ঢাকা, বাংলাদেশ   বুধবার ১৪ মে ২০২৫, ৩১ বৈশাখ ১৪৩২

ভারতকে লজ্জায় ডুবিয়েছে পাকিস্তানের যে দুর্ধর্ষ নারী পাইলট!

প্রকাশিত: ১৯:৫৩, ১৪ মে ২০২৫

ভারতকে লজ্জায় ডুবিয়েছে পাকিস্তানের যে দুর্ধর্ষ নারী পাইলট!

ছ‌বি: সংগৃহীত

একাই আকাশ চিরে উঠে শত্রুপক্ষের গর্ব রাফাল যুদ্ধবিমান ধ্বংস করেছেন পাকিস্তান বিমান বাহিনীর এক সাহসী নারী পাইলট, স্কোয়াড্রন লিডার আয়েশা ফারুক। ২৮৮ মিলিয়ন ডলারের রাফাল ভূপাতিত করে তিনি শুধু ভারত নয়, তাক লাগিয়ে দিয়েছেন গোটা বিশ্বকে। রাফালকে আধুনিক যুদ্ধবিমানের প্রতীক হিসেবে ধরা হলেও, এক মুসলিম নারী পাইলটের হাতে এর পতন বিশ্বব্যাপী আলোচনার ঝড় তোলে।

পাকিস্তান এয়ার ফোর্সের ইতিহাসে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত প্রথম নারী ফাইটার পাইলট হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন আয়েশা। সীমান্তে যখন যুদ্ধাবস্থা, আকাশজুড়ে যখন তর্জন-গর্জন, তখন একা উঠে এসে যে সাহসিকতা তিনি দেখিয়েছেন, তা ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে। শুধু একটি যুদ্ধবিমান নয়, এই আক্রমণ ভেঙে দিয়েছে রাফাল নির্মাতা ফ্রান্সের অহংকারও।

আয়েশার জন্ম পাঞ্জাবের বাহাওয়ালপুরে। মাত্র তিন বছর বয়সে পিতৃহারা হন। সমাজের নানা বাঁধা আর আত্মীয়স্বজনের আপত্তি পেরিয়ে, মা’র অনুপ্রেরণায় তিনি দৃঢ় সংকল্প করেন ফাইটার পাইলট হবেন। পাকিস্তান বিমান বাহিনীর সেরা একাডেমিতে কঠোর প্রশিক্ষণের মাধ্যমে নিজেকে গড়ে তোলেন অসীম সাহসী ও দক্ষ এক পাইলট হিসেবে।

আধুনিক মিক-এফ৬ যুদ্ধবিমান চালনায় তিনি পারদর্শী। তার পরিচালিত এআইএম-১২০সি অ্যামরাম ক্ষেপণাস্ত্রেই ধ্বংস হয় ভারতের রাফাল। ঘটনাটি ৬ই মে রাতে ঘটে, এবং সেই মুহূর্তেই ইতিহাস রচনা হয় — শুধু সামরিক নয়, নারীর ক্ষমতায়নের ইতিহাসও। বিবিসি, নিউইয়র্ক টাইমস থেকে শুরু করে রাফাল নির্মাতারাও স্বীকার করেছেন যে রাফাল ভূপাতিত হয়েছে, এবং সেই আঘাত এসেছে আয়েশার হাত থেকেই।

বর্তমানে পাকিস্তান বিমান বাহিনীতে ৩১৬ জন নারী কাজ করছেন, যাদের মধ্যে মাত্র পাঁচজন ফাইটার জেট চালাতে সক্ষম। কিন্তু যুদ্ধের জন্য সম্পূর্ণ প্রস্তুত একমাত্র নারী পাইলট আয়েশা ফারুকই। গত এক দশকে ১৯ জন নারী পাইলট হলেও, আয়েশার কীর্তি আলাদা। তিনি প্রমাণ করেছেন, ইচ্ছাশক্তি, পরিশ্রম আর সাহস থাকলে নারীরা যেকোনো ক্ষেত্রেই পুরুষদের সমকক্ষ হতে পারে।

ভিডিও দেখুন: https://www.youtube.com/watch?v=OuSnZi2ODkw

এম.কে.

×