ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১

ঝলক

প্রকাশিত: ০৫:২১, ২৯ জানুয়ারি ২০১৬

ঝলক

ক্যান্সার সারাবে বাতকর্ম! যখন তখন বাতকর্ম কি আপনাকে বিড়ম্বনায় ফেলে? লোকজনের বাঁকা নজর কিংবা টেরা সমালোচনায় আপনি কি লজ্জা পাচ্ছেন? এসব ভাবনা এবার মাথা থেকে এক্কেবারে সরিয়ে ফেলুন। খুশিয়াল মেজাজে জানিয়ে দিন বাতকর্ম করে আপনি শুধু নিজের নয়, উপকার করছেন আশপাশের সবার। নতুন এক গবেষণা বলছে, বাতকর্ম ক্যান্সারসহ বেশকিছু জটিল রোগ প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। ইংল্যান্ডের এক্সেটার বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকদের পরামর্শ, বাতকর্ম চেপে রাখা একেবারেই স্বাস্থ্যকর নয় বরং সবার সামনে প্রকাশ্যে সশব্দে বাতকর্ম করুন। মানুষের বাতকর্মের সঙ্গে অল্প পরিমাণে হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস বের হয়। গবেষকদের দাবি এই গ্যাসের গন্ধ ক্যান্সার, স্ট্রোক, ডিমেনশিয়া, হার্ট এ্যাটাক প্রতিরোধে সক্ষম। এমনকি বাতকর্ম থেকে নির্গত হাইড্রোজেন সালফাইড থেকে গবেষকরা এখন ওষুধ তৈরির কাজে ব্যস্ত। লাশের সঙ্গে বিয়ে! বেহুলা-লখিন্দরের কাহিনী নিশ্চয়ই মনে আছে! সেই যে বাসর রাতে লখিন্দরকে সাপে কাটল। নববধূ বেহুলা তখন স্বামীর লাশ চিতায় ওঠানোর বদলে ভেলায় করে ভেসে চললেন অজানার উদ্দেশ্যে। এটা লোককথার কাহিনী। ভাবছেন এসব কি আর বাস্তবে হয়! বাস্তবে কিন্তু এর চেয়েও মর্মস্পর্শী ঘটনা ঘটছে। প্রযুক্তির এই চরম উৎকর্ষের যুগে মৃত প্রেমিকের সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন এক আবেগাপ্লুত নারী। সম্প্রতি এই অভূত ঘটনা ঘটেছে থাইল্যান্ডে। চাচোয়েনগসাও প্রদেশের মেয়ে নান থিপফারত। তার প্রেমিক ফিয়াট হঠাৎই হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। নানের মাথায় যেন আকাশ ভেঙ্গে পড়ে। কয়েক মাসের মধ্যেই বিয়ে হওয়ার কথা ছিল তাদের। কিন্তু মৃত্যুর কাছে নিজের ভালবাসাকে হেরে যেতে দিতে রাজি নন তিনি। তিনি ফিয়াটের লাশকেই বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নেন। ফিয়াটের শেষকৃত্যের দিন নিয়মকানুন মেনেই বিয়ে করেন নান। যদিও আইন মৃত ব্যক্তির সঙ্গে বিয়েকে স্বীকৃতি দেয় না। তাতে কী! ভালবাসা কি কোন নিয়ম মানে? সে তো লাগামছাড়া। পকেট রহস্য! জিন্স প্যান্ট তো অনেকেই পরেন। আচ্ছা বলুন তো, প্যান্টের সবচেয়ে ছোট পকেটটি কিসের জন্য থাকে? কখনও মনে হয়েছে এই ছোট্ট পকেটটি কিসের জন্য রাখা হয়েছে? কিছু লোক হয়ত খুচরা পয়সা বা ছোটখাটো জিনিস রাখেন। কিন্তু বেশিরভাগ মানুষই এই পকেট ব্যবহারই করেন না। কারণ পকেটটা এতই ছোট যে কোন কিছু রাখা সম্ভব নয়। তাহলে এর রহস্যটাই বা কী? এক বস্ত্র বিশেষজ্ঞ এই পকেটের রহস্যের কথা জানিয়েছেন। ১৮ শতকে কাউবয়রা চেন দেয়া ঘড়ি ব্যবহার করতেন। ঘড়ি রাখতেন তাদের ওয়েস্টকোটে। কিন্তু সে ক্ষেত্রে বেশিরভাগ সময়েই ঘড়ি ভেঙ্গে যাওয়ার ভয় থাকত। এখন অবশ্য সেই ঘড়ির চলও নেই। তবে ঐতিহ্য বজায় রেখে এখনও প্যান্টে ছোট্ট পকেটটি রাখা হয়।
×