
ছবি: সংগৃহীত
গত ৫ আগস্ট গণ-আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনা সরকারের পতন হয়। তিনি প্রধানমন্ত্রী পদ থেকে পদত্যাগ করে ভারতে পালিয়ে যান। তার দলের নেতাকর্মীরা অনেকেই পালিয়ে বিভিন্ন দেশে চলে যান; আবার অনেকেই গা ঢাকা দেন। অনেকেই সীমান্তে ধরাও পড়েছেন। সীমান্ত পার হতে গিয়ে মৃত্যুর ঘটনাও ঘটেছে। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরকে জুলাই-আগস্টের গণহত্যার অন্যতম মাস্টারমাইন্ড ধরা হয়। এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি তার সঠিক অবস্থান।
স্বৈরাচার হাসিনা সরকারের পতনের আগে একটা সময় ছিল যখন মাঝেমধ্যেই হাস্যকর সব বক্তব্য দিয়ে আলোচনায় থাকতেন একপ্রকারের জোকার টাইপ এই ওবায়দুল কাদের। নেটিজেনরাও নিতেন ইচ্ছামত মজা। চলুন তেমনই কিছু হাস্যকর বক্তব্য নিয়ে আবারও একটু স্মৃতিচারণ করা যাক-
জ্বালা হায়রে জ্বালা, অন্তরে জ্বালা। পদ্ধা সেতু হয়েই গেল। কর্ণফুলি টানেলও হয়েই গেল, মেট্রোরেলও হয়েই গেল।
ভাল হয়ে যাও মাসুদ, ভাল হয়ে যাও। তোমাকে আমি অনেক সময় সময় দিয়েছি, ভাল হয়ে যাও।
এবার এক দফা শেখ হাসিনাকে কবরে পাঠাতে হবে, এই এক দফা।
পালাবো না, কোথায় পালাবো? পালাবো না, প্রয়োজনে ফকরুল সাহেবের বাসায় গিয়ে উঠব। কি জায়গা দেবেন? না হলে ঠাকুরগাওয়ের যে বাড়ি আছে না, ওই বাড়িতে গিয়ে উঠবো।
একটুও বলবো না, একটা শব্দও বলবো না। কেন দশটা মিনিটও সহ্য হয়না? পনেরটা মিনিটও সহ্য হয়না?
২৮ থেকে ৪ তারিখ কত দিন হল? ২৮ তারিখের পর তো শেখ হাসিনা নেই, হায়রে মির্জা ফখরুল! হায়রে হায়! টেলিভিশনে দেখলাম খালি দৌড়াচ্ছে, কেউ কেউ টেনে ধরে হরতাল ঘোষণার জন্য। ওইদিন বলেছে আমরা নাকি অলিগলি পাবোনা, পালাবার পথ পাবোনা। এখন কার পালাবার পথ নেই?
শেখ হাসিনা ভাগ্যবতী, আল্লার ঈমানদার বান্দা। সেজন্যই ১০ নমাবর বিপদ সংকেতের মধ্যেও তেমন ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
শেখ হাসিনা দেশকে ডিজিটাল বানাইয়া সবাইকে নায়ক বানাইয়া দিছে।
মঞ্চে সব নেতা। পুরা নেতা, আধুলি নেতা, সিকি নেতা, পাতি নেতা। নেতায় নেতায় স্টেজ ভাঙে। মঞ্চে এত নেতার দরকার নেই।
শিহাব