
সিনিয়র সাংবাদিক মাসুদ কামাল।
সিনিয়র সাংবাদিক মাসুদ কামাল বলেছেন, "দুই হাজার নেতা-কর্মীকে বহিষ্কার করেও বিএনপি চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়েছে।"
তিনি বলেন, “এনসিপি সরকারপক্ষের সমর্থন পাচ্ছে, কিন্তু বিএনপি সেটা পাচ্ছে না। ৫ আগস্টের আন্দোলনে কে ছিল, কে ছিল না—তা নিয়ে নানা আলোচনা হলেও বাস্তবে এনসিপি, জামায়াতে ইসলামী ও বিএনপি আন্দোলনের ফ্রন্টলাইনে উঠে এসেছে।”
মাসুদ কামাল বলেন, “এনসিপির জনবল সীমিত। তারা সারাদেশে গিয়ে চাঁদাবাজি করতে পারবে না। তাই তারা প্রশাসনিক সুবিধা নিয়ে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শীর্ষস্থানে অবস্থান করছে। অন্যদিকে, জামায়াতের লোকবল কিছুটা বেশি। তাদের মধ্যে অনেক পেশাজীবী আছেন, যাদের নিজেদের পেশার গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় বসানো হয়েছে। বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এবং বিচার বিভাগের গুরুত্বপূর্ণ পদেও তাদের লোক বসে আছেন। তারা অনেকটাই কৌশলে এগোচ্ছে।”
“অন্যদিকে,” তিনি বলেন, “বিএনপি একটি বড় দল হওয়ায় নিজের সংগঠন ঠিকভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না। তারা ইতিমধ্যেই প্রায় দুই হাজার নেতাকর্মীকে বহিষ্কার করেছে—যা দেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে নজিরবিহীন। এমনকি দলটি নিজেরাই গিয়ে মামলা করেছে।”
মুমু