ঢাকা, বাংলাদেশ   রোববার ১১ মে ২০২৫, ২৮ বৈশাখ ১৪৩২

অন্যসব স্বাস্থ্য ভাবনা

প্রকাশিত: ০০:৫০, ২৫ জানুয়ারি ২০২২

অন্যসব স্বাস্থ্য ভাবনা

একটি ডিম কি প্রতিদিন খেতে পারি? প্রতিদিন তো একটা ডিম খাওয়ার পক্ষে এখন বিজ্ঞানীরা প্রায় সবাই। ডিম হলো খুব ভাল ভিটামিনের উৎস প্রকৃতির উন্নতম ‘সুষম খাদ্য’। কারণ ডিমের কুসুমের ভেতর নিহিত অনেক পুষ্টি আমাদের শরীর নিতে পারে সহজে। পুরো ডিমে প্রচুর নিউটিন ও জিয়োজ্যানথিন থাকে। নিউটিন ও জিয়োজ্যানথিনের ক্যারিটিনয়েড আপনাকে স্ট্রোক মোকাবেলা করতে সাহায্য করে, ঘা সারিয়ে তোলে এবং বার্ধক্যজনিত ক্ষয়কে রুদ্ধ করে। মারিয়া লুজ ফার্নান্দেজ পিএসডি কানেকটিকাট ইউনিভার্সিটির পুষ্টি বিভাগের প্রধান এটাই বলেন। ক্ষ একটি ডিমে থাকে আপনার প্রতিদিনের প্রয়োজনীয় কোলিন ৩৫%। কোলিন আপনাকে আলজিমার্স রোগ থেকে দূরে রাখে। ডিমে ভিটামিনগুলো বেশ সুষমভাবে সন্নিবেশিত থাকে। ক্ষ ডিম কিন্তু আপনার হার্টের ক্ষতি করে না। এ রকমই বলছেন বিশেষজ্ঞরা। প্রচলিত ধারণা ভেঙ্গে দিয়ে বিজ্ঞানীরা দেখছেন ডিম আপনার শরীরে ভাল কোলেস্টেরল অর্থাৎ এইচডিএলকে বাড়ায়। আপনার হার্ট ও চোখের স্বাস্থ্যের জন্য যা কিনা অতীব উপকারী। ক্ষ একটা ডিমে প্রতিদিনে ৬ পুরো গ্রাম প্রোটিন থাকে। প্রতিদিনের প্রোটিনের চাহিদা তাই একটা ডিমেই অনেকটা ঘুচে যায়। খেজুরের কত গুণ ০ হার্টের দাওয়াই ০ কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে ০ পরিপাকতন্ত্রের ক্রিয়া শক্তিশালী করে ০ বেশি রোগা হওয়া রোধ করে ০ হাড়ের শক্তিবর্ধক ০ যৌনতায় সাহায্য করে। এক. ১/৩ পাউন্ড ব্রোকলিতে ২০৪টি আপেলের চেয়ে বেশি ভিটামিন ‘সি’ থাকে। গাজরের দশটি গুণ ১। দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়। ২। ক্যান্সারের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে। ৩। হৃদরোগের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে। ৪। মুখ গহ্বরের স্বাস্থ্য সংরক্ষণ করে। ৫। লিভারকে রক্ষা করে। ৬। ত্বককে মসৃণ করে। ৭। পরিপাকতন্ত্রের ক্রিয়া শক্তি বাড়ায়। ৮। স্ট্রোক প্রতিরোধ করে। ৯। ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ করে। ১০। বার্ধক্যের আগমনকে শ্লথ করে। মনোযোগ বাড়ায় যে খাদ্যগুলো ০ পানি ০ কালো চকোলেট ০ আখরোট ০ শ্যামন ফিস ০ ডিম ০ স্পিনাক পালং শাক ০ কলা ০ নীল বেরি ফল হতাশা কাটানোর ১০ উপায় ১. একটি রুটিন মেনে চলুন। ২. প্রতিদিনের করণীয় লক্ষ্য নির্ধারণ করুন। ৩. ব্যায়াম করুন। ৪. সুষম খাদ্য গ্রহণ করুন। ৫. প্রচুর ঘুমান। ৬. দায়িত্ববান হয়ে উঠুন। ৭. না বোধক ধারণাগুলো পরিহার করুন, পরিত্যাগ করুন। ৮. আপনার ফ্যামিলি চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। এ ব্যাপারে চিকিৎসা গ্রহণের আগে। ৯. নতুন কিছু করুন। ১০. মজা করুন সবসময়। নবজাতকের জন্ডিস ০ শতকরা ৮০ ভাগই নবজাতক কমবেশি জন্ডিসে ভুগে থাকে। ০ এ জন্ডিস আর বড়দের জন্ডিস এক জিনিস নয়। ০ লিভার ইনজাইমের কমতির জন্য এ রকম হয়ে থাকে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে। ০ বেশি না হলে চিন্তা করার দরকার নেই। ০ বেশি করে বুকের দুধ খাওয়ান। ০ না, রোদে দেবার দরকার নেই। রোদে উল্টো ক্ষতি হতে পারে, চোখের ক্ষতি হতে পারে। ০ বেশি হলুদ মনে হলে আপনার কাছের ডাক্তারকে দেখান। ০ বেশি হলে বিলিরুবিন পরীক্ষা করে নিন। অনেক সময় তার ফটোথেরাপি চিকিৎসা লাগতে পারে।
×