
ছবি: সংগৃহীত
সংস্থার পলিসি ডিরেক্টর কেট ফিলিপস-বারাসো আল জাজিরাকে বলেন, “সরবরাহ literally কয়েক মাইল দূরে, অথচ মানুষ অনাহারে দিন কাটাচ্ছে। এটি একেবারে দিনের আলোয় ঘটতে থাকা এক ভয়াবহ মানবিক সংকট।”
ফিলিপস-বারাসো আরও বলেন, “মানবিক সহায়তা প্রবেশের অনুমতি না দিয়ে ইসরায়েল গাজার লাখো মানুষের জীবনকে অনিশ্চয়তার দিকে ঠেলে দিচ্ছে। আমরা সাহায্য নিয়ে দাঁড়িয়ে আছি, কিন্তু গেট খোলা হচ্ছে না।”
জাতিসংঘও একইভাবে উদ্বেগ জানিয়েছে। জাতিসংঘ মহাসচিবের মুখপাত্র স্টেফান দুজারিক সাংবাদিকদের বলেন, “ইসরায়েলি কর্মকর্তাদের সঙ্গে আমাদের প্রতিটি বৈঠকে আমরা গাজায় সহায়তা প্রবেশের জন্য জোরালোভাবে আহ্বান জানিয়ে যাচ্ছি। গেটের চাবি তাদের হাতে। এখন দরকার সেই তালা খোলা।”
এই মুহূর্তে গাজার মানুষের কাছে খাবার, ওষুধ, এবং পানীয় জলের প্রবল সংকট দেখা দিয়েছে। সহায়তা সংস্থাগুলোর ভাষ্যমতে, পরিস্থিতি প্রতিদিন আরও ভয়াবহ হয়ে উঠছে।
বিশ্লেষকরা বলছেন, এটি শুধু একটি মানবিক সংকট নয়, বরং একটি নৈতিক ব্যর্থতার প্রতিচ্ছবি। বিশ্ব সম্প্রদায়ের নিরবতা এবং পদক্ষেপহীনতাও এখন প্রশ্নবিদ্ধ।
এসএফ