https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/apj/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/apr/https://m2reg.ulm.ac.id/pulsa/https://m2reg.ulm.ac.id/luar/https://m2reg.ulm.ac.id/toto/https://m2reg.ulm.ac.id/gacor/https://es.uinsgd.ac.id/vendor/https://febi.uinsgd.ac.id/official/gacor/https://bki.uinsgd.ac.id/resmi/https://bki.uinsgd.ac.id/situstoto/https://agrotekconference.uinsgd.ac.id/gacor/https://bki.uinsgd.ac.id/luar/https://sso.umk.ac.id/public/mail/https://inspektorat.banjarkab.go.id/macau/https://inspektorat.banjarkab.go.id/category/pulsa/https://inspektorat.banjarkab.go.id/macau/https://sentuhandukcapil.tebingtinggikota.go.id/qris/https://sentuhandukcapil.tebingtinggikota.go.id/pulsa/https://sentuhandukcapil.tebingtinggikota.go.id/gacor/https://sentuhandukcapil.tebingtinggikota.go.id/dana/https://organik.tebingtinggikota.go.id/produk/ks/https://dpmptsp.pulangpisaukab.go.id/berita/gm/https://organik.tebingtinggikota.go.id/produk/luar/https://organik.tebingtinggikota.go.id/pulsa/https://sentuhandukcapil.tebingtinggikota.go.id/luar/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/toto-slot/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/config/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/jpg/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/tmb/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/kmb/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/amp/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/restore/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/vendor/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/file/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/vps-root/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/files/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/json/https://dema.iainptk.ac.id/scholar/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/data/https://dema.iainptk.ac.id/assets/https://dema.iainptk.ac.id/root/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/assets/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/nc_plugin/https://152.42.212.40/https://websitenuri77.blog.fc2.com/
দৈনিক জনকণ্ঠ || Daily Janakantha

ঢাকা, বাংলাদেশ   সোমবার ০৬ মে ২০২৪, ২৩ বৈশাখ ১৪৩১

Google ads
Google ads
waltonbd
waltonbd
Sopno
Sopno
ভোটাধিকার ফিরে পেতে চায় জনগণ

ভোটাধিকার ফিরে পেতে চায় জনগণ

দেশের জনগণ গণতন্ত্র চায় বলেই তাদের ভোটাধিকার ফিরে পেতে চায় বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান। শনিবার সকালে জাতীয়তাবাদী ওলামা দলের নতুন আহ্বায়ক কমিটির নেতাদের নিয়ে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের মাজারে শ্রদ্ধা জানানোর পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ মন্তব্য করেন। দলীয় অপর এক কর্মসূচিতে বক্তব্য প্রদানকালে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেন, উপজেলা নির্বাচন সরকারের পাতানো ফাঁদ।    মঈন খান বলেন, সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র হচ্ছে বলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে বক্তব্য রেখেছেন তা ঠিক নয়। ক্ষমতাসীনদের পতনে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো ষড়যন্ত্র নয় বরং আন্দোলনে একাত্ম হয়েছে। দেশের মানুষ কখনো একদলীয় বাকশাল শাসন মেনে নেবে না। একদলীয় শাসন থেকে বেরিয়ে আসতে হলে দেশে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করার বিকল্প নেই। মঈন খান বলেন, দেশের ডান-বাম সবাই প্রকাশ্যে বলছে এই সরকার জনগণের ভোটে নির্বাচিত নয়। তারা প্রহসনের নির্বাচনে ক্ষমতাসীন হয়েছে। সেজন্যই সরকার জনগণকে ভয় পায়। কারণ জনগণ বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও গণতন্ত্রের জন্য অতীতে অনেক আন্দোলন করেছে। আবারও তারা যে কোনো সময় সরকারের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হয়ে রুখে দাঁড়াবে। মঈন খান বলেন, বর্তমানে আওয়ামী লীগ সরকার নতুন প্রজন্মের মন থেকে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের নাম মুছে ফেলার চেষ্টা করছে। তবে তাদের সেই অপচেষ্টা সফল হবে না। কারণ, জিয়াউর রহমান এ দেশের সকল ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সকলের জন্য বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ প্রবর্তন করেছিলেন।

SomajVabna
IFIC
IFIC
আর্জেন্টিনার কোচ মেনোত্তি মারা গেছেন

আর্জেন্টিনার কোচ মেনোত্তি মারা গেছেন

আর্জেন্টিনা তাদের ফুটবল ইতিহাসে প্রথমবার বিশ্বকাপ জয় করে ১৯৭৮ সালে। ওই বিশ্বকাপ জেতানো দলের কোচ সিজার লুইস মেনোত্তি সোমবার মারা গেছেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮৫ বছর। আর্জেন্টাইন ফুটবল ফেডারেশন (এএফএ) এক বিবৃতিতে মেনোত্তির মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।  দীর্ঘদিন ধরে অসুস্থতায় ভুগছিলেন মেনোত্তি। লোকচক্ষুর অন্তরালেও ছিলেন লম্বা সময়। আন্তর্জাতিক  সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, মৃত্যুর আগে রক্তশূন্যতায় ভুগে প্রায় মাসখানেক হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। আর্জেন্টিনার ক্লাব রোজারিও সেন্ট্রালের হয়ে ১৯৬০ সালে খেলোয়াড়ি ক্যারিয়ার শুরু করেছিলেন মেনোত্তি। বোকা জুনিয়র্সের হয়ে জিতেছেন আর্জেন্টিনার শীর্ষ লিগ। ১৯৬৭ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ক্লাব নিউইয়র্ক জেনারেলস ঘুরে পরের বছর যোগ দেন ব্রাজিলের সান্টোসে।

শেয়ারবাজারে লেনদেন ছাড়াল হাজার কোটি টাকা

শেয়ারবাজারে লেনদেন ছাড়াল হাজার কোটি টাকা

পতন কেটে ঊর্ধ্বমুখী ধারায় ফিরতে শুরু করেছে দেশের শেয়ারবাজার। অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ার পাশাপাশি লেনদেনের গতিও বাড়ছে। ফলে কমে আসছে বিনিয়োগকারীদের লোকসানের পরিমাণ। সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসের মতো দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবারও শেয়ারবাজারে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার দেখা মিলেছে। এর মাধ্যমে শেষ ছয় কার্যদিবসের মধ্যে পাঁচ কার্যদিবস ঊর্ধ্বমুখী থাকল শেয়ারবাজার। সেইসঙ্গে প্রায় ৩ মাস পর প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) হাজার কোটি টাকার ওপরে লেনদেন হয়েছে। এদিন ডিএসইর বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়লেও ১৬টি প্রতিষ্ঠান বড় দাপট দেখিয়েছে। লেনদেনের বেশিরভাগ সময় এ ১৬ প্রতিষ্ঠানের বিক্রয় আদেশের ঘরশূন্য পড়ে থাকে। অপরদিকে দিনের সর্বোচ্চ দামে এ প্রতিষ্ঠানগুলোর শেয়ার বিপুল পরিমাণে ক্রয়ের আদেশ আসে। এই ১৬ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে- এস্কয়ার নিট, আইসিবি, আমান কটন, ইয়াকিন পলিমার, গ্লোবাল হেভি কেমিক্যাল, লুবরেফ বাংলাদেশ, ফু-ওয়াং সিরামিকস, গোল্ডেন সন, ডরিন পাওয়ার, ফারইস্ট নিটিং, সাইফ পাওয়ার টেক, মিথুন মিটিং, মুন্নু ফেব্রিকস, মেট্রো স্পিনিং, গোল্ডেন জুবেলি মিউচুয়াল ফান্ড এবং ফারইস্ট ফিন্যান্স। এ ১৬ প্রতিষ্ঠান দাম বাড়ার ক্ষেত্রে বড় ধরনের দাপট দেখানোর পাশাপাশি আরও প্রায় অর্ধশতাধিক প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম ৫ শতাংশের ওপরে বেড়েছে। ফলে বড় উত্থান হয়েছে সবকটি মূল্যসূচকের। এর আগে গত সপ্তাহে লেনদেন হওয়া চার কর্যদিবসের মধ্যে তিন কর্যদিবসেই শেয়ারবাজারে ঊর্ধ্বমুখিতার দেখা মিলে। এতে এক সপ্তাহে ডিএসইর বাজার মূলধন বাড়ে ৬ হাজার ২৩০ কোটি টাকা। আর ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স বাড়ে ৯৭ দশমিক ১৭ পয়েন্ট। এ পরিস্থিতিতে চলতি সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবারও ঊর্ধ্বমুখী থাকে শেয়ারবাজার। আর সোমবার শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হয় বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ার মাধ্যমে।

বাড়ছে না করমুক্ত আয়সীমা

বাড়ছে না করমুক্ত আয়সীমা

অনিয়ন্ত্রিত মুদ্রাস্ফীতির ফলে মানুষের জীবনযাত্রার ব্যয় প্রতিনিয়ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগের (সিপিডি) মতে, বর্তমান মুদ্রাস্ফীতি ১০ শতাংশের ওপরে। এমন পরিস্থিতিতে নিম্ন মধ্যবিত্তের মতো একটি শ্রেণির করের বোঝা হ্রাস করতে অর্থনৈতিক ও ব্যবসায়িক প্রায় সব সংগঠনের দাবি ছিল করমুক্ত আয়সীমা বৃদ্ধি করা। তবে সাধারণ মানুষের এমন অস্বস্তি থেকে সহসা মুক্তি মিলছে না। ২০২৪-২৫ অর্থ বছরের প্রস্তাবিত বাজেটে করমুক্ত আয়সীমা বৃদ্ধি না করার চিন্তাভাবনা করছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।  অন্যদিকে উচ্চ আয়ের করদাতা অর্থাৎ ধনিক শ্রেণির কাছ থেকে আরও কর আদায়ে সর্বশেষ স্তরের করহার ২৫ থেকে বৃদ্ধি করে ৩০ শতাংশ করা হচ্ছে বলে জানা গেছে। এর মাধ্যমে আয়করে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে বলে মনে করছে আয়কর বিভাগ। এ বিষয়ে নাম প্রকাশ না করার শর্তে এনবিআরের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, বিভিন্ন মহলের প্রস্তাব ও চাপ থাকা সত্ত্বেও করমুক্ত আয়সীমা বৃদ্ধি করার আপাতত পরিকল্পনা নেই।