
মালিকের হাত ধরে জনকণ্ঠে আবারো সক্রিয় হয়েছে ‘র’। ৩১ জুলাই রাত থেকেই জনকণ্ঠের মালিক অফিসের হোয়াটাসঅ্যাপ গ্রুপগুলোতে সক্রিয় ছিল, সে সময় বিভিন্ন সাংবাদিককে ফোন দিয়ে হেনস্তার সাথে কিছু ভারতীয় নাম্বারের ব্যক্তিকে হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে যুক্ত করে, যাদের কর্মকাণ্ড ছিল রহস্যজনক। সেই সাথে ১ আগস্ট স্বৈরাচার আওয়ামী লীগের শোক প্রস্তাবের সাথে একাত্মতা প্রকাশ করে ফটোকার্ড লাল থেকে কালো করে ফেসবুকে খবর প্রচার করা হয়। যার প্রতিবাদ জানায় সাংবাদিক ও কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
উল্লেখ্য যে, দৈনিক জনকণ্ঠের মালিক পক্ষ স্বৈরাচার আওয়ামী লীগের শোকের মাস আগস্ট কর্মসূচির সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করে পত্রিকার ব্যানার লাল থেকে কালো করার প্রতিবাদ করায় ২০ জন সাংবাদিককে হঠাৎ চাকুরিচ্যুতি করে। এই ঘটনায় জনকণ্ঠের সকল সাংবাদিক ও কর্মকর্তা-কর্মচারী জনকণ্ঠ পত্রিকার সকল নিউজ প্রচার বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।