
সংগৃহীত
ইরানের বিরুদ্ধে সামরিক পদক্ষেপ নেওয়ার পর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এখন নতুন এক বিতর্কে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে প্রশ্ন: "যুদ্ধ চাইলে, তোমার ছেলে বারণ ট্রাম্পকে সেনাবাহিনীতে পাঠাও!"
ট্রাম্পের একক সিদ্ধান্তে সামরিক সংঘাতে জড়িয়ে পড়ার পর, টুইটার, রেডিট, ফেসবুকসহ নানা মাধ্যমে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া দেখা যায়। অনেকেই সরাসরি দাবি করেন, “যদি দেশপ্রেম দেখানো হয় যুদ্ধের মাধ্যমে, তাহলে প্রেসিডেন্টের ছেলেও যুক্তরাষ্ট্র সেনাবাহিনীতে নাম লেখাক।”
নেটিজেনরা বলছে
- "বারণ ট্রাম্প কি শুধু হোয়াইট হাউসের আলোতেই বড় হবে?"
- "সাধারণ মানুষের সন্তান মরবে, অথচ প্রেসিডেন্টের ছেলে থাকবে নিরাপদে?"
- "যুদ্ধ শুরু করলে আগে নিজের পরিবারকেই পাঠাও ফ্রন্টলাইনে!"
এই দাবির পেছনে যুক্তি হচ্ছে—যুদ্ধ হলে কেবল মধ্যবিত্ত ও দরিদ্র ঘরের ছেলেরা কেন প্রাণ দেবে? যদি যুদ্ধ দেশের জন্য ‘প্রয়োজনীয়’ হয়, তাহলে বারণ ট্রাম্প কেন সেই ‘ত্যাগের’ অংশ হবেন না?
এদিকে হোয়াইট হাউসের পক্ষ থেকে এখনো এই বিষয়ে কোনো মন্তব্য আসেনি। তবে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, যুদ্ধ ইস্যুকে ঘিরে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের পরিবার এবার সরাসরি সামাজিক চাপের মুখে পড়েছে।
হ্যাপী