
ছবি: সংগৃহীত
বিডিআর হত্যা, শাপলা গণহত্যা ও চব্বিশেের গণহত্যার মাস্টারমাইন্ড স্বৈরাচার হাসিনার প্রতীকী ফাঁসি সম্পন্ন করেছে ছাত্র জনতা।
মঙ্গলবার সকাল ১০.৩৬ মিনিটে জাগ্রত জুলাই ও জুলাই ঐক্যের আয়োজনে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে প্রকাশ্যে এই ফাঁসি কার্যকর সম্পন্ন হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, সাবেক সেনা কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কর্নেল হাসিনুর রহমান, ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরীফ ওসমান বিন হাদি, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক ও জুলাই ঐক্যের সংগঠক এবি জুবায়ের, জুলাই ঐক্যের সংগঠক ও সাংবাদিক ইসরাফিল ফরাজী, জাগ্রত জুলাইয়ের সিনিয়র সহসভাপতি শামীম হামিদিসহ বিভিন্ন সংগঠন ও নানা পেশার মানুষজন উপস্থিত ছিলেন।
হাসিনার প্রতীকী ফাঁসির রায় ঘোষণা দেন জাগ্রত জুলাইয়ের আইন বিষয়ক সম্পাদক এড. তানজিনা ফেরদাউস, ফাঁসির আগে প্রেশার এবং হার্ট বিট পরীক্ষা করেন রায়হান মাদ্রাজী, ফাঁসির রশিতে ঝুলানোর সময় জল্লাদের ভূমিকায় ছিলেন আলিফ জাওফি, কালিমা পাঠ করান জুলাই ঐক্যের সংগঠক মোস্তফা হোসাইন, ফাঁসির মঞ্চায়ন নির্দেশনায় আজিজ সাইফুল্লাহ, অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন জাগ্রত জুলাই এর প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক ও মুখপাত্র কবি মুন্সি বোরহান মাহমুদ
রায় কার্যকরের আগে বক্তারা বলেন, শেখ হাসিনাকে আজ আমরা প্রতীকী ফাঁসি দিচ্ছি। এটা যেন প্রতীকীতেই সীমাবদ্ধ না থাকে। আমরা জানি বাংলাদেশের আইনি কাঠামো খুবই অগোছালো। রায় কার্যকর হতে দীর্ঘ সময় লেগে যায়। আমরা চাই আগামী এক বছরের মধ্যে সকল কার্যক্রম শেষ করে গণ-অভ্যুত্থানের দ্বিতীয় বর্ষপূর্তি ৩৬ জুলাইয়ের মধ্যে শেখ হাসিনাসহ সকল গণহত্যাকারিদের ফাঁসি কর্যক্রম সম্পন্ন করুন।
আসিফ