
এপ্রিল মাসে আবহাওয়া থাকে বিরূপ। এছাড়া ফেব্রুয়ারি মার্চে রোজা ও এসএসসি পরীক্ষা হলে জাতীয় নির্বাচনের জনসংযোগ কঠিন হবে। এমন দাবি রাজনীতিবিদদের। নির্বাচন বিশ্লেষকরা বলছেন এসব বিবেচনায় জাতীয় নির্বাচন দুই তিন মাস আগে পরে হতেই পারে। তবে সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে কিছুটা ছাড় দিতে হবে রাজনৈতিক দল বা সরকারকে।
এপ্রিলে বারে বৃষ্টিপাত। এ মাসে সিলেটে গড়ে ১৬ দিন আর ঢাকায় ১২ দিন বৃষ্টি হয়। আবার এ মাসে চলে তাপপ্রবাহ। এ সময় তাপমাত্রা ৩৬ থেকে ৪৩ ডিগ্রি পর্যন্ত ওঠে। এপ্রিলের এই বৈরী আবহাওয়ায় জাতীয় নির্বাচনের রেকর্ড নেই। ৫৪ বছরে নির্বাচন হয়েছে মোট ১২ টি। ১৯৭৩ সালে ভোট হয় মার্চ মাসে। এর পর থেকে ১৯৯১ সাল পর্যন্ত জাতীয় নির্বাচন হয়েছে ফেব্রুয়ারি থেকে মে এর মধ্যে। এর পর থেকে ১৯৯১ সাল পর্যন্ত জাতীয় নির্বাচন হয়েছে ফেব্রুয়ারি থেকে মে এর মধ্যে। ১৯৯৬ সালে অনুষ্ঠিত হয় জুনে। এরপর থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত মোট ৫টি সংসদ নির্বাচন হয়েছে অক্টোবর, ডিসেম্বর ও জানুয়ারিতে। ড. মুহাম্মদ ইউনূস ঘোষণা দিয়েছেন ত্রয়োদশ নির্বাচন হতে পারে আগামী বছর এপ্রিলে। এ সময় থাকবে বৈরি আবহাওয়ার চ্যালেঞ্জ। এ সময় এসএসসি পরীক্ষা ও রমজান মাসের চাপও থাকবে। তাই বিরোধিতা করছে কয়েকটি রাজনৈতিক দল।
মুমু