ঢাকা, বাংলাদেশ   সোমবার ১৬ জুন ২০২৫, ২ আষাঢ় ১৪৩২

সংবাদপত্রের স্বাধীনতা নিয়ে তারেক রহমানের বিবৃতি

প্রকাশিত: ১৮:৩৩, ১৬ জুন ২০২৫

সংবাদপত্রের স্বাধীনতা নিয়ে তারেক রহমানের বিবৃতি

ছবি: সংগৃহীত

১৬ জুন 'সংবাদপত্রের কালো দিবস' উপলক্ষে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এক বিবৃতিতে বলেন, “বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ শুধু ভৌগোলিক মুক্তির জন্য ছিল না; গণতান্ত্রিক অধিকার, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ও ন্যায়বিচারের পথ সুগম করার জন্যও ছিল। কিন্তু স্বাধীনতার পর পরই সেই চেতনার ওপর আঘাত হানা হয়। চিন্তা, মত ও বাকস্বাধীনতা হরণ করে গোটা জাতিকে নীরব করে ফেলা হয়।”

রোববার দিবাগত রাতের এক বার্তায় এসব কথা গণমাধ্যমে তুলে ধরেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী।

তারেক রহমান বলেন, “১৯৭৫ সালের ১৬ জুন বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি গাঢ় কালো দাগ। ওইদিন তৎকালীন শাসকগোষ্ঠী রাজনৈতিক বহুত্ববাদকে ধ্বংস করে ‘বাকশাল’ নামে একদলীয় শাসনব্যবস্থা কায়েম করেছিল। তারা চারটি দলীয়পন্থী পত্রিকা ছাড়া সব সংবাদপত্র নিষিদ্ধ করেছিল, ফলে হাজারো সাংবাদিক কর্মহীন হয়ে পড়েন এবং বহু পরিবারে দুর্দশা নেমে আসে।”

বিবৃতিতে তিনি বলেন, “সংবাদপত্রের স্বাধীনতা বহুদলীয় গণতন্ত্রের একটি মৌলিক উপাদান। গণতন্ত্রকে সুরক্ষা ও স্থায়িত্ব দিতে হলে প্রথমেই সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে।”

তিনি আরও বলেন, “চিরায়ত গণতন্ত্রে মানুষের নাগরিক অধিকার, মত প্রকাশের স্বাধীনতা এবং সরকার ও রাষ্ট্রের জবাবদিহিতা নিশ্চিত হয়। সংবাদপত্রে ভিন্নমত প্রকাশের সুযোগ থাকলে জনস্বার্থের পক্ষে শক্ত প্রতিফলন ঘটে। কিন্তু একদলীয় বাকশালের মাধ্যমে সেই কাঠামো সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছিল।”

ফারুক

আরো পড়ুন  

×