালে জাতীয়তাবাদী ওলামা দলের নতুন আহ্বায়ক কমিটির নেতাদের নিয়ে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের মাজারে শ্রদ্ধা জানানোর পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ মন্তব্য করেন। দলীয় অপর এক কর্মসূচিতে বক্তব্য প্রদানকালে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেন, উপজেলা নির্বাচন সরকারের পাতানো ফাঁদ।    মঈন খান বলেন, সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র হচ্ছে বলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে বক্তব্য রেখেছেন তা ঠিক নয়। ক্ষমতাসীনদের পতনে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো ষড়যন্ত্র নয় বরং আন্দোলনে একাত্ম হয়েছে। দেশের মানুষ কখনো একদলীয় বাকশাল শাসন মেনে নেবে না। একদলীয় শাসন থেকে বেরিয়ে আসতে হলে দেশে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করার বিকল্প নেই। মঈন খান বলেন, দেশের ডান-বাম সবাই প্রকাশ্যে বলছে এই সরকার জনগণের ভোটে নির্বাচিত নয়। তারা প্রহসনের নির্বাচনে ক্ষমতাসীন হয়েছে। সেজন্যই সরকার জনগণকে ভয় পায়। কারণ জনগণ বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও গণতন্ত্রের জন্য অতীতে অনেক আন্দোলন করেছে। আবারও তারা যে কোনো সময় সরকারের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হয়ে রুখে দাঁড়াবে। মঈন খান বলেন, বর্তমানে আওয়ামী লীগ সরকার নতুন প্রজন্মের মন থেকে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের নাম মুছে ফেলার চেষ্টা করছে। তবে তাদের সেই অপচেষ্টা সফল হবে না। কারণ, জিয়াউর রহমান এ দেশের সকল ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সকলের জন্য বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ প্রবর্তন করেছিলেন।

SomajVabna
ছাত্রলীগের পদযাত্রা সমাবেশ

ছাত্রলীগের পদযাত্রা সমাবেশ

ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি এবং নিরীহ ফিলিস্তিনিদের ওপর বর্বরোচিত নির্যাতনের বিরুদ্ধে বিশ্বব্যাপী শিক্ষার্থী সমাজ ও সাধারণ মানুষের আন্দোলনের প্রতি একাত্মতা প্রকাশ করে সারাদেশে বিশাল পদযাত্রা ও ছাত্র সমাবেশ করেছে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। সংগঠনটির নেতাকর্মীরা সারাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়,   জেলা ও মহানগর পর্যায়ে পদযাত্রা ও ছাত্র সমাবেশ করে।  পূর্ব ঘোষণা অনুসারে সোমবার বেলা সাড়ে ১২টায় মধুর ক্যান্টিনের সামনে থেকে বিশাল মিছিল নিয়ে পুরো ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ করে রাজু ভাস্কর্যের সামনে শেষ হয়। এ সময়   ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা বাংলাদেশ ও ফিলিস্তিনের পতাকা, ব্যানার ও প্ল্যাকার্ড হাতে নিয়ে পদযাত্রায় অংশ নেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন হল শাখা ও অন্যান্য ইউনিট থেকে হাজার হাজার নেতাকর্মী এ সমাবেশে অংশগ্রহণ করেন। ‘ফ্রি ফ্রি প্যালেস্টাইন-স্টপ জেনোসাইড, উই ওয়ান্ট জাস্টিস-জয় জয় ফিলিস্তিন, স্বৈরাচার নিপাত যাক-ফিলিস্তিন মুক্তি পাক, ফ্রম দ্য রিভার টু দ্য সি-প্যালেস্টাইন উইল বি ফ্রি’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখরিত হয়ে উঠে ঢাবি ক্যাম্পাস। পদযাত্রায় অংশ নেওয়া ছাত্রলীগ নেতারা বলেন, ইসরাইল ফিলিস্তিনের মানুষকে নির্বিচারে হত্যা করছে। ধ্বংস করছে পুরো গাজাকে। আমরা সাধারণ মানুষ হিসেবে এর তীব্র প্রতিবাদ জানাই। এ সময় ইসরাইল যে গণহত্যা চালাচ্ছে তার প্রতি নিন্দা জানিয়ে আন্তর্জাতিক আইনের আওতায় তাদের শাস্তি দাবি করে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা।

সুন্দরবনের আগুন নিভেছে ॥ ড্রোনে মনিটরিং

সুন্দরবনের আগুন নিভেছে ॥ ড্রোনে মনিটরিং

‘পূর্ব সুন্দরবনের চাঁদপাই রেঞ্জের জিউধারা স্টেশনের আমুরবুনিয়া টহল ফাঁড়ির অদূরে লতিফের ছিলা নামক সংরক্ষিত বনাঞ্চলে লাগা আগুন দৃশ্যত নিভে গেছে। তবুও আরও দুদিন নিবিড় পর্যবেক্ষণের পর নির্দিষ্ট করে বলা যাবে আগুন পুরোপুরি নিভেছে। কেননা বাইরে থেকে দেখা না গেলেও ভেতরে গাছের শিকড়ে অনেক সময় আগুন থেকে যায়, যা পরে আবার জ্বলে বিস্তৃতি লাভ করে। এজন্য ড্রোন দিয়ে মনিটরিং করা হচ্ছে।’ সরেজমিনে আগুন নির্বাপণে সার্বিক তত্ত্বাধানে থাকা খুলনা অঞ্চলের বন সংরক্ষক মিহির কুমার দে সোমবার সন্ধ্যায় (৬ মে) জনকণ্ঠকে একথা বলেন।   এদিকে সংরক্ষিত বনাঞ্চলে আগুনের ঘটনায় বনজ সম্পদ ও জীববৈচিত্র্যের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণ এবং পরবর্তী করণীয় সম্পর্কে সুপারিশ প্রণয়নের জন্য বনমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরীর নির্দেশে উচ্চ পর্যায়ের পৃথক একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। খুলনা অঞ্চলের বন সংরক্ষক মিহির কুমার দে’কে সভাপতি এবং খুলনা বিভাগীয় বন কর্মকর্তা (ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনা বিভাগ) নির্মল কুমার পালকে সদস্য সচিব করে ৭ সদস্যের এ কমিটি গঠন করা হয়।

IFIC
IFIC
শেয়ারবাজারে লেনদেন ছাড়াল হাজার কোটি টাকা

শেয়ারবাজারে লেনদেন ছাড়াল হাজার কোটি টাকা

পতন কেটে ঊর্ধ্বমুখী ধারায় ফিরতে শুরু করেছে দেশের শেয়ারবাজার। অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ার পাশাপাশি লেনদেনের গতিও বাড়ছে। ফলে কমে আসছে বিনিয়োগকারীদের লোকসানের পরিমাণ। সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসের মতো দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবারও শেয়ারবাজারে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার দেখা মিলেছে। এর মাধ্যমে শেষ ছয় কার্যদিবসের মধ্যে পাঁচ কার্যদিবস ঊর্ধ্বমুখী থাকল শেয়ারবাজার। সেইসঙ্গে প্রায় ৩ মাস পর প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) হাজার কোটি টাকার ওপরে লেনদেন হয়েছে। এদিন ডিএসইর বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়লেও ১৬টি প্রতিষ্ঠান বড় দাপট দেখিয়েছে। লেনদেনের বেশিরভাগ সময় এ ১৬ প্রতিষ্ঠানের বিক্রয় আদেশের ঘরশূন্য পড়ে থাকে। অপরদিকে দিনের সর্বোচ্চ দামে এ প্রতিষ্ঠানগুলোর শেয়ার বিপুল পরিমাণে ক্রয়ের আদেশ আসে। এই ১৬ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে- এস্কয়ার নিট, আইসিবি, আমান কটন, ইয়াকিন পলিমার, গ্লোবাল হেভি কেমিক্যাল, লুবরেফ বাংলাদেশ, ফু-ওয়াং সিরামিকস, গোল্ডেন সন, ডরিন পাওয়ার, ফারইস্ট নিটিং, সাইফ পাওয়ার টেক, মিথুন মিটিং, মুন্নু ফেব্রিকস, মেট্রো স্পিনিং, গোল্ডেন জুবেলি মিউচুয়াল ফান্ড এবং ফারইস্ট ফিন্যান্স। এ ১৬ প্রতিষ্ঠান দাম বাড়ার ক্ষেত্রে বড় ধরনের দাপট দেখানোর পাশাপাশি আরও প্রায় অর্ধশতাধিক প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম ৫ শতাংশের ওপরে বেড়েছে। ফলে বড় উত্থান হয়েছে সবকটি মূল্যসূচকের। এর আগে গত সপ্তাহে লেনদেন হওয়া চার কর্যদিবসের মধ্যে তিন কর্যদিবসেই শেয়ারবাজারে ঊর্ধ্বমুখিতার দেখা মিলে। এতে এক সপ্তাহে ডিএসইর বাজার মূলধন বাড়ে ৬ হাজার ২৩০ কোটি টাকা। আর ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স বাড়ে ৯৭ দশমিক ১৭ পয়েন্ট। এ পরিস্থিতিতে চলতি সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবারও ঊর্ধ্বমুখী থাকে শেয়ারবাজার। আর সোমবার শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হয় বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ার মাধ্যমে।

বাড়ছে না করমুক্ত আয়সীমা

বাড়ছে না করমুক্ত আয়সীমা

অনিয়ন্ত্রিত মুদ্রাস্ফীতির ফলে মানুষের জীবনযাত্রার ব্যয় প্রতিনিয়ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগের (সিপিডি) মতে, বর্তমান মুদ্রাস্ফীতি ১০ শতাংশের ওপরে। এমন পরিস্থিতিতে নিম্ন মধ্যবিত্তের মতো একটি শ্রেণির করের বোঝা হ্রাস করতে অর্থনৈতিক ও ব্যবসায়িক প্রায় সব সংগঠনের দাবি ছিল করমুক্ত আয়সীমা বৃদ্ধি করা। তবে সাধারণ মানুষের এমন অস্বস্তি থেকে সহসা মুক্তি মিলছে না। ২০২৪-২৫ অর্থ বছরের প্রস্তাবিত বাজেটে করমুক্ত আয়সীমা বৃদ্ধি না করার চিন্তাভাবনা করছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।  অন্যদিকে উচ্চ আয়ের করদাতা অর্থাৎ ধনিক শ্রেণির কাছ থেকে আরও কর আদায়ে সর্বশেষ স্তরের করহার ২৫ থেকে বৃদ্ধি করে ৩০ শতাংশ করা হচ্ছে বলে জানা গেছে। এর মাধ্যমে আয়করে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে বলে মনে করছে আয়কর বিভাগ। এ বিষয়ে নাম প্রকাশ না করার শর্তে এনবিআরের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, বিভিন্ন মহলের প্রস্তাব ও চাপ থাকা সত্ত্বেও করমুক্ত আয়সীমা বৃদ্ধি করার আপাতত পরিকল্পনা নেই।