
ছবি : সংগৃহীত
আমাদের মধ্যে ভারতের মধ্যে কোন বিবাদ নাই। কিন্তু মোদি সরকারের বিবাদে আমাদের বিবাদ আছে। কারণ মোদি সরকার চালায় কারা?
শিবসেনা, বজরং, স্বয়ংসেবক, র, ইসকন। এরাই সরকার চালায় এবং তারা বাংলাদেশের চিটাগং এলাকা কেটে এটাকে হিন্দু দেশ করার প্ল্যান করছে। তারা উত্তরে দিনাজপুর এবং রংপুর ডিস্টিক কেটে নিয়ে ওই চিকেন নেক, শিলিগুড়ি করিডোরের সঙ্গে মিলানোর চেষ্টা করছে। দক্ষিণে কুষ্টিয়া, যশোর, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী এইটা কেটে নিয়ে তারা আরেকটা দেশ করার চেষ্টা করছে। যেটার নাম স্বাধীন বঙ্গভূমি। এই স্বাধীন বঙ্গভূমির প্রেসিডেন্ট ডক্টর কালিফত বৈদ্য। এটার প্রাইম মিনিস্টার চিত্রসুতার। এবং তাদের রাজধানী হলো ওই সাতক্ষীরা নদীর ওপারে। তাদের একটা ফ্ল্যাগ আছে। সেই ফ্ল্যাগটা ঠিক বাংলাদেশের ফ্ল্যাগের মতই। কিন্তু যেখানে লাল সূর্যটা আছে তার উপরে ওঁ লেখা। ওঁ চন্দ্রবিন্দু। তাদের একটা জাতীয় সংগীত আছে। ডি. এল. রায়ের ধনে ধান্যে পুষ্পে ভরা আমাদের এই বসুন্ধরা।
ভাইয়েরা আমার, তাদের কিন্তু আর্মিও আছে। তাদেরকে বলা হয় বঙ্গসেনা। এই যে প্ল্যান গুলো, এই প্ল্যান গুলো দিল্লির থেকে তো নরেন্দ্র মোদি করতে পারবে না। কে করবে তাহলে? নরেন্দ্র মোদির ওই যে গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’, তারা কিন্তু বাংলাদেশে পরতে পরতে আছে। এই ‘র’ কিন্তু পটুখালি তো আছে। তারা আমাদের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করার চেষ্টা করছে। আমাদের মধ্যে ডিভাইড, সাবডিভিশন করার চেষ্টা করতেছে। কিন্তু সবচাইতে ডেঞ্জারাস যেটা সেটা হলো, আমাদের তরুণদেরকে তারা রিক্রুট করার চেষ্টা করতে আছে।
কাজেই, আমি আমাদের পিতা-মাতাকে বলবো, স্কুল কলেজ শিক্ষকদের বলবো, যেন ওই পাতানো ‘র’য়ের ফাঁদে আমাদের তরুণরা পা দিতে না পারে। ভারতের ডিফেন্স মিনিস্টার, সে তার সৈনিকদেরকে, আর্মিকে বলেছে বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার জন্য তৈরি হতে। তারা বর্ডারে বিভিন্ন জায়গায় গন্ডগোল করার চেষ্টা করতেছে। আমাদের পায়ে পাড়া দিয়ে ঝগড়া করার চেষ্টা করতেছে। কিন্তু কোন কাজ হবে না। কোন কাজ হবে না। ইঞ্চি ইঞ্চি মাটি, এই বাংলাদেশের ইঞ্চি ইঞ্চি মাটি সোনার চেয়েও খাঁটি। নগদ রক্ত দিয়ে কেনা। জীবন নেব, রক্ত দেবো, যুদ্ধ যদি করতে হয়, যুদ্ধ করব। বিনা যুদ্ধে নাহি দেবো সুশাগ্র মেদিনী। আপনারা সবাই ভালো থাকেন।
সূত্র: https://www.youtube.com/watch?v=cNKXKIRJ5qA
মো. মহিউদ্দিন