
দৈনিক জনকণ্ঠ
রাত পোহালে পবিত্র ঈদুল আযহা। শেষ মুহূর্তে বেচাকেনার ধুম মুকসুদপুর সদরের টেংরাখোলার কোরবানির পশুর হাটে।
শুক্রবার (৬ জুন) মুকসুদপুরের নদী তীরবর্তী হাটটিতে ছিল ক্রেতা-বিক্রেতার উপচে পড়া ভিড়।
প্রতি শুক্রবার টেংরাখোলা সাপ্তাহিক হাটে দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে আসে গরু ও ছাগল। এ হাটের ইজারাদের সার্বিক সহযোগিতার কারণে কোনো ধরনের চুরি কিংবা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়নি। এতে করে দূরের ক্রেতা ও বিক্রেতারা এ হাটে এসে অনায়াসে ক্রয়-বিক্রয় করতে পারে।
পবিত্র ঈদুল আযহাকে সামনে রেখে টেংরাখোলা হাটের ইজারাদাররা বিভিন্ন কর্মসূচি হাতে নিয়েছে। যাতে করে এ হাটে সব ধরনের ক্রেতা ও বিক্রেতারা এসে ক্রয়-বিক্রয় করতে পারে।
হাট মালিক সোহেল সর্দার জানান, সপ্তাহে শুক্রবারে টেংরাখোলা বাজারে বসে পশুর হাট। এখানে কোনো ধরনের চুরি কিংবা কোনো সমস্যা হয়নি। নির্বিঘ্নে ক্রেতা ও বিক্রেতারা পশু ক্রয়-বিক্রয় করতে পারে। ঈদুল আজা হাকে সামনে রেখে আরো তদারকির ব্যবস্থা গ্রহণ করার আশ্বাস দেন তিনি।
একই কথা জানান, বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা ক্রেতা ও বিক্রেতারা। তারা জানান, গরু ও ছাগল বিক্রয়ের নির্ভরযোগ্য বাজার টেংরাখোলা বাজার।
কোনো প্রকার ঝামেলা ছাড়াই এ বাজারে গরু ও ছাগল ক্রয়-বিক্রয় হয়ে থাকে। ফলে ঈদকে সামনে রেখে দিন দিন দেশীয় গরু-ছাগলের অন্যতম জমজমাট বাজারে রুপান্তর হচ্ছে এ বাজারটি।
হ্যাপী