
ছবি: সংগৃহীত
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ইরান সম্পর্কিত বক্তব্যে বিরোধপূর্ণ সংকেত পাওয়া যাচ্ছে বলে দেশজুড়ে উদ্বেগ বাড়ছে। ট্রাম্প নির্বাচনী প্রচারণার সময় ৪০ বার বলেছেন, ইরান পারমাণবিক অস্ত্র রাখতে পারবে না। এর পর প্রেসিডেন্ট পদে আসার পরও ১৫ বার তিনি এ কথা বলেছেন।
তবে সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে ট্রাম্প ইঙ্গিত দিয়েছেন, ইরান যদি পারমাণবিক শক্তি ব্যবহার করে শুধুমাত্র সামরিক নয়, তামাম বেসামরিক কার্যক্রম চালাতে পারে। এমনকি যখন ইরান ও যুক্তরাষ্ট্র পারমাণবিক চুক্তি করতে আসন্ন ছিল, তখনই ট্রাম্পের বক্তব্য পরিবর্তিত হয় এবং তিনি আবারও বললেন, ইরানকে পারমাণবিক অস্ত্র রাখা যাবে না।
এ কারণে জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থার পরিচালকের বক্তব্য উপেক্ষা করে ট্রাম্পের এই দ্বিমুখী অবস্থান যুক্তরাষ্ট্রের রাজনৈতিক মঞ্চে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করেছে। গোয়েন্দা প্রধান ইতিমধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের সেনেটে সাক্ষ্য দিয়েছেন যে ইরান তার পারমাণবিক কার্যক্রম অস্ত্রায়নের খুব কাছে নেই।
বিশ্লেষকরা বলছেন, এই বিরোধপূর্ণ বার্তা কূটনৈতিক অবস্থানকে দুর্বল করছে এবং মধ্যপ্রাচ্যে স্থিতিশীলতার জন্য ঝুঁকি তৈরি করছে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ইরান সম্পর্কিত বক্তব্যে বিরোধপূর্ণ সংকেত পাওয়া যাচ্ছে বলে দেশজুড়ে উদ্বেগ বাড়ছে। ট্রাম্প নির্বাচনী প্রচারণার সময় ৪০ বার বলেছেন, ইরান পারমাণবিক অস্ত্র রাখতে পারবে না। এর পর প্রেসিডেন্ট পদে আসার পরও ১৫ বার তিনি এ কথা বলেছেন।
তবে সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে ট্রাম্প ইঙ্গিত দিয়েছেন, ইরান যদি পারমাণবিক শক্তি ব্যবহার করে শুধুমাত্র সামরিক নয়, তামাম বেসামরিক কার্যক্রম চালাতে পারে। এমনকি যখন ইরান ও যুক্তরাষ্ট্র পারমাণবিক চুক্তি করতে আসন্ন ছিল, তখনই ট্রাম্পের বক্তব্য পরিবর্তিত হয় এবং তিনি আবারও বললেন, ইরানকে পারমাণবিক অস্ত্র রাখা যাবে না।
এ কারণে জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থার পরিচালকের বক্তব্য উপেক্ষা করে ট্রাম্পের এই দ্বিমুখী অবস্থান যুক্তরাষ্ট্রের রাজনৈতিক মঞ্চে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করেছে। গোয়েন্দা প্রধান ইতিমধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের সেনেটে সাক্ষ্য দিয়েছেন যে ইরান তার পারমাণবিক কার্যক্রম অস্ত্রায়নের খুব কাছে নেই।
বিশ্লেষকরা বলছেন, এই বিরোধপূর্ণ বার্তা কূটনৈতিক অবস্থানকে দুর্বল করছে এবং মধ্যপ্রাচ্যে স্থিতিশীলতার জন্য ঝুঁকি তৈরি করছে।
শেখ ফরিদ