
ছবি: সংগৃহীত
যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলার পর পাল্টা আক্রমণ করেছে তেহরান। কাতারে মার্কিন ঘাঁটি ও ইসরায়েলের দিকে ছোড়া এই হামলায় হতাহতের খবর না থাকলেও আশঙ্কা বাড়ছে—ইরান এবার সাইবার যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়তে পারে।
ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর সাবেক গোয়েন্দা কর্মকর্তা সানাজ ইয়াশার জানান, ইরানের সাইবার আক্রমণ শক্তিশালী ও বহুমুখী। ইসলামি বিপ্লবী গার্ড বাহিনী (IRGC), গোয়েন্দা মন্ত্রণালয় ও প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে তিনটি সংস্থা মিলে পরিচালনা করে দেশটির সাইবার অপারেশন।
তিনি সতর্ক করে বলেন, ইরানের "কুইক অ্যান্ড ডার্টি" ধরনের সাইবার আক্রমণ খুব দ্রুতই শুরু হতে পারে। এগুলো হয়তো তাৎক্ষণিকভাবে ধ্বংসাত্মক না হলেও দীর্ঘমেয়াদে তারা ‘ধ্বংসাত্মক।
যুক্তরাষ্ট্রের সাইবার প্রতিরক্ষা সংস্থা CISA বর্তমানে পরিচালকহীন এবং জনবল সংকটে ভুগছে। সাবেক পরিচালক জেন ইস্টারলি ও সিনিয়র কর্মকর্তারা পদত্যাগ করার পর সংস্থা কার্যত নেতৃত্বহীন হয়ে পড়েছে।
সিআইএসএ-এর এক কর্মী ফোর্বস-কে বলেন, “আমাদের বর্তমান কাজের জন্যই যথেষ্ট রিসোর্স নেই। এখন যদি ইরানের হুমকি যুক্ত হয়, তাহলে তা মারাত্মক চাপ তৈরি করবে।
মুমু ২