
নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন।
ভোলা-৩ আসন (লালমোহন-তজুমদ্দিন) এর উন্নয়নে যার অবদান সবচেয়ে বেশি তিনি বর্তমান সংসদ সদস্য নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন।
২০১০ সালের ২৪ এপ্রিল ভোলা-৩ (লালমোহন-তজুমদ্দিন) উপ-নির্বাচনে বিপুল ভোটের ব্যবধানে জয় লাভ করে প্রথম সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন তিনি। অল্প সময়ে লালমোহন-তজুমদ্দিনের উন্নয়নের মাধ্যমে জনগণের নজড় কাড়তে সক্ষম হন। সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর সু-সংগঠিত করেছে দলীয় কার্যক্রম, প্রাণ খুঁজে পেয়েছে নেতা কর্মীরা।
দলমত নির্বিশেষে লালমোহন-তজুমদ্দিনের মানুষের ভাগ্য উন্নয়নে নিরলস ভাবে কাজ করছেন এমপি শাওন।শিক্ষা খ্যাতে রয়েছে এমপি শাওনের গুরুত্বপূর্ণ অবদান। সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর বিভিন্ন স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা ও নতুন ভবন নির্মানসহ শিক্ষাক্ষেত্রে ব্যাপক অবদান রাখেন।
তথ্য প্রযুক্তিতে এ অঞ্চলের মানুষকে এগিয়ে নিতে আলহাজ্ব নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন আইসিটি ফ্রি প্রশিক্ষণ প্রোগ্রাম চালু করেন। অবহেলিত এই অঞ্চলের অধিকাংশ এলাকায় এখন পৌছে গেছে বিদ্যুৎ। সন্ধ্যার পরই আলোকিত হয়ে ওঠছে গ্রামের প্রতিটি ঘর দুয়ার।
লালমোহন ও তজুমুদ্দিনে আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে এবং অপরাধ ও মাদকমুক্ত করতে লালমোহন থানার কার্যক্রম জোড়ালো করার পাশাপাশি আরো ২ টি পুলিশ ফাঁড়ি করেন তিনি।
এ উপজেলায় কয়েকটি দূর্ঘম চরঅঞ্চলকে জনবসতি হিসেবে গড়ে তোলা এবং তাদের নিরাপদ বাসস্থানের জন্য ব্যাপক উন্নয়নকরেন।পরপর ৩ বার বিপুল ভোটে নির্বাচিত সংসদ সদস্য নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন লালমোহন-তজুমদ্দিনের মানুষের সুখে-দুঃখে সবসময় পাশে থাকায় সাধারণ মানুষ তাকে “দ্বীপবন্ধু” উপাধিতে ভূষিত করেছেন।
আগামী নির্বাচনে ভোলা-৩ আসনে (লালমোহন-তজুমদ্দিন) সরকার দলীয় আওয়ামীলীগের অন্যান্য সম্ভব্য প্রার্থী থাকলেও উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে এ আসনে আগামী নির্বাচনে নুরুন্নবী চৌধুরী শাওনের কোন বিকল্প নেই বলে মনে করেন এখানকার জনগণ।
এমএম