
ছবিঃ জনকণ্ঠ
ঢাকা রেঞ্জের অতিরিক্ত ডিআইজি (ক্রাইম) মোস্তাফিজুর রহমান বলেছেন, ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে ইতিমধ্যে আমাদের সকল প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। গত ঈদের আগে এই মহাসড়ক দিয়ে নির্বিঘ্নে মানুষ যাতায়াত করেছে। এবছরও ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু দিয়ে মানুষ নির্বিঘ্নে বাড়ি ফিরতে পারে সেই লক্ষ্যে আমাদের পুলিশ সদস্যরা কাজ করছে।
সোমবার (২ জুন) রাতে ঢাকা-টাঙ্গাইল ও যমুনা সেতু মহাসড়ক পরিদর্শন শেষে টাঙ্গাইলের কালিহাতী উপজেলার এলেঙ্গা বাসস্ট্যান্ডে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, ঈদের আগে মহাসড়কে ডাকাতি রোধে অতিরিক্ত পুলিশ সদস্য কাজ করছে। এছাড়াও সম্প্রতি সময়ে যে সকল ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে সেগুলোর বিষয়ে কাজ করছে পুলিশ। দ্রুত সময়ের মধ্যে ডাকাতদের গ্রেপ্তার করা হবে।
এ সময় টাঙ্গাইলের পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অবস) আদিবুল ইসলামসহ বিভিন্ন পযার্য়ের পুলিশ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, এখন পর্যন্ত ঢাকা-টাঙ্গাইল ও যমুনা সেতু মহাসড়ক দিয়ে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। এই মহাসড়কে বাড়তি কোনো যানবাহনের চাপ দেখা যায়নি। পুলিশ প্রশাসন ও মহাসড়ক কর্তৃপক্ষ ধারণা করছেন ঈদের আগের দুই দিন অর্থাৎ ৫ এবং ৬ জুন মহাসড়কে যানবাহনের চাপ বৃদ্ধি পাবে। প্রতি বছরের মতো এই ঈদেও কয়েকটি ধাপে কাজ করবে পুলিশ সদস্যরা।
এছাড়াও যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক রাখতে ঈদের আগে ও পরে প্রায় সাড়ে ছয়শত পুলিশ সদস্য দিনে ও রাতে মহাসড়কে দায়িত্ব পালন করবে।
আলীম