ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০

পর্দা কেলেঙ্কারির মামলায় দুই আসামির জামিন বহাল

প্রকাশিত: ২৩:০৫, ২৫ জুন ২০২০

পর্দা কেলেঙ্কারির মামলায় দুই আসামির জামিন বহাল

স্টাফ রিপোর্টার ॥ ফরিদপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ‘পর্দা কেলেঙ্কারির’ আলোচিত ঘটনায় দুদকের করা মামলায় দুই আসামিকে হাইকোর্টের দেয়া জামিন বহাল রেখেছে আপীল বিভাগের চেম্বার জজ আদালত। অন্যদিকে দেশের সব জেলা আইনজীবী সমিতির জন্য বার কাউন্সিল প্রণীত স্বাস্থ্যবিধি বাস্তবায়ন সংক্রান্ত অগ্রগতি প্রতিবেদন চেয়েছে হাইকোর্ট। বুধবার আপীল বিভাগের চেম্বার জজ আদালত ও হাইকোর্টের ভার্চুয়াল বেঞ্চ এ আদেশ প্রদান করেছে। হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত চেয়ে দুদকের করা আবেদনের শুনানিতে বুধবার ‘নো অর্ডার’ প্রদান করে আপীল বিভাগের বিচারপতি মোঃ নূরুজ্জামানের ভার্চুয়াল চেম্বার জজ আদালত। এ সময় আদালতের শুনানিতে ছিলেন দুদকের পক্ষে এ্যাডভোকেট মোঃ খুরশীদ আলম খান। অন্যদিকে আসামিদের পক্ষে ছিলেন- সিনিয়র আইনজীবী এ এম আমিন উদ্দিন ও আইনজীবী মোঃ সাইফুল্লাহ মামুন। জামিনপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন- ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান অনিক ট্রেডার্সের স্বত্বাধিকারী আব্দুল্লাহ আল মামুন ও জাতীয় বক্ষব্যাধি হাসপাতালের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মুন্সি সাজ্জাদ হোসেন। এ দু’জন বিচারিক আদালতে আত্মসমর্পণের পর ৪ ফেব্রুয়ারি থেকে কারাগারে রয়েছেন। আইনজীবী এ এম আমিন উদ্দিন সাংবাদিকদের বলেন, চেম্বার আদালত নো অর্ডার দিয়েছেন। অর্থাৎ হাইকোর্টের দেয়া জামিন বহাল থাকল চেম্বার জজ আদালতে। গতবছরের ২৭ নবেম্বর দুদকের প্রধান কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মামুনুর রশীদ চৌধুরী বাদী হয়ে ফরিদপুরের বিশেষ জজ আদালতে মামলাটি দায়ের করেন। ফরিদপুরের দুদকের সহকারী পরিচালক কমলেশ ম-ল মামলাটি রেকর্ড করেন । বার সমিতিতে স্বাস্থ্যবিধি বাস্তবায়নের প্রতিবেদন চেয়েছে আদালত ॥ দেশের সব জেলা আইনজীবী সমিতির জন্য বার কাউন্সিল প্রণীত স্বাস্থ্যবিধি বাস্তবায়ন সংক্রান্ত অগ্রগতি প্রতিবেদন চেয়েছে হাইকোর্ট। এক রিট আবেদনের শুনানি নিয়ে বিচারপতি জে বি এম হাসানের হাইকোর্টের ভার্চুয়াল বেঞ্চ এ আদেশ দেন। দেশের প্রত্যেক জেলা আইনজীবী সমিতি প্রাঙ্গণে থার্মাল স্ক্যানার স্থাপন, স্যানিটাইজার, সাবান, এবং হাত ধোয়ার উপকরণ সরবরাহসহ আইনজীবী ভবন পরিচালনায় একটি বিশেষ স্বাস্থ্যবিধি প্রণয়নের জন্য সুপ্রীমকোর্টের দুই আইনজীবী ব্যারিস্টার মোঃ হুমায়ুন কবির পল্লব এবং ব্যারিস্টার মোহাম্মদ কাউছার এ রিট পিটিশন দাখিল করেন।
×